বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে কেনা বিলের দায় সোনালী ব্যাংককেই বহন করতে হবে
হলমার্ক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে বেনামি বা অস্তিত্বহীন কোম্পানির নামে
সোনালী ব্যাংকের ইস্যু করা বা গ্যারান্টি দেয়া বিলের দায় সোনালী
ব্যাংককেই নিতে হবে।
দুদক থেকে সোনালী ব্যাংককে এ কথা বলে দেয়া হয়েছে বলে সোনালী ব্যাংকের এক দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে।
সোনালী ব্যাংক থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, হলমার্ক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে
বেনামি বা অস্তিত্বহীন কোম্পানির নামে ইস্যু করা বা গ্যারান্টি দেয়া বিলের
দায় সোনালী নেবে না। তবে যেসব বিলের বিপরীতে সোনালী ব্যাংকের সঠিক
গ্যারান্টি রয়েছে এবং কোম্পানির অস্তিত্ব বিরাজমান কেবল ওই সব বিলের দেনা
পরিশোধ করা হবে।
হলমার্ক গ্রুপের ব্যবসায়িক স্বার্থে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ইস্যু করা বিভিন্ন বিলের পরিমাণ শনাক্ত করা হয়েছে এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সোনালী ব্যাংক এসব বিলের গ্যারান্টি দিয়েছিল। বিলগুলো কিনেছিল ২৬টি বাণিজ্যিক ব্যাংক। হলমার্ক কেলেঙ্কারি শনাক্ত হওয়ার পর এখন ওই সব বিলের দেনা ইস্যু করা অভ্যন্তরীণ বিল কেনার (আইবিপি) দায় সোনালী ব্যাংক নেবে না। আইবিপির দেনা পরিশোধ সোনালী ব্যাংক আটকে দিয়েছে।
সোনালী ব্যাংকের এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সোনালী ব্যাংক এখন কাজ করছে। এ বিষয়ে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) গোলাম সারোয়ারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি যাচাইবাছাই করে যেসব বিল পরিশোধের সুপারিশ করবে সেসব বিল পরিশোধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রচলিত ব্যাংকিং নিয়মে এবং মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় কেওয়াইসি বা গ্রাহককে জানো শীর্ষক নীতিমালা মেনে চললে কোনো ব্যাংকই বেনামি, অস্তিত্বহীন বা ভুয়া কোনো কোম্পানিকে ঋণ দিতে পারে না। এই ধরনের কোনো কোম্পানির নামে ব্যাংক হিসাবও খোলার বিধান নেই।
সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, হলমার্ক ইস্যুতে যেসব কোম্পানির নামে বিভিন্ন ধরনের বিল কেনাবেচা হয়েছে তার বেশির ভাগই হয়েছে ভুয়া বা বেনামি কোম্পানির নামে। এর মধ্যে রয়েছে প্যারাগন গ্রুপ, নকশি নিট গ্রুপ, ডি এন স্পোর্টস, টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব গ্রুপের অনেক প্রতিষ্ঠানের বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই। এ কারণে এসব কোম্পানির বিপরীতে দেয়া গ্যারান্টির দায় না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সোনালী ব্যাংক।
এ বিষয়ে দুদকে অবহিত করা হলে, ইতোমধ্যে হলমার্কসহ সাতটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই সব বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্ব সোনালী ব্যাংককেই নিতে হবে। কেননা ওই সব বিলের বিপরীতে বড় ধরনের জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
হলমার্ক গ্রুপের ব্যবসায়িক স্বার্থে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ইস্যু করা বিভিন্ন বিলের পরিমাণ শনাক্ত করা হয়েছে এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সোনালী ব্যাংক এসব বিলের গ্যারান্টি দিয়েছিল। বিলগুলো কিনেছিল ২৬টি বাণিজ্যিক ব্যাংক। হলমার্ক কেলেঙ্কারি শনাক্ত হওয়ার পর এখন ওই সব বিলের দেনা ইস্যু করা অভ্যন্তরীণ বিল কেনার (আইবিপি) দায় সোনালী ব্যাংক নেবে না। আইবিপির দেনা পরিশোধ সোনালী ব্যাংক আটকে দিয়েছে।
সোনালী ব্যাংকের এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সোনালী ব্যাংক এখন কাজ করছে। এ বিষয়ে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) গোলাম সারোয়ারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি যাচাইবাছাই করে যেসব বিল পরিশোধের সুপারিশ করবে সেসব বিল পরিশোধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রচলিত ব্যাংকিং নিয়মে এবং মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় কেওয়াইসি বা গ্রাহককে জানো শীর্ষক নীতিমালা মেনে চললে কোনো ব্যাংকই বেনামি, অস্তিত্বহীন বা ভুয়া কোনো কোম্পানিকে ঋণ দিতে পারে না। এই ধরনের কোনো কোম্পানির নামে ব্যাংক হিসাবও খোলার বিধান নেই।
সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, হলমার্ক ইস্যুতে যেসব কোম্পানির নামে বিভিন্ন ধরনের বিল কেনাবেচা হয়েছে তার বেশির ভাগই হয়েছে ভুয়া বা বেনামি কোম্পানির নামে। এর মধ্যে রয়েছে প্যারাগন গ্রুপ, নকশি নিট গ্রুপ, ডি এন স্পোর্টস, টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব গ্রুপের অনেক প্রতিষ্ঠানের বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই। এ কারণে এসব কোম্পানির বিপরীতে দেয়া গ্যারান্টির দায় না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সোনালী ব্যাংক।
এ বিষয়ে দুদকে অবহিত করা হলে, ইতোমধ্যে হলমার্কসহ সাতটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই সব বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্ব সোনালী ব্যাংককেই নিতে হবে। কেননা ওই সব বিলের বিপরীতে বড় ধরনের জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।
No comments