আগাছার নিচে কোটি টাকার ফাউন্ডেশন by কবির পারভেজ নয়ন,
কথা ছিল ভবনটি হবে চার তলার। কথা ছিল এ ভবনে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর মিলনমেলা বসার। কিন্তু চার বছর পেরিয়ে গেলেও নির্মিত হয়নি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার কমপ্লেক্স। এর চেয়েও বড় কথা, আগাছার নিচে পড়ে আছে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ কমপ্লেক্সের ফাউন্ডেশন।২০০৭ সালের মার্চে জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
ওই বছর কেবল ফাউন্ডেশন লেভেল পর্যন্ত কাজ করা হয়। এরপর হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় নির্মাণকাজ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বছরের পর বছর কাজ বন্ধ থাকায় কমপ্লেক্সের পুরো ফাউন্ডেশন চলে গেছে আগাছার নিচে। ফাউন্ডেশনে ব্যবহৃত রডেও ধরেছে মরিচা।
এদিকে মরিচা রোধ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি পদক্ষেপ নিয়েছে। রডগুলো ব্যবহার উপযোগী রাখার জন্য তারা ব্যবহার করছে মরিচারোধক কোটিং। তবে ভবন নির্মাণ শুরু না করে কর্তৃপক্ষের মরিচা রোধ করার তোড়জোড়ে অসন্তুষ্ট সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের মিলনকেন্দ্র এ ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হোক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কমপ্লেক্সটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ক্যাফেটেরিয়া, কমন রুম, ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের অফিসকক্ষ থাকার কথা। কিন্তু এর নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় হতাশ হয়ে পড়েছেন সবাই। কেউ জানেন না কখন শেষ হবে কয়েক কোটি টাকার এ উন্নয়নকাজ।
এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে উপাচার্য ড. শ্যামল কান্তি বিশ্বাস সমকালকে বলেন, 'যে
প্রকল্পের আওতায় এ কাজ শুরু হয়েছিল তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ কারণে ওই প্রকল্পের অধীনে অন্যান্য কাজ এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে না। তা ছাড়া এসব কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া বাজেটও শেষ। নতুন বাজেট না আসা পর্যন্ত পুনরায় কাজ শুরু করা সম্ভব নয়। আশা করছি সরকারের পক্ষ এ ব্যাপারে দ্রুত
সাড়া পাব।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বছরের পর বছর কাজ বন্ধ থাকায় কমপ্লেক্সের পুরো ফাউন্ডেশন চলে গেছে আগাছার নিচে। ফাউন্ডেশনে ব্যবহৃত রডেও ধরেছে মরিচা।
এদিকে মরিচা রোধ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি পদক্ষেপ নিয়েছে। রডগুলো ব্যবহার উপযোগী রাখার জন্য তারা ব্যবহার করছে মরিচারোধক কোটিং। তবে ভবন নির্মাণ শুরু না করে কর্তৃপক্ষের মরিচা রোধ করার তোড়জোড়ে অসন্তুষ্ট সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের মিলনকেন্দ্র এ ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হোক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কমপ্লেক্সটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ক্যাফেটেরিয়া, কমন রুম, ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের অফিসকক্ষ থাকার কথা। কিন্তু এর নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় হতাশ হয়ে পড়েছেন সবাই। কেউ জানেন না কখন শেষ হবে কয়েক কোটি টাকার এ উন্নয়নকাজ।
এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে উপাচার্য ড. শ্যামল কান্তি বিশ্বাস সমকালকে বলেন, 'যে
প্রকল্পের আওতায় এ কাজ শুরু হয়েছিল তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ কারণে ওই প্রকল্পের অধীনে অন্যান্য কাজ এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে না। তা ছাড়া এসব কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া বাজেটও শেষ। নতুন বাজেট না আসা পর্যন্ত পুনরায় কাজ শুরু করা সম্ভব নয়। আশা করছি সরকারের পক্ষ এ ব্যাপারে দ্রুত
সাড়া পাব।
No comments