দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে পিটিএ চূড়ান্ত করছে বাংলাদেশ ও ভুটান
দুই
প্রতিবেশী দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদার করতে বাংলাদেশ ও ভুটান
একটি প্রিফারেনশিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট (পিটিএ) চূড়ান্ত করছে।
ভুটানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত সোনম তবদেন রাবগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সংসদ ভবন অফিসে সাক্ষাত করতে গিয়ে এ কথা বলেন।
বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারি এসহানুল করিম এ সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ভুটানে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনার কথাউল্লেখ করেন এবং বিদ্যুৎ খাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করার উপর গুরুত্ব দেন।
তিনি আরো বলেন যে, ভুটান তাদের দেশের যেকোন স্থানে একটি ওয়্যারহাউজ তৈরি করতে পারে যেখানে বিবিআইএন সুবিধা গ্রহণকারী যানবাহনগুলো পণ্য জমা করতে পারবে।
দুই দেশের মধ্যে কানেকটিভি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন শেখ হাসিনা। তিনি জানান যে ভুটান চাইলে বাংলাদেশের বিমান ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের হৃদয়ে ভুটানবাসীর জন্য বিশেষ দরদ রয়েছে। কারণ ১৯৭১ সালে তারাই প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিলো।
ভুটান সফরের কথা স্মরণ করে হাসিনা বলেন, তিনি যেকোন দেশ সফরে যান না কেন সেখানে ভুটানের পরিবেশের কথা উল্লেখ করেন।
রাষ্ট্রদূত রাবগে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি এখানে অবস্থানকালে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়ার জন্য।
বাংলাদেশের অভাবনীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন ভুটানের দূত। শিগগিরই ভুটান থেকে এক লাখ মেট্রিক টন পাথর বাংলাদেশে এসে পৌছাবে বলে জানান তিনি।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ড. লোটে শেরিংয়ের সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করে দূত বলেন, তিনি বাংলাদেশে পহেলা বৈশখ উদযাপন খুবই উপভোগ করেছেন।
ভুটানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত সোনম তবদেন রাবগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সংসদ ভবন অফিসে সাক্ষাত করতে গিয়ে এ কথা বলেন।
বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারি এসহানুল করিম এ সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ভুটানে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনার কথাউল্লেখ করেন এবং বিদ্যুৎ খাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করার উপর গুরুত্ব দেন।
তিনি আরো বলেন যে, ভুটান তাদের দেশের যেকোন স্থানে একটি ওয়্যারহাউজ তৈরি করতে পারে যেখানে বিবিআইএন সুবিধা গ্রহণকারী যানবাহনগুলো পণ্য জমা করতে পারবে।
দুই দেশের মধ্যে কানেকটিভি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন শেখ হাসিনা। তিনি জানান যে ভুটান চাইলে বাংলাদেশের বিমান ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের হৃদয়ে ভুটানবাসীর জন্য বিশেষ দরদ রয়েছে। কারণ ১৯৭১ সালে তারাই প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিলো।
ভুটান সফরের কথা স্মরণ করে হাসিনা বলেন, তিনি যেকোন দেশ সফরে যান না কেন সেখানে ভুটানের পরিবেশের কথা উল্লেখ করেন।
রাষ্ট্রদূত রাবগে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি এখানে অবস্থানকালে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়ার জন্য।
বাংলাদেশের অভাবনীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন ভুটানের দূত। শিগগিরই ভুটান থেকে এক লাখ মেট্রিক টন পাথর বাংলাদেশে এসে পৌছাবে বলে জানান তিনি।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ড. লোটে শেরিংয়ের সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করে দূত বলেন, তিনি বাংলাদেশে পহেলা বৈশখ উদযাপন খুবই উপভোগ করেছেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ভুটানিজ প্রতিপক্ষ ড. লোটে শেরিং |
No comments