অনেক এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
আইসিসির র্যাংকিংয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব খেলতে আসা দলগুলোর ক্রিকেটারদের নাম খুঁজে পেতে আতশী কাচ লাগতে পারে। তালিকায় দক্ষিণ আফ্রিকার একজন এবং শ্রীলংকার একজনের নাম আছে। তবে এখানে ব্যতিক্রম ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের পাঁচজনের নাম আছে আইসিসির তিন র্যাংকিংয়ের সেরা দশে। এর মধ্যে ব্যাটিং, বোলিং এবং অলরাউন্ডার_ তিন তালিকাতেই দাপটের সঙ্গে আছেন স্টেফানি টেলর।
আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। এ তালিকা দিয়েই স্পষ্ট হয়ে যায়, বাছাইপর্ব খেলতে আসা নমঃশূদ্রদের মাঝে কুলীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সোবার্স, লয়েডদের মতো না হলেও ক্যারিবীয় মেয়েদের ক্রিকেট ঐতিহ্যও কম না। ১৯৭৫-৭৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন দিনের টেস্ট ম্যাচ দিয়ে যাত্রা শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অবশ্য এর আগে থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নাম লিখিয়েছে তারা; কিন্তু সে সময় তারা একীভূত ছিল না। ১৯৭৩ সালের প্রথম মহিলা বিশ্বকাপে জ্যামাইকা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো আলাদা আলাদাভাবে অংশ নিয়েছিল। ওই বিশ্বকাপে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক একাদশেও ক্যারিবীয়দের তিন নারী ছিলেন। ত্রিনিদাদ পঞ্চম এবং জ্যামাইকা ষষ্ঠ হয়ে বিশ্বকাপ শেষ করে। এসব দ্বীপপুঞ্জের ছেলেরা যদি এক হয়ে খেলতে পারে তাহলে মেয়েদের দল আলাদা আলাদা হবে কেন! শক্তি বৃদ্ধি জন্যই একত্রিত হয়ে যায় তারা। একীভূত ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল হিসেবে তারা প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
১৯৯৩ সালের মহিলা বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের নারীরা প্রথম একীভূত দল হিসেবে অংশগ্রহণ করে। এরপর থেকেই তারা সম্মিলিত দল হিসেবে অংশ নিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হয়ে যাওয়া ২০০৯ বিশ্বকাপে তারা পঞ্চম হয়। এবারের বাছাইপর্বে এক স্টেফানি টেলরই কাঁপিয়ে দিচ্ছেন সব দলকে। ব্যাট হাতে সেঞ্চুরি করছেন, বল হাতেও পাঁচ উইকেট নিচ্ছেন আইসিসির বর্ষসেরা এই ক্রিকেটার। অন্যদের পারফর্ম করার তেমন সুযোগই দিচ্ছেন না তিনি। তাই দিন্দ্রা ডট্টি, স্ট্যাকি অ্যান কিংয়ের মতো ক্রিকেটাররা থাকছেন চোখের আড়ালে।
আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে তারকাখচিত ক্যারিবীয়রা। স্পষ্টই এ ম্যাচে তারা ফেভারিট। তবে গতকাল আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি খবর অনুপ্রেরণা হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশের জন্য। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এক নারী ক্রিকেটারকে নিষিদ্ধ মাদক গ্রহণের দায়ে পাঁচ মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আইসিসি। ট্রেমেনে স্মার্ট নামের ওই ক্রিকেটার ক্যারিবীয় স্কোয়াডে নেই; কিন্তু এ খবরে কিছুটা হলেও বিচলিত হবেন তারা। বাংলাদেশের জন্য এটাই সুযোগ!
সোবার্স, লয়েডদের মতো না হলেও ক্যারিবীয় মেয়েদের ক্রিকেট ঐতিহ্যও কম না। ১৯৭৫-৭৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন দিনের টেস্ট ম্যাচ দিয়ে যাত্রা শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজের। অবশ্য এর আগে থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নাম লিখিয়েছে তারা; কিন্তু সে সময় তারা একীভূত ছিল না। ১৯৭৩ সালের প্রথম মহিলা বিশ্বকাপে জ্যামাইকা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো আলাদা আলাদাভাবে অংশ নিয়েছিল। ওই বিশ্বকাপে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক একাদশেও ক্যারিবীয়দের তিন নারী ছিলেন। ত্রিনিদাদ পঞ্চম এবং জ্যামাইকা ষষ্ঠ হয়ে বিশ্বকাপ শেষ করে। এসব দ্বীপপুঞ্জের ছেলেরা যদি এক হয়ে খেলতে পারে তাহলে মেয়েদের দল আলাদা আলাদা হবে কেন! শক্তি বৃদ্ধি জন্যই একত্রিত হয়ে যায় তারা। একীভূত ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল হিসেবে তারা প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
১৯৯৩ সালের মহিলা বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের নারীরা প্রথম একীভূত দল হিসেবে অংশগ্রহণ করে। এরপর থেকেই তারা সম্মিলিত দল হিসেবে অংশ নিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হয়ে যাওয়া ২০০৯ বিশ্বকাপে তারা পঞ্চম হয়। এবারের বাছাইপর্বে এক স্টেফানি টেলরই কাঁপিয়ে দিচ্ছেন সব দলকে। ব্যাট হাতে সেঞ্চুরি করছেন, বল হাতেও পাঁচ উইকেট নিচ্ছেন আইসিসির বর্ষসেরা এই ক্রিকেটার। অন্যদের পারফর্ম করার তেমন সুযোগই দিচ্ছেন না তিনি। তাই দিন্দ্রা ডট্টি, স্ট্যাকি অ্যান কিংয়ের মতো ক্রিকেটাররা থাকছেন চোখের আড়ালে।
আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে নামছে তারকাখচিত ক্যারিবীয়রা। স্পষ্টই এ ম্যাচে তারা ফেভারিট। তবে গতকাল আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি খবর অনুপ্রেরণা হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশের জন্য। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এক নারী ক্রিকেটারকে নিষিদ্ধ মাদক গ্রহণের দায়ে পাঁচ মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আইসিসি। ট্রেমেনে স্মার্ট নামের ওই ক্রিকেটার ক্যারিবীয় স্কোয়াডে নেই; কিন্তু এ খবরে কিছুটা হলেও বিচলিত হবেন তারা। বাংলাদেশের জন্য এটাই সুযোগ!
No comments