চিফ হুইপকে পেটানোয় ডিসি হারুনকে রাষ্ট্রীয় পদক : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে পেটানোর কারণেই ডিসি হারুনকে প্রেসিডেন্ট পদকে ভূষিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগ টেলিকম ভবন অডিটোরিয়ামে পুলিশ সপ্তাহ উপলে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঘটনার দিন পুলিশের ওপর নির্দেশ ছিল রাজপথে যেন কোনো ধরনের জনসমাবেশ করতে দেয়া না হয়। কারণ সমাবেশের নামে তারা বিশৃঙ্খলা ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পাঁয়তারা করছিল। তেজগাঁও জোনের তৎকালীন ডিসি হারুন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে তার কর্তব্যের বাইরে এই দায়িত্ব পালন করেছিলেন। রুখে ছিলেন ফারুকের নেতৃত্বে রাজপথের বিশৃঙ্খলা। এর আগে সাংবাদিকেরা জানতে চান প্রেসিডেন্ট পদকের উদ্দেশ্য কী। মন্ত্রী উত্তর দেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পদক দেয়া হয়। তখন প্রশ্ন করা হয়, তাহলে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে বেধড়ক পেটানো, সম্প্রতি আলোচিত ও হৃদয়বিদারক ঘটনা বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে কর্তব্যে অবহেলার মতো ঘটনার সাথে জড়িত থেকেও লালবাগ জোনের ডিসি হারুন অর রশিদকে কেন রাষ্ট্রীয় পদকে ভূষিত করা হলো? মন্ত্রী বলেন, ২০১২ সালে ডিসি হারুনের অনেক উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে। এ জন্য তাকে ২০১৩ সালের পদক দেয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি আবুল কালাম আযাদ একটি দেশে পালিয়ে রয়েছেন। তাকে ফিরিয়ে আনতে ওই দেশের সাথে আলোচনার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে বলে তিনি জানান। তবে মাওলানা আবুল কালাম আযাদ কোন দেশে রয়েছেন তা বলতে চাননি মন্ত্রী। সাংবাদিকদের আরো কিছু প্রশ্ন থাকলেও মন্ত্রী আর কোনো কথা না বলে সবাইকে বিদায় জানিয়ে চলে যান। এর আগে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিভিন্নপর্যায়ের ৬৭ জন পুলিশ সদস্যকে সাহসিকতা, কৃতিত্ব ও সেবার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক পরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। পদকপ্রাপ্ত ৬৭ জনের মধ্যে লালবাগ জোনের ডিসি হারুন অর রশিদও রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৬ জুলাই হরতাল চলাকালে তৎকালীন এডিসি হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ জাতীয় সংসদের সামনে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ফারুকের ওপর হামলা চালায়। তাকে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর আহত করে, যা দেশে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঘটনার দিন পুলিশের ওপর নির্দেশ ছিল রাজপথে যেন কোনো ধরনের জনসমাবেশ করতে দেয়া না হয়। কারণ সমাবেশের নামে তারা বিশৃঙ্খলা ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পাঁয়তারা করছিল। তেজগাঁও জোনের তৎকালীন ডিসি হারুন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে তার কর্তব্যের বাইরে এই দায়িত্ব পালন করেছিলেন। রুখে ছিলেন ফারুকের নেতৃত্বে রাজপথের বিশৃঙ্খলা। এর আগে সাংবাদিকেরা জানতে চান প্রেসিডেন্ট পদকের উদ্দেশ্য কী। মন্ত্রী উত্তর দেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পদক দেয়া হয়। তখন প্রশ্ন করা হয়, তাহলে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে বেধড়ক পেটানো, সম্প্রতি আলোচিত ও হৃদয়বিদারক ঘটনা বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে কর্তব্যে অবহেলার মতো ঘটনার সাথে জড়িত থেকেও লালবাগ জোনের ডিসি হারুন অর রশিদকে কেন রাষ্ট্রীয় পদকে ভূষিত করা হলো? মন্ত্রী বলেন, ২০১২ সালে ডিসি হারুনের অনেক উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম রয়েছে। এ জন্য তাকে ২০১৩ সালের পদক দেয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি আবুল কালাম আযাদ একটি দেশে পালিয়ে রয়েছেন। তাকে ফিরিয়ে আনতে ওই দেশের সাথে আলোচনার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রয়োজনে ইন্টারপোলের সাহায্য নিয়ে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে বলে তিনি জানান। তবে মাওলানা আবুল কালাম আযাদ কোন দেশে রয়েছেন তা বলতে চাননি মন্ত্রী। সাংবাদিকদের আরো কিছু প্রশ্ন থাকলেও মন্ত্রী আর কোনো কথা না বলে সবাইকে বিদায় জানিয়ে চলে যান। এর আগে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিভিন্নপর্যায়ের ৬৭ জন পুলিশ সদস্যকে সাহসিকতা, কৃতিত্ব ও সেবার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক পরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। পদকপ্রাপ্ত ৬৭ জনের মধ্যে লালবাগ জোনের ডিসি হারুন অর রশিদও রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৬ জুলাই হরতাল চলাকালে তৎকালীন এডিসি হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ জাতীয় সংসদের সামনে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ফারুকের ওপর হামলা চালায়। তাকে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর আহত করে, যা দেশে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়।
No comments