শেখ জামাল চ্যাম্পিয়ন-পোখারায় নেপাল আর্মিকে হারাল আমিনুলরা
প্রায় এক যুগ আগে নেপালের বুদ্ধ সুব্বা গোল্ডকাপ ট্রফি জিতেছিল ধানমণ্ডি ক্লাব। নাম পরিবর্তন করা ধানমণ্ডির ক্লাবটি এবার জিতল নেপালের সাফাল পোখারা গোল্ডকাপ। বিদেশ থেকে কেবল ট্রফিই জেতা হলো না, ঘরোয়া ফুটবল শুরুর আগে আত্মবিশ্বাসটাও বাড়িয়ে নিল বাংলাদেশ লীগ চ্যাম্পিয়নরা। গতকাল পোখারা স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের ফাইনালে শেখ জামাল ১-০ গোলে পরাজিত করে নেপাল আর্মিকে।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটে গোলশূন্যভাবে শেষ হলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ১০৫ মিনিটে নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড ইয়োকো গোল করে শেখ জামালকে এনে দেন প্রথম পোখারা কাপের শিরোপা। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ২ লাখ ৫০ হাজার রুপি পুরস্কার পেয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।
শেখ জামাল দলে ৬ জন আফ্রিকান ফুটবলার। ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেন মূলত তারাই। শুরু থেকেই মাঠে প্রাধান্য ছিল ঢাকার দলটি, দুই আফ্রিকান কেস্টার ও ফেমি ব্যস্ত করে রাখেন নেপাল আর্মির ডিফেন্স। স্থানীয় দলটির সান্ত্বনা নির্ধারিত সময়ে আটকে রাখতে পেরেছিল শেখ জামালকে। ধারাবাহিক চাপে থেকেও ৫০ মিনিটে ধানমণ্ডির ক্লাবটিকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল স্বাগতিকরা। চুন বাহাদুর থাপার ফ্রিকিক পড়েছিল ডি-বক্সে দাঁড়ানো রাম কুমার বিশ্বাসের সামনে; কিন্তু তিনি সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। নির্ধারিত সময়েই জিততে পারত শেখ জামাল, যদি ৬২ মিনিটে ত্রাতা হয়ে না উঠতেন নেপাল আর্মির গোলরক্ষক রাম দেজু। বক্সের মাথায় বল পেয়ে দুই ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে কেস্টার শট নেওয়ার আগ মুহূর্তে ঝাঁপিয়ে পড়ে দলকে বাঁচান রাম দেজু। এতে আহতও হন তিনি।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার মুহূর্তে শেখ জামাল শিবিরে উল্লাস ছড়িয়ে দেন ইয়োকো। তৌহিদুল আলম সবুজের পাস থেকে বল ধরে নেপাল আর্মির গোলরক্ষককে পরাজিত করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ওই গোল ধরে রেখে শিরোপা নিশ্চিত করে শেখ জামাল। শিরোপা জয়ের পথে বাংলাদেশ লীগ চ্যাম্পিয়নরা নেপাল প্রথম বিভাগের তিন ক্লাবকে হারিয়েছে। কোয়ার্টার ফাইনালে রানীপোখারী কর্নার ক্লাবকে এবং সেমিফাইনালে পোখারা একাদশকে হারায় আমিনুলরা।
কাঠমান্ডুর বাইরে সবচেয়ে বেশি প্রাইজমানির টুর্নামেন্ট পোখারা কাপ। অভিষেক আসরেই বাজিমাত করল ঢাকার ক্লাবটি। ঢাকার আরামবাগ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়াচক্র এর আগে জিতেছে নেপালের আনফা কাপ।
শেখ জামাল দলে ৬ জন আফ্রিকান ফুটবলার। ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেন মূলত তারাই। শুরু থেকেই মাঠে প্রাধান্য ছিল ঢাকার দলটি, দুই আফ্রিকান কেস্টার ও ফেমি ব্যস্ত করে রাখেন নেপাল আর্মির ডিফেন্স। স্থানীয় দলটির সান্ত্বনা নির্ধারিত সময়ে আটকে রাখতে পেরেছিল শেখ জামালকে। ধারাবাহিক চাপে থেকেও ৫০ মিনিটে ধানমণ্ডির ক্লাবটিকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল স্বাগতিকরা। চুন বাহাদুর থাপার ফ্রিকিক পড়েছিল ডি-বক্সে দাঁড়ানো রাম কুমার বিশ্বাসের সামনে; কিন্তু তিনি সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। নির্ধারিত সময়েই জিততে পারত শেখ জামাল, যদি ৬২ মিনিটে ত্রাতা হয়ে না উঠতেন নেপাল আর্মির গোলরক্ষক রাম দেজু। বক্সের মাথায় বল পেয়ে দুই ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে কেস্টার শট নেওয়ার আগ মুহূর্তে ঝাঁপিয়ে পড়ে দলকে বাঁচান রাম দেজু। এতে আহতও হন তিনি।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার মুহূর্তে শেখ জামাল শিবিরে উল্লাস ছড়িয়ে দেন ইয়োকো। তৌহিদুল আলম সবুজের পাস থেকে বল ধরে নেপাল আর্মির গোলরক্ষককে পরাজিত করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ওই গোল ধরে রেখে শিরোপা নিশ্চিত করে শেখ জামাল। শিরোপা জয়ের পথে বাংলাদেশ লীগ চ্যাম্পিয়নরা নেপাল প্রথম বিভাগের তিন ক্লাবকে হারিয়েছে। কোয়ার্টার ফাইনালে রানীপোখারী কর্নার ক্লাবকে এবং সেমিফাইনালে পোখারা একাদশকে হারায় আমিনুলরা।
কাঠমান্ডুর বাইরে সবচেয়ে বেশি প্রাইজমানির টুর্নামেন্ট পোখারা কাপ। অভিষেক আসরেই বাজিমাত করল ঢাকার ক্লাবটি। ঢাকার আরামবাগ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়াচক্র এর আগে জিতেছে নেপালের আনফা কাপ।
No comments