বন্ধুর ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল সুমনের
জয়পুরহাট শহরের আধুনিক হাসপাতালের তিনমাথা
মোড়ে গতকাল রোববার বন্ধুর ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন সুমন পাটোয়ারী (৩০) নামের
এক তরুণ। তিনি শহরের পাটারপাড়া এলাকার তসলিম উদ্দীন পাটোয়ারীর ছেলে।
নওগাঁর
ধামইরহাট উপজেলায় শনিবার রাতে কৃষ্ণ মাহাতো (২৮) নামের এক আদিবাসী তরুণকে
কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি উপজেলার খেলনা ইউনিয়নের ভগবানপুর
গ্রামের মৃত নিশিন্দা মাহাতোর ছেলে।
জয়পুরহাট থানার পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, শহরের পাটারপাড়ার সুমন পাটোয়ারী গত শনিবার তাঁর বন্ধু একই এলাকার আনোয়ার হোসেনকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে শহরে সোনার চেন কিনতে যান। পথে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে সুমন আহত হন। তাঁকে হাসপাতালে না নিয়ে আনোয়ার পাটারপাড়ায় নিজ বাড়িতে নিয়ে যান।
এ সময় সুমন অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাঁর কাছে থাকা ১৩-১৪ হাজার টাকা নিয়ে নেন। সুমনের জ্ঞান ফিরলে তাঁর পকেটে টাকা না থাকায় আনোয়ারকে টাকা নেওয়ার জন্য দায়ী করেন। এর জের ধরে গতকাল দুপুর সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালের মোড়ে সততা লন্ড্রি ও মুদির দোকানের সামনে আনোয়ারের নেতৃত্বে চার-পাঁচজন সুমনকে ছুরিকাঘাত করেন। সঙ্গে সঙ্গে সুমনকে জেলা আধুনিক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে সেখানে তিনি মারা যান।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রশিদ জানান, সুমনের বুকের নিচে ধারালো ছুরির আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
ধামইরহাটে নিহত কৃষ্ণ মাহাতোর ভাই ভূষণ মাহাতো জানান, শনিবার রাত আটটার দিকে মুঠোফোনে তাঁর ভাইকে কে যেন ডেকে নিয়ে যায়। রাতে বাড়ি না ফিরলে তাঁকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
খেলনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলহিল মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘ভগবানপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম ভোরে রাস্তার পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখে ফোন করে আমাকে জানান। পরে আমি ধামইরহাট থানার পুলিশকে খবর দিই।’
ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরামুল হক সরকার জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। তাঁর মাথায় ও মুখমণ্ডলে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। তাঁর কাছে থাকা মুঠোফোনটি পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত কৃষ্ণ মাহাতোর ভাই ভূষণ মাহাতো বাদী হয়ে ধামইরহাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
জয়পুরহাট থানার পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, শহরের পাটারপাড়ার সুমন পাটোয়ারী গত শনিবার তাঁর বন্ধু একই এলাকার আনোয়ার হোসেনকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে শহরে সোনার চেন কিনতে যান। পথে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে সুমন আহত হন। তাঁকে হাসপাতালে না নিয়ে আনোয়ার পাটারপাড়ায় নিজ বাড়িতে নিয়ে যান।
এ সময় সুমন অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাঁর কাছে থাকা ১৩-১৪ হাজার টাকা নিয়ে নেন। সুমনের জ্ঞান ফিরলে তাঁর পকেটে টাকা না থাকায় আনোয়ারকে টাকা নেওয়ার জন্য দায়ী করেন। এর জের ধরে গতকাল দুপুর সোয়া ১২টার দিকে হাসপাতালের মোড়ে সততা লন্ড্রি ও মুদির দোকানের সামনে আনোয়ারের নেতৃত্বে চার-পাঁচজন সুমনকে ছুরিকাঘাত করেন। সঙ্গে সঙ্গে সুমনকে জেলা আধুনিক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে সেখানে তিনি মারা যান।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রশিদ জানান, সুমনের বুকের নিচে ধারালো ছুরির আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
ধামইরহাটে নিহত কৃষ্ণ মাহাতোর ভাই ভূষণ মাহাতো জানান, শনিবার রাত আটটার দিকে মুঠোফোনে তাঁর ভাইকে কে যেন ডেকে নিয়ে যায়। রাতে বাড়ি না ফিরলে তাঁকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
খেলনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলহিল মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘ভগবানপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম ভোরে রাস্তার পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখে ফোন করে আমাকে জানান। পরে আমি ধামইরহাট থানার পুলিশকে খবর দিই।’
ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরামুল হক সরকার জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। তাঁর মাথায় ও মুখমণ্ডলে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। তাঁর কাছে থাকা মুঠোফোনটি পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত কৃষ্ণ মাহাতোর ভাই ভূষণ মাহাতো বাদী হয়ে ধামইরহাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
No comments