ডিজিটাল শিক্ষাকে এগিয়ে নিচ্ছে নর্দান ইউনিভার্সিটি by শামসুন নাহার
শুধু বইয়ের পাতায় চোখ আটকে রাখলেই হয় না, পুঁথিগত শিক্ষাকে পরিপূর্ণ করতে চাইলে বাইরের বিশ্বটাকেও চোখ মেলে দেখতে হয়। তাই যুগোপযোগী শিক্ষার পাশাপাশি বহির্বিশ্বের সঙ্গে পরিচিত করানো এবং সুকুমারবৃত্তির চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননের সুষ্ঠু বিকাশের এই চেষ্টা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এনইউবি)।
সেই চেষ্টার ফল হিসেবে প্রতিনিয়ত সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। প্রতিবারের মতো এবারও বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট জজ পদে নিয়োগ পেয়েছেন নর্দান ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের পাঁচ কৃতী শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্টার শামীম তুহিন জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদ এবং ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রসের (আইসিআরসি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ঢাকায় অনুষ্ঠিত সপ্তম ন্যাশনাল হেনরি ডুনান্ট মেমোরিয়াল মুট কোর্ট প্রতিযোগিতায় এনইউবির মুটিং টিম বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। তা ছাড়া এই মুটিং টিম গত ২০-২২ অক্টোবর ২০১১ নেপালের কাঠমাণ্ডুতে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়া রিজিয়নাল মুট কোর্ট প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছে। এনইউবি ফুটবল টিম ২০০৮ সালের ইন্টার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। এনইউবির ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড লিটারেচার বিভাগের তৃতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী মিতি দেওয়ান জাতীয় শুটিং প্রতিযোগিতা ২০১০-এ প্রথম স্থান, তৃতীয় ১১ চ্যাম্পিয়নশিপ-২০১০ প্রতিযোগিতায় ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন।
এনইউবির ডেপুটি রেজিস্টার সাইফুল আলম মুনির জানান, ২০০২ সালে ৩/১৮ ইকবাল রোড, মোহাম্মদপুর থেকে মাত্র ৫০ জন শিক্ষার্থী ও একটি মাত্র বিভাগ (ব্যবসায়) নিয়ে ছোট্ট একটি ভবন থেকে যাত্রা শুরু করে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ। সেই এনইউবির পরিধি এখন অনেক বিস্তৃত। ধানমণ্ডিতে ব্যবসায় অনুষদ, বনানীতে বিজ্ঞান অনুষদ ও কারওয়ান বাজারে কলা অনুষদের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে পাঁচটি ফ্যাকাল্টির অধীনে ১০টি বিভাগে রয়েছে মোট ১৮টি কারিকুলাম। শিক্ষার্থী আছেন ১০ হাজারের বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ২০০ জন পূর্ণকালীন শিক্ষক নিয়োজিত আছেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক রয়েছেন অর্ধশতাধিক। একাডেমিক পরিপূর্ণতার প্রয়োজনে এখানে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের একটি লাইব্রেরি, যা ৯৪ হাজার ৭০০ বিষয়ভিত্তিক বই ও বিভিন্ন ম্যাগাজিনে সমৃদ্ধ। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৯৬০টি কম্পিউটার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত অত্যাধুনিক মাল্টিমিডিয়া ল্যাব শিক্ষার্থীদের প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি সাম্প্রতিক বিশ্বের তথ্যভাণ্ডারের সঙ্গেও তাঁদের যুক্ত করছে।
ডেপুটি রেজিস্টার শামীম তুহিন জানান, অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি স্বল্পব্যয়ে পরিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থাই এনইউবির প্রতি ভর্তিচ্ছুকদের আগ্রহী করে তুলছে। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিকালীন সেশন ফিতে শিক্ষার্থীদের ৫ থকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়। সেমিস্টার পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের অধিকারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বেতন ছাড়ের সুবিধাও রয়েছে বলে তিনি জানান।
পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে ১৬টি ক্লাব। এনইউবির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া ক্লাবের কো-অর্ডিনেটর আকতারুল আলম তিনুর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এসব ক্লাবের প্রতিটির রয়েছে একেকটি মূলমন্ত্র, আছে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য। বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে এসব ক্লাব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মেলা, খেলাধুলা, আলোচনা সভা ইত্যাদির আয়োজন করে থাকে।
