ত থ্য বি চি ত্র-বিড়ালবৃত্তান্ত
ষ বড় বিড়াল বলতে সাধারণত বাঘ, সিংহ, চিতাবাঘ, জাগুয়ার ইত্যাদি প্রাণীকে বোঝায়। তবে কিছু কিছু প্রাণিবিজ্ঞানী বড় বিড়াল বলতে চিতা, বরফ চিতা, মেঘে ঢাকা চিতা এবং চিতাবাঘকে বুঝিয়ে থাকেন।ষ বিড়াল হুঙ্কার বা গড়গড় আওয়াজ করতে পারে। তবে উভয়ই একসঙ্গে করতে পারে না। মজার ব্যাপার হলো, বিড়াল প্রজাতির সবচেয়ে বড় প্রাণী বাঘ, সিংহ, চিতাবাঘ ও জাগুয়ার হুঙ্কার ও আওয়াজ একসঙ্গে করতে না পারলেও একই প্রজাতির ষধৎুহীবং কিন্তু অনায়াসে কাজটি করতে পারে।
ষ বিড়াল প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে বাঘ হচ্ছে সবচেয়ে বড়। একটি হৃষ্টপুষ্ট বাঘের ওজন গড়ে দুইশ' থেকে তিনশ' কুড়ি কেজির মতো। আর বাঘিনীর ওজন একশ' কুড়ি থেকে একশ' একাশি কেজির মতো। মজার ব্যাপার হলো, আশি শতাংশ বড় বাঘই বেঙ্গল টাইগার বা বাংলার বাঘ।
ষ চিতা হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী। এটি ঘণ্টায় সত্তর মাইল বেগে ছুটতে পারে।
ষ কালো রঙের চিতাবাঘ মোটেও ভিন্ন প্রজাতির বিড়াল নয়। তবে জিনগতভাবে কিছুটা জাগুয়ারের মতো কৃষ্ণবর্ণের, যা কালো হিসেবে অন্য প্রাণী থেকে সম্পূর্ণরূপে আলাদা।
ষ বিজ্ঞানীরা সিংহের সঙ্গে বাঘিনীর মিলন ঘটিয়ে সঙ্কর প্রজাতির বাঘ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছেন। শারীরিকভাবে এটি দেখতে সিংহের মতো হলেও গায়ে বাঘের মতো ডোরাকাটা দাগ আছে।
হ সোহাগ আহমেদ
ষ চিতা হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী। এটি ঘণ্টায় সত্তর মাইল বেগে ছুটতে পারে।
ষ কালো রঙের চিতাবাঘ মোটেও ভিন্ন প্রজাতির বিড়াল নয়। তবে জিনগতভাবে কিছুটা জাগুয়ারের মতো কৃষ্ণবর্ণের, যা কালো হিসেবে অন্য প্রাণী থেকে সম্পূর্ণরূপে আলাদা।
ষ বিজ্ঞানীরা সিংহের সঙ্গে বাঘিনীর মিলন ঘটিয়ে সঙ্কর প্রজাতির বাঘ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছেন। শারীরিকভাবে এটি দেখতে সিংহের মতো হলেও গায়ে বাঘের মতো ডোরাকাটা দাগ আছে।
হ সোহাগ আহমেদ
No comments