মার্কিন বিমানবাহী রণতরীতে সহজেই আঘাত হানতে পারবে ইরান: আইআরজিসি
ইরানের
ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস ডিভিশনের কমান্ডার
আমির আলী হাজিজাদেহ বলেছেন, মার্কিন বিমানবাহী রণতরী 'ইউএসএস আব্রাহাম
লিঙ্কনে' রয়েছে ৪০ থেকে ৫০টি বিমান এবং ছয় হাজার সেনা। এ ধরণের রণতরী এর
আগে আমাদের জন্য হুমকি হিসেবে গণ্য হতো, কিন্তু এখন তা আমাদের জন্য
'টার্গেট বোর্ডে'র মতো।
লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে গুলি বা তীর নিক্ষেপের অনুশীলনের জন্য যে বোর্ড ব্যবহৃত হয় সেটাকে টার্গেট বোর্ড বলা হয়।
তিনি বলেন, অতীতে মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন ঘাঁটি ও রণতরীগুলো আমাদের জন্য হুমকি হিসেবে গণ্য হলেও সেগুলো এখন আমাদের জন্য সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
হাজিজাদেহ মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলোর অবস্থান এবং ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিনীদের অবস্থানটা এমন যে তারা আমাদের দুই পাটি দাঁতের মাঝখানে মাংসের মতো। নড়লেই সঙ্গে সঙ্গে আঘাত হানব আমরা।
মার্কিনীরা কেন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা মুখে আনছে না-এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, এ অঞ্চলে আমেরিকা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পারস্য উপসাগরে তাদের রণতরীগুলো আমাদের নৌযানগুলোর অবস্থানস্থল থেকে খুব দূরে নয়। ইরানের নৌযানগুলোতে তিনশ' কিলোমিটার দূরে আঘাত হানার মতো ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। নৌযান থেকে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়িয়ে এখন ৭০০ কিলোমিটার করা হয়েছে।
ইরানকে বার্তা দিতে পারস্য উপসাগরে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী 'ইউএসএস আব্রাহাম লিঙ্কন' পাঠানো হয়েছে বলে মার্কিন কর্মকর্তারা বক্তব্য দেওয়ার পর তেহরানের পক্ষ থেকেও প্রতিক্রিয়া জানানো হচ্ছে।
লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে গুলি বা তীর নিক্ষেপের অনুশীলনের জন্য যে বোর্ড ব্যবহৃত হয় সেটাকে টার্গেট বোর্ড বলা হয়।
তিনি বলেন, অতীতে মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন ঘাঁটি ও রণতরীগুলো আমাদের জন্য হুমকি হিসেবে গণ্য হলেও সেগুলো এখন আমাদের জন্য সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
হাজিজাদেহ মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলোর অবস্থান এবং ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিনীদের অবস্থানটা এমন যে তারা আমাদের দুই পাটি দাঁতের মাঝখানে মাংসের মতো। নড়লেই সঙ্গে সঙ্গে আঘাত হানব আমরা।
মার্কিনীরা কেন ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কথা মুখে আনছে না-এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, এ অঞ্চলে আমেরিকা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পারস্য উপসাগরে তাদের রণতরীগুলো আমাদের নৌযানগুলোর অবস্থানস্থল থেকে খুব দূরে নয়। ইরানের নৌযানগুলোতে তিনশ' কিলোমিটার দূরে আঘাত হানার মতো ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। নৌযান থেকে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়িয়ে এখন ৭০০ কিলোমিটার করা হয়েছে।
ইরানকে বার্তা দিতে পারস্য উপসাগরে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী 'ইউএসএস আব্রাহাম লিঙ্কন' পাঠানো হয়েছে বলে মার্কিন কর্মকর্তারা বক্তব্য দেওয়ার পর তেহরানের পক্ষ থেকেও প্রতিক্রিয়া জানানো হচ্ছে।
No comments