উপ-উপচার্য ড. শামসুল হক বলেন, শিক্ষার্থীদের সব চাহিদা পূরণ করতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে গত ১৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে গাজীপুরের সারাবোতে নিজস্ব ক্যাম্পাসের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকেই নর্দান ইউনিভার্সিটি যথাযথভাবে ভালো শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু স্কুল-কলেজের শিক্ষার মানের উন্নতি করতে না পারলে শিক্ষার সার্বিক মানোন্নয়ন কঠিন হবে। তাঁর মতে, ইংরেজি ও অঙ্কে ছাত্রছাত্রীদের যথার্থ জ্ঞান থাকে না, তাই গোড়া থেকে প্রকৃত শিক্ষা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আরো নতুন কোর্স চালু করা হবে বলে তিনি জানান।
এনইউবির ডেপুটি রেজিস্টার সাইফুল আলম মুনির জানান, ২০০২ সালে ৩/১৮ ইকবাল রোড, মোহাম্মদপুর থেকে মাত্র ৫০ জন শিক্ষার্থী ও একটি মাত্র বিভাগ (ব্যবসায়) নিয়ে ছোট্ট একটি ভবন থেকে যাত্রা শুরু করে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ। সেই এনইউবির পরিধি এখন অনেক বিস্তৃত। ধানমণ্ডিতে ব্যবসায় অনুষদ, বনানীতে বিজ্ঞান অনুষদ ও কারওয়ান বাজারে কলা অনুষদের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে পাঁচটি ফ্যাকাল্টির অধীনে ১০টি বিভাগে রয়েছে মোট ১৮টি কারিকুলাম। শিক্ষার্থী আছেন ১০ হাজারের বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ২০০ জন পূর্ণকালীন শিক্ষক নিয়োজিত আছেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক রয়েছেন অর্ধশতাধিক। একাডেমিক পরিপূর্ণতার প্রয়োজনে এখানে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের একটি লাইব্রেরি, যা ৯৪ হাজার ৭০০ বিষয়ভিত্তিক বই ও বিভিন্ন ম্যাগাজিনে সমৃদ্ধ। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৯৬০টি কম্পিউটার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত অত্যাধুনিক মাল্টিমিডিয়া ল্যাব শিক্ষার্থীদের প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি সাম্প্রতিক বিশ্বের তথ্যভাণ্ডারের সঙ্গেও তাঁদের যুক্ত করছে।
ডেপুটি রেজিস্টার শামীম তুহিন জানান, অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি স্বল্পব্যয়ে পরিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থাই এনইউবির প্রতি ভর্তিচ্ছুকদের আগ্রহী করে তুলছে। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিকালীন সেশন ফিতে শিক্ষার্থীদের ৫ থকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়। সেমিস্টার পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের অধিকারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বেতন ছাড়ের সুবিধাও রয়েছে বলে তিনি জানান।
পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে ১৬টি ক্লাব। এনইউবির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া ক্লাবের কো-অর্ডিনেটর আকতারুল আলম তিনুর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এসব ক্লাবের প্রতিটির রয়েছে একেকটি মূলমন্ত্র, আছে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য। বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে এসব ক্লাব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মেলা, খেলাধুলা, আলোচনা সভা ইত্যাদির আয়োজন করে থাকে।
উপ-উপচার্য ড. শামসুল হক বলেন, শিক্ষার্থীদের সব চাহিদা পূরণ করতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে গত ১৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে গাজীপুরের সারাবোতে নিজস্ব ক্যাম্পাসের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকেই নর্দান ইউনিভার্সিটি যথাযথভাবে ভালো শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু স্কুল-কলেজের শিক্ষার মানের উন্নতি করতে না পারলে শিক্ষার সার্বিক মানোন্নয়ন কঠিন হবে। তাঁর মতে, ইংরেজি ও অঙ্কে ছাত্রছাত্রীদের যথার্থ জ্ঞান থাকে না, তাই গোড়া থেকে প্রকৃত শিক্ষা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আরো নতুন কোর্স চালু করা হবে বলে তিনি জানান।
No comments