জিএম শস্যের প্রসারে মার্কিন দূতদের তদবির
জিন প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদিত শস্যের (জিএম শস্য) প্রসারের জন্য মার্কিন কূটনীতিকরা বিশ্বজুড়ে ব্যবসায়িক প্রতিনিধির মতো কাজ করেছেন। জিএম শস্য ব্যবহারে বিভিন্ন দেশকে চাপও দিয়েছেন তাঁরা।
এ শস্য ব্যবহারে বাধাদানকারী ইউরোপীয় দেশগুলোর বিরুদ্ধে 'বাণিজ্য যুদ্ধ' শুরুর সুপারিশও করেছিলেন কূটনীতিকরা। উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নথিতে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের কম্পানিগুলোই জিএম শস্যের প্রধান উৎপাদক।
নথিতে দেখা যায়, ২০০৭ সালে ফ্রান্স সরকার যুক্তরাষ্ট্রের মনসান্টো কম্পানির উৎপাদিত জিএম ভুট্টার বীজের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। এরপর এ বিষয়ে ওয়াশিংটনে বার্তা পাঠান ফ্রান্সে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রেইগ স্টাপলেটন। বার্তায় বলা হয়, 'ইউরোপের যেসব দেশ জিএম শস্য নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে, তাদের একটি তালিকা করা উচিত। দীর্ঘ মেয়াদে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের চিন্তা করা যেতে পারে।' ক্রেইগ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের বন্ধু ও ব্যবসায়িক অংশীদার। আরেক নথিতে দেখা যায়, জিএম শস্যের ব্যাপারে ভ্যাটিকানের মনোভাব নমনীয় করার লক্ষ্যে পোপের ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে তদবির করেন মার্কিন কূটনীতিকরা।
সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান।
নথিতে দেখা যায়, ২০০৭ সালে ফ্রান্স সরকার যুক্তরাষ্ট্রের মনসান্টো কম্পানির উৎপাদিত জিএম ভুট্টার বীজের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। এরপর এ বিষয়ে ওয়াশিংটনে বার্তা পাঠান ফ্রান্সে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রেইগ স্টাপলেটন। বার্তায় বলা হয়, 'ইউরোপের যেসব দেশ জিএম শস্য নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে, তাদের একটি তালিকা করা উচিত। দীর্ঘ মেয়াদে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের চিন্তা করা যেতে পারে।' ক্রেইগ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের বন্ধু ও ব্যবসায়িক অংশীদার। আরেক নথিতে দেখা যায়, জিএম শস্যের ব্যাপারে ভ্যাটিকানের মনোভাব নমনীয় করার লক্ষ্যে পোপের ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে তদবির করেন মার্কিন কূটনীতিকরা।
সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান।
No comments