অবশেষে ঢাকায় মামলা, কাজলের বাসায় তালা
অবশেষে কাপাসিয়ায় ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উত্তরা পশ্চিম থানায়। গতকাল মঙ্গলবার নির্যাতিত মেয়েটিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে এনে অভিযুক্ত কাজল মোল্লার উত্তরার বাসাটি শনাক্ত করে পুলিশ।
পরে তার জবানবন্দি অনুসারে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়। মামলায় কাজল মোল্লাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। তাঁর স্ত্রী রেখা আক্তার, গ্রামের প্রতিবেশী আসাদুজ্জামান আসাদ ও সুমনকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলা হওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ কাজল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করতে মাঠে নামে। তবে পুলিশ পৌঁছার আগেই কাজল ও তাঁর পরিবারের লোকজন বাসায় তালা দিয়ে পালিয়ে যায়। উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার রেজাউল হাসান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নিগৃহীত মেয়েটি বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। কাজল মোল্লাকে গ্রেপ্তারে এরই মধ্যে তাঁর বাসা ও এর আশপাশে অভিযান চালানো হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই তাঁকে গ্রেপ্তার করা যাবে।' তিনি আরো বলেন, এ ধরনের একটি বিষয় কাপাসিয়া থানা পুলিশ চেপে না রেখে তাঁদের জানালে আরো আগেই মামলা দায়েরসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেত। আর মামলা করার ক্ষেত্রে তাঁদেরও (কাপাসিয়া থানা) কোনো আইনি বাধা ছিল না। পুলিশ আরো জানায়, কাজল উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের ১৬ নম্বর রোডের ৭৩ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। ওই বাসাটি তালাবদ্ধ থাকলেও তাদের নজরে রয়েছে।
এদিকে নির্যাতনের শিকার মেয়েটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। তার চিকিৎসা করছে হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের সমন্বয়কারী ডা. বিলকিস বেগমের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসকদের একটি দল। গতকাল ডা. বিলকিস বেগম কালের কণ্ঠকে জানান, মেয়েটির কয়েকটি ডাক্তারি পরীক্ষা করানোর প্রক্রিয়া চলছে। তাকে সুস্থ করে তুলতে নানাভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।'
নির্যাতিত মেয়েটিকে হাইকোর্টের নির্দেশে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব ধরনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।
মামলা হওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ কাজল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করতে মাঠে নামে। তবে পুলিশ পৌঁছার আগেই কাজল ও তাঁর পরিবারের লোকজন বাসায় তালা দিয়ে পালিয়ে যায়। উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার রেজাউল হাসান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নিগৃহীত মেয়েটি বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। কাজল মোল্লাকে গ্রেপ্তারে এরই মধ্যে তাঁর বাসা ও এর আশপাশে অভিযান চালানো হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই তাঁকে গ্রেপ্তার করা যাবে।' তিনি আরো বলেন, এ ধরনের একটি বিষয় কাপাসিয়া থানা পুলিশ চেপে না রেখে তাঁদের জানালে আরো আগেই মামলা দায়েরসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেত। আর মামলা করার ক্ষেত্রে তাঁদেরও (কাপাসিয়া থানা) কোনো আইনি বাধা ছিল না। পুলিশ আরো জানায়, কাজল উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের ১৬ নম্বর রোডের ৭৩ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। ওই বাসাটি তালাবদ্ধ থাকলেও তাদের নজরে রয়েছে।
এদিকে নির্যাতনের শিকার মেয়েটি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। তার চিকিৎসা করছে হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের সমন্বয়কারী ডা. বিলকিস বেগমের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসকদের একটি দল। গতকাল ডা. বিলকিস বেগম কালের কণ্ঠকে জানান, মেয়েটির কয়েকটি ডাক্তারি পরীক্ষা করানোর প্রক্রিয়া চলছে। তাকে সুস্থ করে তুলতে নানাভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।'
নির্যাতিত মেয়েটিকে হাইকোর্টের নির্দেশে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সব ধরনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।
No comments