মানুষকে ‘কুমির’ বানিয়ে দিচ্ছে যে নেশা, ছড়িয়ে পড়ছে সবখানে
হেরোইন, ব্রাউন সুগার, কোকেন নামগুলোর সঙ্গে বিশ্ববাসী পরিচিত হলেও, প্রতি নিয়তই বেড়ে চলেছে মাদকদ্রব্যের তালিকা।
সম্প্রতি তেমনই এক ড্রাগ নিয়ে শোরগোল পড়েছে যুক্তরাজ্যে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিরর-এর এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ক্রকোডাইল নামে এই ড্রাগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় ১৯৩০ সাল থেকেই। ২০০০ সাল থেকেই রাশিয়ার কালো বাজারে রমরমিয়ে পাওয়া যেত ক্রকোডাইল। এত দিন পর্যন্ত এই বস্তু সীমাবদ্ধ ছিল মূলত রাশিয়া ও ইউক্রেনে। যদিও পূর্ব ইউরোপেও ক্রকোডাইল তার প্রভাব বিস্তর করেছে। এ যাবৎ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছে এই নেশায়।
কিন্তু, ক্রকোডাইল এবার তার থাবা গেড়েছে যুক্তরাজ্যে। সে দেশের গ্লোসেস্টারশায়রে এর অস্তিত্ব পেয়েছে পুলিশ।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এর প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, সম্প্রতি ৪০ বছরের এক মহিলা হাসপাতালে ভর্তি হন শরীরের নানা জায়গায় ক্ষত নিয়ে। খোলা সেই ক্ষতস্তানে মাংস পচে গিয়েছিল বলে জানান চিকিৎসকেরা। জিজ্ঞাসাবাদ করায়, মহিলা জানান যে তিনি নিজের শরীরে ‘ক্রকোডাইল’ ইনজেক্ট করেছিলেন।
এই ড্রাগের প্রভাবে এক বছরের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে একজন মানুষের। জানা গিয়েছে, ক্রকোডাইল ইনজেক্ট করলে ত্বকের উপরেই সব থেকে বেশি প্রভাব পড়ে তার। চামড়ার স্বাবাবিক রং পাল্টে গিয়ে সবুজ, কালো বা গ্রে হয়ে যায়। চামড়া খসখসে হয়ে গিয়ে ছাল ছাল বেরিয়ে আসে, যেন কুমিরের গা। যে কারণে এই ড্রাগ ‘ক্রকোডাইল’ নামেই পরিচিত।
জানা গিয়েছে, শরীরে ইনজেক্ট করার মাত্র দু’মিনিটের মধ্যেই নেশা ধরায় এই ড্রাগ। এবং ঘণ্টা দু’য়েক তার প্রভাব থাকে। হেরোইনের থেকেও ১০ গুণ ক্ষতিকারক এই ক্রকোডাইল।
হেরোইনের তুলনায় ক্রকোডাইল তৈরির খরচ অনেকটাই কম। যে কারণে বাজারে এর আরও এক নাম ‘গরিবের হেরোইন’।
রাশিয়া, ইউক্রেন ছাড়াও ক্রকোডাইল পাওয়া গিয়েছে কাজাখস্তান, জার্মানি ও নরওয়েতেও। এবার তার সঙ্গে যোগ হলো যুক্তরাজ্য। সাবধান বিশ্ববাসী।
সূত্র- এবেলা
সম্প্রতি তেমনই এক ড্রাগ নিয়ে শোরগোল পড়েছে যুক্তরাজ্যে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিরর-এর এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ক্রকোডাইল নামে এই ড্রাগের অস্তিত্ব পাওয়া যায় ১৯৩০ সাল থেকেই। ২০০০ সাল থেকেই রাশিয়ার কালো বাজারে রমরমিয়ে পাওয়া যেত ক্রকোডাইল। এত দিন পর্যন্ত এই বস্তু সীমাবদ্ধ ছিল মূলত রাশিয়া ও ইউক্রেনে। যদিও পূর্ব ইউরোপেও ক্রকোডাইল তার প্রভাব বিস্তর করেছে। এ যাবৎ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছে এই নেশায়।
কিন্তু, ক্রকোডাইল এবার তার থাবা গেড়েছে যুক্তরাজ্যে। সে দেশের গ্লোসেস্টারশায়রে এর অস্তিত্ব পেয়েছে পুলিশ।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এর প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, সম্প্রতি ৪০ বছরের এক মহিলা হাসপাতালে ভর্তি হন শরীরের নানা জায়গায় ক্ষত নিয়ে। খোলা সেই ক্ষতস্তানে মাংস পচে গিয়েছিল বলে জানান চিকিৎসকেরা। জিজ্ঞাসাবাদ করায়, মহিলা জানান যে তিনি নিজের শরীরে ‘ক্রকোডাইল’ ইনজেক্ট করেছিলেন।
এই ড্রাগের প্রভাবে এক বছরের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে একজন মানুষের। জানা গিয়েছে, ক্রকোডাইল ইনজেক্ট করলে ত্বকের উপরেই সব থেকে বেশি প্রভাব পড়ে তার। চামড়ার স্বাবাবিক রং পাল্টে গিয়ে সবুজ, কালো বা গ্রে হয়ে যায়। চামড়া খসখসে হয়ে গিয়ে ছাল ছাল বেরিয়ে আসে, যেন কুমিরের গা। যে কারণে এই ড্রাগ ‘ক্রকোডাইল’ নামেই পরিচিত।
জানা গিয়েছে, শরীরে ইনজেক্ট করার মাত্র দু’মিনিটের মধ্যেই নেশা ধরায় এই ড্রাগ। এবং ঘণ্টা দু’য়েক তার প্রভাব থাকে। হেরোইনের থেকেও ১০ গুণ ক্ষতিকারক এই ক্রকোডাইল।
হেরোইনের তুলনায় ক্রকোডাইল তৈরির খরচ অনেকটাই কম। যে কারণে বাজারে এর আরও এক নাম ‘গরিবের হেরোইন’।
রাশিয়া, ইউক্রেন ছাড়াও ক্রকোডাইল পাওয়া গিয়েছে কাজাখস্তান, জার্মানি ও নরওয়েতেও। এবার তার সঙ্গে যোগ হলো যুক্তরাজ্য। সাবধান বিশ্ববাসী।
সূত্র- এবেলা
No comments