সৈয়দপুরে বিকাশের কর্মীকে হত্যা, ২২ লাখ টাকা লুট
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মুঠোফোনের মাধ্যমে
ব্যাংক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘বিকাশ’-এর এক কর্মীকে হত্যা করে ২২ লাখ
টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এ সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে বিকাশের আরেক
কর্মী ও এক পথচারী আহত হয়েছেন।
গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে শহরের কলিম মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাবিবুর রহমানের (২৩) বাড়ি শহরের ওয়াপদা মোড় মহল্লায়। বিকাশের আহত কর্মী মো. সোহেলের (২৮) বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের শ্বাসকান্দর গ্রামে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শাহাবুল হক জানান, শহরের শহীদ জহুরুল হক সড়কের কলিম মোড় এলাকায় দুটি মোটরসাইকেলে পাঁচজন বসে ছিলেন। তাঁদের হাতে পিস্তল ও শটগানজাতীয় অস্ত্র ছিল। এ সময় ব্যাগ হাতে হাবিবুর ও সোহেল ঘটনাস্থলে এলে তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। এতে হাবিবুরের মাথা ও পিঠে, মো. সোহেলের পাঁজর ও কাঁধে এবং পথচারী মো. শামীমের (৪৫) পিঠে গুলি লাগে। শামীম শহরের অফিসার্স কলোনির বাসিন্দা। ঘটনার পরপরই আশপাশের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পরপরই হাবিবুর রহমান মারা যান।
মিজানুল হক নামের আরেক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, এ ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনা সৈয়দপুরে নজিরবিহীন। অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা গুলি ছুড়তে ছুড়তে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এর পরপরই ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এতে আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
বিকাশ সৈয়দপুরের পরিবেশক তারিকুল আলম জানান, হাবিবুর ও সোহেল তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মী। তাঁরা তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘মোবাইল মাঠ’ থেকে দুটি ব্যাগে ২২ লাখ টাকা নিয়ে ১০০ গজ দূরে কলিম মোড়ে বিকাশ কার্যালয়ে আসছিলেন। পথে ছিনতাইকারীরা তাঁদের ওপর চড়াও হয়। তিনি ছিনতাইকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) ফিরোজ কবির জানান, ছিনতাইয়ের খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে এর আগেই ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনার পরপরই নীলফামারীর পুলিশ সুপার আলমগীর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, যত দ্রুত সম্ভব ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করবে পুলিশ।
নিহত হাবিবুর রহমানের (২৩) বাড়ি শহরের ওয়াপদা মোড় মহল্লায়। বিকাশের আহত কর্মী মো. সোহেলের (২৮) বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের শ্বাসকান্দর গ্রামে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শাহাবুল হক জানান, শহরের শহীদ জহুরুল হক সড়কের কলিম মোড় এলাকায় দুটি মোটরসাইকেলে পাঁচজন বসে ছিলেন। তাঁদের হাতে পিস্তল ও শটগানজাতীয় অস্ত্র ছিল। এ সময় ব্যাগ হাতে হাবিবুর ও সোহেল ঘটনাস্থলে এলে তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। এতে হাবিবুরের মাথা ও পিঠে, মো. সোহেলের পাঁজর ও কাঁধে এবং পথচারী মো. শামীমের (৪৫) পিঠে গুলি লাগে। শামীম শহরের অফিসার্স কলোনির বাসিন্দা। ঘটনার পরপরই আশপাশের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পরপরই হাবিবুর রহমান মারা যান।
মিজানুল হক নামের আরেক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, এ ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনা সৈয়দপুরে নজিরবিহীন। অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা গুলি ছুড়তে ছুড়তে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এর পরপরই ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এতে আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
বিকাশ সৈয়দপুরের পরিবেশক তারিকুল আলম জানান, হাবিবুর ও সোহেল তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মী। তাঁরা তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ‘মোবাইল মাঠ’ থেকে দুটি ব্যাগে ২২ লাখ টাকা নিয়ে ১০০ গজ দূরে কলিম মোড়ে বিকাশ কার্যালয়ে আসছিলেন। পথে ছিনতাইকারীরা তাঁদের ওপর চড়াও হয়। তিনি ছিনতাইকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) ফিরোজ কবির জানান, ছিনতাইয়ের খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে এর আগেই ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যায়।
ঘটনার পরপরই নীলফামারীর পুলিশ সুপার আলমগীর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, যত দ্রুত সম্ভব ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তার করবে পুলিশ।
No comments