পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন- পুলিশকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানাবে না সরকার: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার পুলিশকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবে না। এই নীতিতে তাঁরা বিশ্বাসও করেন না। পুলিশ বাহিনী শুধু জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষায় নিয়োজিত থাকবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনে পুলিশ সপ্তাহ ২০১৩-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পুলিশ আইন অনুযায়ী জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষায় কাজ করবে। যতই ক্ষমতাধর হোক না কেন, পুলিশ আইন ভঙ্গকারীদের আইনের আওতায় আনবেই।’ খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার ও অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) শহিদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পুলিশের ৬৭ জন কর্মকর্তাকে পুলিশ পদক-২০১৩ প্রদান করেন। এর মধ্যে নয়জন বাংলাদেশ পুলিশ পদক এবং ৫৮ জন রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক লাভ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পুলিশ বাহিনীর জন্য ২০১২ সাল থেকে তিন বছরের কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তনি বলেন, শিগগিরই পর্যটন পুলিশ, ক্যাম্পাস পুলিশ ও নৌ-পুলিশ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত ব্যুরো গঠনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় পৃথক একটি সশস্ত্র পুলিশ ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ন্যাশনাল পুলিশ ব্যুরো অব কাউন্টার টেররিজম ইউনিট গঠনের প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু হবে এবং পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন গঠনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, পুলিশ বাহিনীর জন্য পাঁচটি গ্রেড-ওয়ান পদ সৃষ্টি করা হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পুলিশ আইন অনুযায়ী জনগণের নিরাপত্তা সুরক্ষায় কাজ করবে। যতই ক্ষমতাধর হোক না কেন, পুলিশ আইন ভঙ্গকারীদের আইনের আওতায় আনবেই।’ খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার ও অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) শহিদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পুলিশের ৬৭ জন কর্মকর্তাকে পুলিশ পদক-২০১৩ প্রদান করেন। এর মধ্যে নয়জন বাংলাদেশ পুলিশ পদক এবং ৫৮ জন রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক লাভ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পুলিশ বাহিনীর জন্য ২০১২ সাল থেকে তিন বছরের কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তনি বলেন, শিগগিরই পর্যটন পুলিশ, ক্যাম্পাস পুলিশ ও নৌ-পুলিশ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত ব্যুরো গঠনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় পৃথক একটি সশস্ত্র পুলিশ ব্যাটালিয়ন গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ন্যাশনাল পুলিশ ব্যুরো অব কাউন্টার টেররিজম ইউনিট গঠনের প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু হবে এবং পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন গঠনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, পুলিশ বাহিনীর জন্য পাঁচটি গ্রেড-ওয়ান পদ সৃষ্টি করা হবে।
No comments