সিটিব্যাংক এনএর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে গভর্নর দেশকে এগিয়ে নিতে তরুণদের ভূমিকা রাখতে হবে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে তরুণদের ভূমিকা রাখতে হবে। নিজেদের ওপর আস্থা ও ভরসা রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। গতকাল শনিবার বিদেশি খাতে সিটিব্যাংক এনএর সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিটি ফাউন্ডেশন আয়োজিত 'তৃতীয় সিটি ফিন্যান্সিয়াল আইটি কেজ প্রতিযোগিতা' বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সিটিব্যাংক
এনএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কান্ট্রি কর্মকর্তা রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিনেটের নির্বাহী পরিচালক অনন্যা রায়হান, বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সেক্রেটারি জেনারেল মনির হাসান ও প্রতিযোগিতার জুরি বোর্ডের সদস্য এএকএম ফাহিম মাশরুর।
প্রতিযোগিতায় মোট ২৫টি দল অংশগ্রহণ করে। এগুলোর মধ্যে চারটি দলকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় বুয়েটের স্পন্দন, ফার্স্ট রানার্সআপ আইবিএ-ক্রোম, দ্বিতীয় রানার্সআপ বুয়েটের থান্ডার স্ট্রম, যৌথভাবে তৃতীয় রানার্সআপ হয়েছে_ বুয়েটের স্লিপার ও বুয়েটের চেরিয়টস। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট দেওয়া হয়। চ্যাম্পিয়ন দলকে ৩ হাজার, প্রথম রানার্সআপকে ২ হাজার এবং তৃতীয় রানার্সআপকে ১ হাজার ডলার পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে গভর্নর বলেন, তরুণদের হতাশ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। লেখাপড়া শেষ করে শিক্ষার্থীদের নতুন নতুন ধারণা নিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও বাংলাদেশ এ পর্যন্ত অনেক এগিয়েছে।
ড. আতিউর রহমান বলেন, গত ২০ বছরে দারিদ্র্যের হার আমরা অর্ধেকে নামিয়ে এনেছি। আগে যেখানে দারিদ্র্যের হার ৬০ শতাংশ ছিল সেখানে বর্তমানে তা ৩০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে আমাদের অনেক প্রত্যাশা রয়েছে। তরুণদের প্রমাণ করতে হবে, 'আমরাও পারি'। তিনি বলেন, অনেক উদ্যোগে আমরা সাময়িক ব্যর্থ হতে পারি, তবে যে কোনো কাজে লেগে থাকলে অবশ্যই সফলতা আসবে।
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের জনগণ বিদেশের মাটিতেও শ্রমিক, কর্র্মী অথবা উদ্যোক্তা হিসেবে বেশ প্রশংসিত। গভর্নর মালয়েশিয়া সফরের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেন, যেখানেই গেছি সেখানেই বাংলাদেশের ব্যাপক সুনাম শুনেছি। আমরা যদি তরুণদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারি তাহলে আমরা পারব না_ এমন কোনো কাজ নেই।
প্রতিযোগিতায় মোট ২৫টি দল অংশগ্রহণ করে। এগুলোর মধ্যে চারটি দলকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় বুয়েটের স্পন্দন, ফার্স্ট রানার্সআপ আইবিএ-ক্রোম, দ্বিতীয় রানার্সআপ বুয়েটের থান্ডার স্ট্রম, যৌথভাবে তৃতীয় রানার্সআপ হয়েছে_ বুয়েটের স্লিপার ও বুয়েটের চেরিয়টস। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট দেওয়া হয়। চ্যাম্পিয়ন দলকে ৩ হাজার, প্রথম রানার্সআপকে ২ হাজার এবং তৃতীয় রানার্সআপকে ১ হাজার ডলার পুরস্কার দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে গভর্নর বলেন, তরুণদের হতাশ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। লেখাপড়া শেষ করে শিক্ষার্থীদের নতুন নতুন ধারণা নিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও বাংলাদেশ এ পর্যন্ত অনেক এগিয়েছে।
ড. আতিউর রহমান বলেন, গত ২০ বছরে দারিদ্র্যের হার আমরা অর্ধেকে নামিয়ে এনেছি। আগে যেখানে দারিদ্র্যের হার ৬০ শতাংশ ছিল সেখানে বর্তমানে তা ৩০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে আমাদের অনেক প্রত্যাশা রয়েছে। তরুণদের প্রমাণ করতে হবে, 'আমরাও পারি'। তিনি বলেন, অনেক উদ্যোগে আমরা সাময়িক ব্যর্থ হতে পারি, তবে যে কোনো কাজে লেগে থাকলে অবশ্যই সফলতা আসবে।
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের জনগণ বিদেশের মাটিতেও শ্রমিক, কর্র্মী অথবা উদ্যোক্তা হিসেবে বেশ প্রশংসিত। গভর্নর মালয়েশিয়া সফরের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেন, যেখানেই গেছি সেখানেই বাংলাদেশের ব্যাপক সুনাম শুনেছি। আমরা যদি তরুণদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারি তাহলে আমরা পারব না_ এমন কোনো কাজ নেই।
No comments