সহিংসতা হ্রাস করতে সম্মত তালেবান ও আফগান সরকার
তালেবান
ও আফগান কর্মকর্তারা সহিংসতা হ্রাস করতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে
জার্মানির দূত জানিয়েছেন। কাতার সংলাপের আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছেন
আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ জার্মান দূত মারকাস পোটজেল।
দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনার পর সোমবার তালেবান বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুকে টার্গেট করে হামলা কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।
দোহার এই আলোচনাকালে তালেবান জানায় তারা ধর্মীয় কেন্দ্র, স্কুল, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, বাধ, কর্মস্থলে হামলা চালাবে না। ডয়চে ভেলের হাতে আসা এক বিবৃতিতে এই দাবি করা হয়।
পোটজেল বলেন, আফগানিস্তানে হামলা হ্রাস করার জন্য একটি যৌথ আবেদন ও প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষাপটে এই বিবৃতি ইস্যু করা হয়।
বিবৃতিতে ইসলামি মূল্যবোধের ভিত্তিতে রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়াদিতে নারীদের অধিকার প্রদান করার আশ্বাস দেয়া হয়।
তালেবান গ্রুপটি কাবুলে আফগানিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারকে মার্কিন ক্রীড়নক অভিহিত করে তাদেরকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে আসছে। তবে তারা দোহায় ‘ব্যক্তিগত সামর্থ্যে’ আফগান কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় বসতে রাজি হয়।
কাতারের সন্ত্রাসদমনবিষয়ক বিশেষ দূত মোতলাক আল-কাহতানি বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মতপার্থক্য খুবই কম। দুই পক্ষের আন্তরিকতায় আমরা বিস্মিত হয়েছি। তারা এই সঙ্ঘাত বন্ধে খুবই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আফগানিস্তানের যুদ্ধ বন্ধ করতে তালেবান পক্ষ দোহায় যুক্তরাষ্ট্রের সাথেও আলোচনা করে যাচ্ছে। তবে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলেছেন, শান্তিচুক্তি করতে হলে তালেবানকে অবশ্যই সরকারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
আফগানিস্তানবিষয়ক বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি জালমি খালিলজাদ বলেছেন, তালেবানের সাথে আফগানদের সভাটি ছিল একটি বড় ধরনের সফলতা।
দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনার পর সোমবার তালেবান বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুকে টার্গেট করে হামলা কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।
দোহার এই আলোচনাকালে তালেবান জানায় তারা ধর্মীয় কেন্দ্র, স্কুল, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার, বাধ, কর্মস্থলে হামলা চালাবে না। ডয়চে ভেলের হাতে আসা এক বিবৃতিতে এই দাবি করা হয়।
পোটজেল বলেন, আফগানিস্তানে হামলা হ্রাস করার জন্য একটি যৌথ আবেদন ও প্রতিশ্রুতির প্রেক্ষাপটে এই বিবৃতি ইস্যু করা হয়।
বিবৃতিতে ইসলামি মূল্যবোধের ভিত্তিতে রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়াদিতে নারীদের অধিকার প্রদান করার আশ্বাস দেয়া হয়।
তালেবান গ্রুপটি কাবুলে আফগানিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারকে মার্কিন ক্রীড়নক অভিহিত করে তাদেরকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে আসছে। তবে তারা দোহায় ‘ব্যক্তিগত সামর্থ্যে’ আফগান কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় বসতে রাজি হয়।
কাতারের সন্ত্রাসদমনবিষয়ক বিশেষ দূত মোতলাক আল-কাহতানি বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মতপার্থক্য খুবই কম। দুই পক্ষের আন্তরিকতায় আমরা বিস্মিত হয়েছি। তারা এই সঙ্ঘাত বন্ধে খুবই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আফগানিস্তানের যুদ্ধ বন্ধ করতে তালেবান পক্ষ দোহায় যুক্তরাষ্ট্রের সাথেও আলোচনা করে যাচ্ছে। তবে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি বলেছেন, শান্তিচুক্তি করতে হলে তালেবানকে অবশ্যই সরকারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
আফগানিস্তানবিষয়ক বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি জালমি খালিলজাদ বলেছেন, তালেবানের সাথে আফগানদের সভাটি ছিল একটি বড় ধরনের সফলতা।
No comments