শেয়ারবাজার-আজ দিন শেষে সরকারের পরিকল্পনা ঘোষণা
পুঁজিবাজার নিয়ে সরকারের ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। বিনিয়োগকারীদের লোকসান পুষিয়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় আজ রবিবার সরকারের চূড়ান্ত ঘোষণা আসতে পারে। আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আরেক দফা বৈঠকের পর এসব বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সে ঘোষণায় কী কী থাকছে তা জানতে লাখ লাখ ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী
অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের পর এসইসির চেয়ারম্যানের পক্ষে এর সদস্য আরিফ খান এক ব্রিফিংয়ে খুব শিগগির এ ব্যাপারে সরকারি ঘোষণা আসছে বলে জানিয়েছিলেন। একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ জানান, এ ব্যাপারে রবিবার সরকারি ঘোষণা আসবে। গতকাল শনিবার রাতে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, রবিবার লেনদেন শেষে যেকোনো সময় এ-সংক্রান্ত সরকারি ঘোষণা আসতে পারে। ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভীও একই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো ইতিমধ্যে জানিয়েছে, এক বছরের জন্য সুদমুক্ত রাখার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। এ ছাড়া বাজারধসের শুরু থেকে এ পর্যন্ত নেওয়া মার্জিন ঋণের সুদ সম্পূর্ণ মওকুফ করার বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করা হচ্ছে। ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের আইপিওতে বিনিয়োগকারীকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া শেয়ারবাজারে তারল্য সংকট কাটাতে ব্যাংকিং খাতের এসএলআর ও সিআরআর হ্রাস, শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা হিসাবের পদ্ধতি পরিবর্তন, মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, এই ঋণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত (প্রভিশন) রাখার বাধ্যবাধকতা শিথিল এবং গত দুই বছরে শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্জিত মুনাফা পুনর্বিনিয়োগের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সূত্র জানায়, বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে বেশ কিছু বিষয়ে এরই মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো কয়েক দফা বৈঠক করেছে। শুক্রবার ছুটির দিনেও বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, এসইসি, বীমা কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। শনিবারের বৈঠকের পর এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন রবিবার সরকারের সিদ্ধান্ত জানানোর ঘোষণা দেন। গতকাল শনিবারও বিভিন্ন পর্যায়ে একাধিক বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকের আলোচনার ভিত্তিতে আজ (রবিবার) পুঁজিবাজারের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
এসইসি, বাংলাদেশ ব্যাংক ও এনবিআরের পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারের জন্য বেশ কিছু প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও বাজারে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। এসব কারণে বিনিয়োগকারীরা আশা করছিলেন, ঈদের পর বাজারে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে আসবে। কিন্তু সবাইকে আশাহত করে ঈদের পর টানা তিন কার্যদিবসই বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের পর পরিস্থিতি বদলেছে। গত সপ্তাহের শেষ দুদিন বাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও সূচক ব্যাপক হারে বেড়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত বছরের ৬ ডিসেম্বর থেকে গত সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত ১১ মাসে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচক পড়েছে ৪২৬৯ পয়েন্ট। এর মধ্যে ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত সূচক ৩০৭৭ পয়েন্ট কমার পর জুলাইয়ের প্রথম তিন সপ্তাহে ৮৫৫ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। এরপর আবারও ধারাবাহিক পতনের কারণে গত সাড়ে তিন মাসে ডিএসই সাধারণ সূচক ২০৬১ পয়েন্ট হারিয়েছে। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফার টাকা লোকসান দেওয়ার পর মূলধনের বড় অংশ হারিয়ে ফেলেছে। ১১ মাসে অধিকাংশ কম্পানির শেয়ারের দর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। এর ফলে পুঁজি হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়েছে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী।
এ অবস্থায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগী হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন করে আশার আলো দেখা দিয়েছে। ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও নতুন করে বাজারে সক্রিয় হতে শুরু করেছে। ফলে গত সপ্তাহের শেষ দুদিন বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক কাটতে শুরু করেছে। আস্থার সংকট পুরোপুরি না কাটলেও তাদের মধ্যে বাজার নিয়ে আশাবাদ জোরালো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনাগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে বাজারে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন। বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে সরকারের দিক থেকে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের পরও বাজারে পতন অব্যাহত থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম হতাশা তৈরি হয়েছিল। এখন তাদের মনোভাবেও পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের ফলে বাজার দীর্ঘমেয়াদে ঘুরে দাঁড়াবে বলে সবাই বিশ্বাস করতে শুরু করেছে।
এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী কালের কণ্ঠকে বলেন, চূড়ান্ত ঘোষণা না আসা পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক ও ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সিআরআর ও এসএলআর কমতে পারে। এর ফলে এক ধরনের সাময়িক স্থিতিশীলতা আসবে। কিন্তু সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে যদি সমন্বয় না করা যায়, তাহলে তা কতটা টেকসই হবে, তা ভেবে দেখতে হবে।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান রশীদ চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সাড়ে চার ঘণ্টার বৈঠক প্রমাণ করে তিনি পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে কতটা আন্তরিক। এ ধরনের বৈঠকের পর বাজার নিয়ে ইতিবাচক ঘোষণা আসবে_এটাই স্বাভাবিক। আর এ ঘোষণায় বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে বাধ্য। ইতিমধ্যে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সব বাধা দূর করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো ইতিমধ্যে জানিয়েছে, এক বছরের জন্য সুদমুক্ত রাখার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। এ ছাড়া বাজারধসের শুরু থেকে এ পর্যন্ত নেওয়া মার্জিন ঋণের সুদ সম্পূর্ণ মওকুফ করার বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করা হচ্ছে। ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের আইপিওতে বিনিয়োগকারীকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া শেয়ারবাজারে তারল্য সংকট কাটাতে ব্যাংকিং খাতের এসএলআর ও সিআরআর হ্রাস, শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা হিসাবের পদ্ধতি পরিবর্তন, মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, এই ঋণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত (প্রভিশন) রাখার বাধ্যবাধকতা শিথিল এবং গত দুই বছরে শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্জিত মুনাফা পুনর্বিনিয়োগের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সূত্র জানায়, বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে বেশ কিছু বিষয়ে এরই মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো কয়েক দফা বৈঠক করেছে। শুক্রবার ছুটির দিনেও বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, এসইসি, বীমা কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। শনিবারের বৈঠকের পর এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন রবিবার সরকারের সিদ্ধান্ত জানানোর ঘোষণা দেন। গতকাল শনিবারও বিভিন্ন পর্যায়ে একাধিক বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকের আলোচনার ভিত্তিতে আজ (রবিবার) পুঁজিবাজারের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
এসইসি, বাংলাদেশ ব্যাংক ও এনবিআরের পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারের জন্য বেশ কিছু প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও বাজারে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। এসব কারণে বিনিয়োগকারীরা আশা করছিলেন, ঈদের পর বাজারে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে আসবে। কিন্তু সবাইকে আশাহত করে ঈদের পর টানা তিন কার্যদিবসই বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের পর পরিস্থিতি বদলেছে। গত সপ্তাহের শেষ দুদিন বাজারে বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও সূচক ব্যাপক হারে বেড়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত বছরের ৬ ডিসেম্বর থেকে গত সপ্তাহের মাঝামাঝি পর্যন্ত ১১ মাসে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচক পড়েছে ৪২৬৯ পয়েন্ট। এর মধ্যে ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত সূচক ৩০৭৭ পয়েন্ট কমার পর জুলাইয়ের প্রথম তিন সপ্তাহে ৮৫৫ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। এরপর আবারও ধারাবাহিক পতনের কারণে গত সাড়ে তিন মাসে ডিএসই সাধারণ সূচক ২০৬১ পয়েন্ট হারিয়েছে। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফার টাকা লোকসান দেওয়ার পর মূলধনের বড় অংশ হারিয়ে ফেলেছে। ১১ মাসে অধিকাংশ কম্পানির শেয়ারের দর ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। এর ফলে পুঁজি হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়েছে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী।
এ অবস্থায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগী হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন করে আশার আলো দেখা দিয়েছে। ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও নতুন করে বাজারে সক্রিয় হতে শুরু করেছে। ফলে গত সপ্তাহের শেষ দুদিন বেশির ভাগ শেয়ারের দর ও সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক কাটতে শুরু করেছে। আস্থার সংকট পুরোপুরি না কাটলেও তাদের মধ্যে বাজার নিয়ে আশাবাদ জোরালো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনাগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে বাজারে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন। বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে সরকারের দিক থেকে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের পরও বাজারে পতন অব্যাহত থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরম হতাশা তৈরি হয়েছিল। এখন তাদের মনোভাবেও পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের ফলে বাজার দীর্ঘমেয়াদে ঘুরে দাঁড়াবে বলে সবাই বিশ্বাস করতে শুরু করেছে।
এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী কালের কণ্ঠকে বলেন, চূড়ান্ত ঘোষণা না আসা পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক ও ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সিআরআর ও এসএলআর কমতে পারে। এর ফলে এক ধরনের সাময়িক স্থিতিশীলতা আসবে। কিন্তু সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে যদি সমন্বয় না করা যায়, তাহলে তা কতটা টেকসই হবে, তা ভেবে দেখতে হবে।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান রশীদ চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সাড়ে চার ঘণ্টার বৈঠক প্রমাণ করে তিনি পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে কতটা আন্তরিক। এ ধরনের বৈঠকের পর বাজার নিয়ে ইতিবাচক ঘোষণা আসবে_এটাই স্বাভাবিক। আর এ ঘোষণায় বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে বাধ্য। ইতিমধ্যে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সব বাধা দূর করা হয়েছে।
No comments