ওয়াটার গ্রিড কর্মসূচির মধ্যে যুক্ত হতে যাচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশ
জলপথে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে ভারত-বাংলাদেশ যে প্রটোকল রুট চালু করতে যাচ্ছে, সেটা একটা ওয়াটার গ্রিড কর্মসূচির সূচনা হতে পারে।
গত শুক্রবার বাজেট বক্তৃতায় ওয়াটার গ্রিড গঠনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
১৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-১ ১৬০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ভারত-বাংলাদেশ প্রটোকল রুটের সাথে ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-২ এর মাধ্যমে যুক্ত হবে। ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-২ এর দৈর্ঘ প্রায় ৯০০ কিলোমিটার।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একজন কর্মকর্তা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেছেন, “এটা ওয়াটার গ্রিড নেটওয়ার্কের সূচনা হতে পারে, এর অর্থ হলো উত্তর প্রদেশের বারানসি থেকে হালদিয়া নদী দিয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত পানির অবাধ প্রবাহ। এর অধীনে ৪০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত অবাধ প্রবাহ থাকবে পানির”।
সীতারামন তার প্রথম বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন যে, বিদ্যুৎ খাতের ‘ওয়ান নেশান, ওয়ান গ্রিড’-এর মতো সরকার গ্যাস গ্রিড, ওয়াটার গ্রিড এবং আই-ওয়েজ (তথ্য হাইওয়ে) গড়ে তুলবে দেশে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, গোয়া ও মহারাষ্ট্রেও নদীপথের সংযোগের ব্যাপারে একই ধরনের জরিপ চলছে। এর মূল আইডিয়াটা হলো নদীপথগুলোর ভেতরে এবং চূড়ান্তভাবে সাগরের সাথে একটা সমন্বিত গ্রিড গড়ে তোলা যাতে নৌপথে বাধাহীনভাবে পণ্য পরিবহন করা যায়।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য বাণিজ্য ও ক্রুজ নৌযান চলাচল বাড়াতে ২০১৮ সালের অক্টোবরে অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় পানিপথের সংযোগ উন্নয়নের জন্য দুই দেশ একটি চুক্তি করে।
চুক্তি অনুযায়ী, ভারত থেকে পণ্য আনা-নেয়ার জন্য দুই দেশই চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করবে।
ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো পানিপথের মাধ্যমের কলকাতা ও হালদিয়াবন্দর এবং বাংলাদেশের মংলা বন্দরের সাথে সরাসরি যুক্ত হবে। এর মাধ্যমে আমদানি রফতানি কার্গো চলাচল সহজ হবে এবং পরিবহন ব্যয় কমে যাবে।
এ বছর ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েজ অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (আইডাব্লিউএআই) জন্য ৪৫০ কোটি রুপি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পরিবহন ও নৌ চলাচলের জন্য অভ্যন্তরীণ নৌপথগুলোর উন্নয়ন করা হবে এই অর্থ দিয়ে।
এই কর্তৃপক্ষ মূলত অবকাঠামো উন্নয়ন এবং জাতীয় পানিপথগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
আইডাব্লিউএআই ছাড়াও ২০১৯-২০ সালের বাজেটে অভ্যন্তরীণ নৌপথ প্রকল্পগুলোর জন্য ৬০০ কোটি রুপিরও বেশি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এই তহবিল দিয়ে আরও কিছু প্রকল্পও বাস্তবায়ন করা হবে, যার মধ্যে রয়েছে বারানসি (উত্তর প্রদেশ), সাহিবগঞ্জ (ঝাড়খান্ড) ও হালদিয়ায় (পশ্চিমবঙ্গ) বহুমুখী টার্মিনাল নির্মাণ এবং ফারাক্কায় নেভিগেশনাল লক নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প।
গত শুক্রবার বাজেট বক্তৃতায় ওয়াটার গ্রিড গঠনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
১৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-১ ১৬০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ভারত-বাংলাদেশ প্রটোকল রুটের সাথে ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-২ এর মাধ্যমে যুক্ত হবে। ন্যাশনাল ওয়াটারওয়ে-২ এর দৈর্ঘ প্রায় ৯০০ কিলোমিটার।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একজন কর্মকর্তা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেছেন, “এটা ওয়াটার গ্রিড নেটওয়ার্কের সূচনা হতে পারে, এর অর্থ হলো উত্তর প্রদেশের বারানসি থেকে হালদিয়া নদী দিয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত পানির অবাধ প্রবাহ। এর অধীনে ৪০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত অবাধ প্রবাহ থাকবে পানির”।
সীতারামন তার প্রথম বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন যে, বিদ্যুৎ খাতের ‘ওয়ান নেশান, ওয়ান গ্রিড’-এর মতো সরকার গ্যাস গ্রিড, ওয়াটার গ্রিড এবং আই-ওয়েজ (তথ্য হাইওয়ে) গড়ে তুলবে দেশে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, গোয়া ও মহারাষ্ট্রেও নদীপথের সংযোগের ব্যাপারে একই ধরনের জরিপ চলছে। এর মূল আইডিয়াটা হলো নদীপথগুলোর ভেতরে এবং চূড়ান্তভাবে সাগরের সাথে একটা সমন্বিত গ্রিড গড়ে তোলা যাতে নৌপথে বাধাহীনভাবে পণ্য পরিবহন করা যায়।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য বাণিজ্য ও ক্রুজ নৌযান চলাচল বাড়াতে ২০১৮ সালের অক্টোবরে অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় পানিপথের সংযোগ উন্নয়নের জন্য দুই দেশ একটি চুক্তি করে।
চুক্তি অনুযায়ী, ভারত থেকে পণ্য আনা-নেয়ার জন্য দুই দেশই চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করবে।
ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো পানিপথের মাধ্যমের কলকাতা ও হালদিয়াবন্দর এবং বাংলাদেশের মংলা বন্দরের সাথে সরাসরি যুক্ত হবে। এর মাধ্যমে আমদানি রফতানি কার্গো চলাচল সহজ হবে এবং পরিবহন ব্যয় কমে যাবে।
এ বছর ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েজ অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (আইডাব্লিউএআই) জন্য ৪৫০ কোটি রুপি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পরিবহন ও নৌ চলাচলের জন্য অভ্যন্তরীণ নৌপথগুলোর উন্নয়ন করা হবে এই অর্থ দিয়ে।
এই কর্তৃপক্ষ মূলত অবকাঠামো উন্নয়ন এবং জাতীয় পানিপথগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
আইডাব্লিউএআই ছাড়াও ২০১৯-২০ সালের বাজেটে অভ্যন্তরীণ নৌপথ প্রকল্পগুলোর জন্য ৬০০ কোটি রুপিরও বেশি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এই তহবিল দিয়ে আরও কিছু প্রকল্পও বাস্তবায়ন করা হবে, যার মধ্যে রয়েছে বারানসি (উত্তর প্রদেশ), সাহিবগঞ্জ (ঝাড়খান্ড) ও হালদিয়ায় (পশ্চিমবঙ্গ) বহুমুখী টার্মিনাল নির্মাণ এবং ফারাক্কায় নেভিগেশনাল লক নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প।
No comments