জলবায়ু পরিবর্তনে বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় ১৫ দফা প্রস্তাব আনছে বাংলাদেশ
জলবায়ু
পরিবর্তনে বিরূপ প্রভাব মোকাবেলার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে ১৫ দফার একটি প্রস্তাব আনছে বাংলাদেশ। ওই
প্রস্তাবের খসড়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের মানবাধিকারের
ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, প্রস্তাবে
বাংলাদেশের পাশাপাশি পৃষ্ঠপোষক হয়েছে ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামও। প্রস্তাবটির
খসড়া জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদস্যদের বিবেচনার জন্য দেওয়া হয়েছে। এ
সপ্তাহের শেষ নাগাদ খসড়া প্রস্তাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপনের পর এ বিষয়ে
সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা আছে।
জানা গেছে, প্রস্তাবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আকস্মিক প্রাকৃতিক বিপর্যয়, ধীরে ধীরে সংঘটিত বিপর্যয় এবং সব ধরনের মানবাধিকার চর্চার ওপর ওই সব বিপর্যয়ের বিরূপ প্রভাবে উদ্বেগ জানানো হয়েছে।
প্রস্তাবের দ্বিতীয় দফায় সবার, বিশেষ করে, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা উন্নয়নশীল দেশগুলোর এবং তাদের জনগণের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় দফায় জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের কাঠামোর আলোকে মানবাধিকারসহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করতে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান রয়েছে।
চতুর্থ দফায়, ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিট’ আয়োজনে জাতিসংঘ মহাসচিবকে সহায়তা করতে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরকে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন ও প্রশমন নীতি প্রণয়নে ব্যাপক পরিসরে, সমন্বিত, জেন্ডার সংবেদনশীল ও প্রতিবন্ধীবান্ধব উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানানো হয়েছে পঞ্চম দফায়।
প্রস্তাবের ষষ্ঠ দফায় জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পড়েছে, এমন উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোতে মানবাধিকার এবং প্রতিবন্ধীদের জীবিকা, খাদ্য ও পুষ্টি, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন সেবা উৎসাহিত করতে আন্তর্জাতিক সাহায্য ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে আহ্বান জানানো হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিবন্ধীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে বলা হয়েছে সপ্তম দফায়। প্রস্তাবের অষ্টম দফায়, মানবাধিকার পরিষদের ৪৪তম অধিবেশনে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবন্ধীদের অধিকার উৎসাহিতকরণ ও সুরক্ষা’ শীর্ষক আলোচনা ও কর্মসূচি নির্ধারণের আহ্বান জানানো হয়েছে। ওই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার পরিষদের ৪৬তম অধিবেশনে মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারকে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে প্রস্তাবের নবম দফায়।
দশম দফায় জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবন্ধীদের অধিকার ও সুরক্ষার বিষয়ে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট বিশেষ দূতদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন তৈরি এবং মানবাধিকার পরিষদে উপস্থাপন করতে মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। একাদশ দফায়, জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘের প্যানেল আলোচনায় শিক্ষাবিদ, সুধীসমাজের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের আমন্ত্রণ জানাতে বলা হয়েছে। প্রস্তাবের পরবর্তী দফাগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্তদের সম্পৃক্ত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব ও মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারকে প্যানেল আলোচনা ও প্রতিবেদন তৈরিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতেও অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, প্রস্তাবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আকস্মিক প্রাকৃতিক বিপর্যয়, ধীরে ধীরে সংঘটিত বিপর্যয় এবং সব ধরনের মানবাধিকার চর্চার ওপর ওই সব বিপর্যয়ের বিরূপ প্রভাবে উদ্বেগ জানানো হয়েছে।
প্রস্তাবের দ্বিতীয় দফায় সবার, বিশেষ করে, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা উন্নয়নশীল দেশগুলোর এবং তাদের জনগণের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় দফায় জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের কাঠামোর আলোকে মানবাধিকারসহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করতে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান রয়েছে।
চতুর্থ দফায়, ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিট’ আয়োজনে জাতিসংঘ মহাসচিবকে সহায়তা করতে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরকে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন ও প্রশমন নীতি প্রণয়নে ব্যাপক পরিসরে, সমন্বিত, জেন্ডার সংবেদনশীল ও প্রতিবন্ধীবান্ধব উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানানো হয়েছে পঞ্চম দফায়।
প্রস্তাবের ষষ্ঠ দফায় জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পড়েছে, এমন উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোতে মানবাধিকার এবং প্রতিবন্ধীদের জীবিকা, খাদ্য ও পুষ্টি, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন সেবা উৎসাহিত করতে আন্তর্জাতিক সাহায্য ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে আহ্বান জানানো হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিবন্ধীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে বলা হয়েছে সপ্তম দফায়। প্রস্তাবের অষ্টম দফায়, মানবাধিকার পরিষদের ৪৪তম অধিবেশনে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবন্ধীদের অধিকার উৎসাহিতকরণ ও সুরক্ষা’ শীর্ষক আলোচনা ও কর্মসূচি নির্ধারণের আহ্বান জানানো হয়েছে। ওই আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার পরিষদের ৪৬তম অধিবেশনে মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারকে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে প্রস্তাবের নবম দফায়।
দশম দফায় জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবন্ধীদের অধিকার ও সুরক্ষার বিষয়ে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট বিশেষ দূতদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিবেদন তৈরি এবং মানবাধিকার পরিষদে উপস্থাপন করতে মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। একাদশ দফায়, জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘের প্যানেল আলোচনায় শিক্ষাবিদ, সুধীসমাজের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের আমন্ত্রণ জানাতে বলা হয়েছে। প্রস্তাবের পরবর্তী দফাগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্তদের সম্পৃক্ত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব ও মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারকে প্যানেল আলোচনা ও প্রতিবেদন তৈরিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করতেও অনুরোধ জানানো হয়েছে।
No comments