আর্জেন্টিনায় ব্যাংকে সুড়ঙ্গ কেটে চুরি
আর্জেন্টিনায় রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকে বড় ধরনের চুরি হয়েছে। চোরেরা সুড়ঙ্গপথে ব্যাংকের ভেতরে ঢুকে নিরাপত্তা ভল্ট থেকে শতাধিক বাঙ্রে মালামাল নিয়ে গেছে। বুয়েনস এইরেসের বেলগ্রানো এলাকায় বাঙ্কো প্রভিনসিয়া শাখায় এ ঘটনা ঘটে। বর্ষবরণের ছুটি থাকায় আগে বিষয়টি প্রকাশ পায়নি।
গত সোমবার ব্যাংক খোলার পর বিষয়টি ধরা পড়ে।
পুলিশ জানায়, নির্বিঘ্নে চুরি করতে পাশের একটি ভবন থেকে ব্যাংকের ভল্ট পর্যন্ত ৩০ মিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁড়ে চোরেরা। এ কাজে ছয় মাস সময় নেয় তারা। সুড়ঙ্গে পর্যাপ্ত আলো ও বাতাস চলাচলেরও ব্যবস্থা করেছিল তারা। বর্ষবরণ উপলক্ষে ছুটি থাকায় চোরেরা নির্বিঘ্নে তাদের কাজ সাড়ে। ভল্টে গ্রাহকের রাখা এক হাজার ৪০৮টি বাঙ্রে মধ্যে চোরেরা ১৩০ থেকে ১৪০টি বাঙ্রে মালামাল নিয়ে গেছে।
চুরির ঘটনা জানাজানির পর কয়েক শ গ্রাহক গত সোমবার ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ করেন। তাঁরা তাঁদের আমানত ফেরত দেওয়ার দাবি করেন। কেঁৗসুলি মার্টিন নিকলসন বলেন, চুরির সঙ্গে ব্যাংকের কর্মীদের যোগসাজশ থাকতে পারে। চোরেরা কী পরিমাণ মালামাল নিয়ে গেছে বা তার মূল্য কত সে ব্যাপারে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করেনি। ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো মারানগোনি চ্যানেল সিফাইভএনকে বলেন, 'আমরা গ্রাহকদের জানাতে চাই, এ ঘটনার পর আমরা তাদের স্বার্থরক্ষায় সর্বাত্মক চেষ্টা করব।' সূত্র : বিবিসি, এপি ও এএফপি।
পুলিশ জানায়, নির্বিঘ্নে চুরি করতে পাশের একটি ভবন থেকে ব্যাংকের ভল্ট পর্যন্ত ৩০ মিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁড়ে চোরেরা। এ কাজে ছয় মাস সময় নেয় তারা। সুড়ঙ্গে পর্যাপ্ত আলো ও বাতাস চলাচলেরও ব্যবস্থা করেছিল তারা। বর্ষবরণ উপলক্ষে ছুটি থাকায় চোরেরা নির্বিঘ্নে তাদের কাজ সাড়ে। ভল্টে গ্রাহকের রাখা এক হাজার ৪০৮টি বাঙ্রে মধ্যে চোরেরা ১৩০ থেকে ১৪০টি বাঙ্রে মালামাল নিয়ে গেছে।
চুরির ঘটনা জানাজানির পর কয়েক শ গ্রাহক গত সোমবার ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ করেন। তাঁরা তাঁদের আমানত ফেরত দেওয়ার দাবি করেন। কেঁৗসুলি মার্টিন নিকলসন বলেন, চুরির সঙ্গে ব্যাংকের কর্মীদের যোগসাজশ থাকতে পারে। চোরেরা কী পরিমাণ মালামাল নিয়ে গেছে বা তার মূল্য কত সে ব্যাপারে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করেনি। ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো মারানগোনি চ্যানেল সিফাইভএনকে বলেন, 'আমরা গ্রাহকদের জানাতে চাই, এ ঘটনার পর আমরা তাদের স্বার্থরক্ষায় সর্বাত্মক চেষ্টা করব।' সূত্র : বিবিসি, এপি ও এএফপি।
No comments