বিরল প্রজাতির হিমালয়ী গ্রিধিনি শকুন উদ্ধার
রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা থেকে হিমালয়ী গ্রিধিনি নামের একটি
বিরল প্রজাতির শকুন উদ্ধার করা হয়েছে। গত রোববার মতিঝিল এলাকায় বিচরণকালে
স্থানীয় লোকেরা এটাকে উদ্ধার করেন।
বন বিভাগ জানায়,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সাবেক ছাত্র সাখাওয়াত বন সংরক
ড. তপন কুমার দে’কে এ বিরল পাখির উপস্থিতি সম্পর্কে জানানোর পর তাৎণিকভাবে
ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিটের পাঁচজন বন্যপ্রাণী পরিদর্শক
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় হিমালয়ী গ্রিধিনিকে উদ্ধার
করেন।
এ বিষয়ে বন সংরক ড. তপন কুমার দে জানান, হিমালয়ী গ্রিধিনি (Gyps himalayensis) বাংলাদেশে একটি বিরল প্রজাতির পাখি। এর ইংরেজি নাম Himalayan Vulture। এদের স্থায়ী নিবাস কাশ্মির ও পাকিস্তান অঞ্চলে। বিশেষ করে শীতকালে এদেরকে উত্তর-পশ্চিম ভারত, নেপাল, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও বাংলাদেশে মাঝে মধ্যে দেখা যায়। এটি সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় বিচরণ করে থাকে।
তিনি জানান, উদ্ধারকৃত শকুনটি আগারগাঁও বন ভবনে আনার পর ভেটেরিনারি সার্জন পর্যবেণ করে উপযুক্ত খাবার ও ওষুধের ব্যবস্থা করেন। পরে শকুনটি চিকিৎসার জন্য গাজীপুরের ভুরুলিয়া ওয়াইল্ডলাইফ রেসকিউ সেন্টারে পাঠানো হয়। সুস্থ হলে পাখিটিকে আবার উপযুক্ত পরিবেশে অবমুক্ত করা হবে বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে বন সংরক ড. তপন কুমার দে জানান, হিমালয়ী গ্রিধিনি (Gyps himalayensis) বাংলাদেশে একটি বিরল প্রজাতির পাখি। এর ইংরেজি নাম Himalayan Vulture। এদের স্থায়ী নিবাস কাশ্মির ও পাকিস্তান অঞ্চলে। বিশেষ করে শীতকালে এদেরকে উত্তর-পশ্চিম ভারত, নেপাল, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও বাংলাদেশে মাঝে মধ্যে দেখা যায়। এটি সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় বিচরণ করে থাকে।
তিনি জানান, উদ্ধারকৃত শকুনটি আগারগাঁও বন ভবনে আনার পর ভেটেরিনারি সার্জন পর্যবেণ করে উপযুক্ত খাবার ও ওষুধের ব্যবস্থা করেন। পরে শকুনটি চিকিৎসার জন্য গাজীপুরের ভুরুলিয়া ওয়াইল্ডলাইফ রেসকিউ সেন্টারে পাঠানো হয়। সুস্থ হলে পাখিটিকে আবার উপযুক্ত পরিবেশে অবমুক্ত করা হবে বলে তিনি জানান।
No comments