যুদ্ধের জন্য মিথ্যা ঘটনা সাজাচ্ছে আমেরিকা-ইসরাইল: সিআইএ কর্মকর্তা
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের জন্য মিথ্যা ঘটনা সাজাচ্ছে আমেরিকা এবং
ইহুদিবাদী ইসরাইল। এ কাজে ইসরাইলের যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহুর সহযোগিতা নিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের কিছু
কর্মকর্তা।
আমেরিকার সাবেক কাউন্টার-টেরোরিজম বিশেষজ্ঞ ও সিআইএ’র সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ফিলিপি জিরাল্ডি এক কলামে এসব কথা বলেছেন। গত শুক্রবার তার ওই কলাম প্রকাশিত হয়েছে। এতে তিনি বলেন, “ইরানের সঙ্গে ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ বাধানোর জন্য আমেরিকা বিপজ্জনকভাবে এগুচ্ছে। ইসরাইলের যোগান দেয়া গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ট্রাম্প প্রশাসন এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
ফিলিপি জিরাল্ডি বলেন, “পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের ওপর ইরানি হামলার পরিকল্পনা সম্পর্কে নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে বলে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও যে দাবি করেছেন তা অনিবার্যভাবে একটি মিথ্যা বক্তব্য। বোল্টন ইচ্ছাকৃতভাবে এ বক্তব্য দিয়েছেন এবং এতে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সহযোগিতা রয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, পারস্য উপসাগরে যে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ও বোমারু বিমান পাঠানো হয়েছে তার যৌক্তিকতা প্রমাণের জন্য আমেরিকার কর্মকর্তারা এমন উসকানি দিচ্ছেন যাতে ইরান হামলা চালায় এবং মার্কিন সেনারা পাল্টা ব্যবস্থা নেয়ার অজুহাত পেয়ে যায়। কিন্তু বোল্টন, পম্পেও এবং ইলিয়ট আব্রাহাম সবাই জানেন যে, ইরান অবশ্যই কোনো হুমকি নয়। মার্কিন এ বিশ্লেষক বলেন, আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতির ওপর ইসরাইলের প্রভাব খুবই পরিষ্কার। এখন মার্কিন প্রশাসন বলছে, ইসরাইলকে যারা বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করবে না আমেরিকা তাদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করার বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখবে।
আমেরিকার সাবেক কাউন্টার-টেরোরিজম বিশেষজ্ঞ ও সিআইএ’র সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ফিলিপি জিরাল্ডি এক কলামে এসব কথা বলেছেন। গত শুক্রবার তার ওই কলাম প্রকাশিত হয়েছে। এতে তিনি বলেন, “ইরানের সঙ্গে ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ বাধানোর জন্য আমেরিকা বিপজ্জনকভাবে এগুচ্ছে। ইসরাইলের যোগান দেয়া গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ট্রাম্প প্রশাসন এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
ফিলিপি জিরাল্ডি বলেন, “পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের ওপর ইরানি হামলার পরিকল্পনা সম্পর্কে নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে বলে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও যে দাবি করেছেন তা অনিবার্যভাবে একটি মিথ্যা বক্তব্য। বোল্টন ইচ্ছাকৃতভাবে এ বক্তব্য দিয়েছেন এবং এতে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সহযোগিতা রয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, পারস্য উপসাগরে যে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ও বোমারু বিমান পাঠানো হয়েছে তার যৌক্তিকতা প্রমাণের জন্য আমেরিকার কর্মকর্তারা এমন উসকানি দিচ্ছেন যাতে ইরান হামলা চালায় এবং মার্কিন সেনারা পাল্টা ব্যবস্থা নেয়ার অজুহাত পেয়ে যায়। কিন্তু বোল্টন, পম্পেও এবং ইলিয়ট আব্রাহাম সবাই জানেন যে, ইরান অবশ্যই কোনো হুমকি নয়। মার্কিন এ বিশ্লেষক বলেন, আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতির ওপর ইসরাইলের প্রভাব খুবই পরিষ্কার। এখন মার্কিন প্রশাসন বলছে, ইসরাইলকে যারা বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করবে না আমেরিকা তাদের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করার বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখবে।
No comments