চীনা মুসলিমদের রোজা রাখায় বিধিনিষেধ
পবিত্র
রমজানেও দমনপীড়নের শিকার চীনের মুসলিমরা। পর্যায়ক্রমে সেখানে মসজিদগুলো
ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। রোজা রাখা বেশির ভাগই নিষিদ্ধ। এমন অবস্থায় সিনজিয়াং
উইঘুর অটোনমাস রিজিয়ন, যা ইস্ট তুর্কিস্তান বলে পরিচিত, সেখানকার প্রায় এক
কোটি উইঘুর ও অন্য সম্প্রদায়ের মুসলিম নৃশংস দমনপীড়নের শিকার। এতে তাদের
রোজা রাখা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এসব মুসলিমের বিরুদ্ধে দমনপীড়নের জন্য
দীর্ঘদিন ধরে চীনের সমালোচনা হয়েছে। ইস্ট তুর্কিস্তানের মোট জনসংখ্যার
প্রায় অর্ধেক হলো টার্কিচ মুসলিম। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে আগ্রাসী নীতি
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আরো কড়াকড়ি হয়েছে।
ওই অঞ্চলে সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। আগের বছরগুলোর মতো এ বছরও ইস্ট তুর্কিস্তানে রোজা রাখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০১৫ সালে এমন নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্র-শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টিআরটি ওয়ার্ল্ড।
এ বছর পাকিস্তানে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ইস্ট তুর্কিস্তানের মুসলিমরা রমজানের রোজা রাখার ক্ষেত্রে মুক্ত। কিন্তু তিনি পরে টুইটারে বলেছেন, ওই নিষেধাজ্ঞা এখনও বহাল আছে। তিনি লিখেছেন, এই বিধিনিষেধ (শুধু প্রয়োগ হবে) কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যদের ক্ষেত্রে, যারা নাস্তিক, সরকারি কর্মকর্তা ও ছাত্রছাত্রী। তার এই টুইটের ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়েছে।
মেঘা রাজগোপালান নামে একজন সাংবাদিক টুইটে বলেছেন, ধন্যবাদ ইসলামাবাদে চীনের দূতাবাসকে সরাসরি এটা বলে দেয়ার জন্য যে, সিনজিয়াংয়ের মুসলিমরা রমজানের রোজা রাখার অনুমতি পাবেন না। ওদিকে উইঘুর মুসলিমরা বলছেন, সরকারি ঘোষণায় যে সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বিস্তৃত। লোকজনকে বলে দেয়া হয়েছে, কেউ রোজা রাখছেন কিনা তা লক্ষ্য রাখতে। তাদেরকে শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। এমনটা বলেছেন ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেসের মুখপাত্র দিলসাত রাসিদ।
ওই অঞ্চলে সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। আগের বছরগুলোর মতো এ বছরও ইস্ট তুর্কিস্তানে রোজা রাখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০১৫ সালে এমন নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্র-শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টিআরটি ওয়ার্ল্ড।
এ বছর পাকিস্তানে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ইস্ট তুর্কিস্তানের মুসলিমরা রমজানের রোজা রাখার ক্ষেত্রে মুক্ত। কিন্তু তিনি পরে টুইটারে বলেছেন, ওই নিষেধাজ্ঞা এখনও বহাল আছে। তিনি লিখেছেন, এই বিধিনিষেধ (শুধু প্রয়োগ হবে) কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যদের ক্ষেত্রে, যারা নাস্তিক, সরকারি কর্মকর্তা ও ছাত্রছাত্রী। তার এই টুইটের ব্যাপক নিন্দা জানানো হয়েছে।
মেঘা রাজগোপালান নামে একজন সাংবাদিক টুইটে বলেছেন, ধন্যবাদ ইসলামাবাদে চীনের দূতাবাসকে সরাসরি এটা বলে দেয়ার জন্য যে, সিনজিয়াংয়ের মুসলিমরা রমজানের রোজা রাখার অনুমতি পাবেন না। ওদিকে উইঘুর মুসলিমরা বলছেন, সরকারি ঘোষণায় যে সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বিস্তৃত। লোকজনকে বলে দেয়া হয়েছে, কেউ রোজা রাখছেন কিনা তা লক্ষ্য রাখতে। তাদেরকে শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। এমনটা বলেছেন ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেসের মুখপাত্র দিলসাত রাসিদ।
No comments