শেবাচিমের ডাস্টবিনে ২২ অপরিণত শিশুর মরদেহ
বরিশালের
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের ময়লার স্তূপ থেকে ২২টি
অপরিণত শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার রাত পৌনে ৯টার দিকে
পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা এসব মরদেহ দেখতে পান। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে
বিষয়টি জানানো হয়। একসঙ্গে এতগুলো মানবশিশুর মরদেহ এভাবে ফেলে দেয়ার ঘটনায়
তোলপাড় শুরু হয় ঘটনা জানাজানির পর। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তার কিছুই
বলতে পারছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন
করা হয়েছে। শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার আবুল
মোদাচ্ছের আলী কবির জানান, রাতে পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা হাসপাতালের পশ্চিম পাশে
কেন্দ্রীয় পানির ট্যাংকের পাশে থাকা ডাস্টবিনের ময়লা অপসারণ করছিলেন।
এ সময় তারা ময়লার ভেতরে বালতি ভরা অপরিণত শিশুর মরদেহগুলো দেখতে পান।
পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান তারা। তিনি বলেন, সেখানে ২২টি অপরিণত শিশুর মরদেহ ছিল। শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এগুলো মেডিকেল কলেজের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রিজার্ভ (ফরমালিন দেয়া) করা বহু পুরনো নবজাতক হতে পারে; যা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক শিক্ষা দেয়া হয়। যেগুলো এখন ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় ফেলে দেয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে বলে তিনি স্বীকার করেন। তদন্তের পর সবকিছু পরিষ্কার হবে বলে তিনি জানান।
এ সময় তারা ময়লার ভেতরে বালতি ভরা অপরিণত শিশুর মরদেহগুলো দেখতে পান।
পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান তারা। তিনি বলেন, সেখানে ২২টি অপরিণত শিশুর মরদেহ ছিল। শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এগুলো মেডিকেল কলেজের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রিজার্ভ (ফরমালিন দেয়া) করা বহু পুরনো নবজাতক হতে পারে; যা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক শিক্ষা দেয়া হয়। যেগুলো এখন ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় ফেলে দেয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে বলে তিনি স্বীকার করেন। তদন্তের পর সবকিছু পরিষ্কার হবে বলে তিনি জানান।
No comments