জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ‘জাতীয় পরিকল্পনা’ তুলে ধরতে যাচ্ছেন ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কার্বন
নিঃসরণ কমাতে তাঁর সরকারের একটি পরিকল্পনা তুলে ধরবেন। আগামী মঙ্গলবার
জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিতে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে তিনি যে ভাষণ দেবেন, তাতে
এ-সংক্রান্ত একটি ‘জাতীয় পরিকল্পনা’ উপস্থাপিত হবে।
কংগ্রেস এর বিরোধিতা করলেও নির্বাহী ক্ষমতায় বিষয়টি এগিয়ে নিতে চান ওবামা।
গত শনিবার টুইটারে পোস্ট করা একটি ভিডিও বার্তায় এমনই আভাস দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা। বলা হচ্ছে, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি যে ভাষণটি দেবেন, তা হবে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত দিকনির্দেশনা।
প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট ওবামা কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে উদ্যোগ নিলেও কংগ্রেসে রিপাবলিকান সদস্যদের বাধার মুখে তা বাস্তবায়ন করতে পারেননি। নতুন মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর এ ব্যাপারে তিনি আবার উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে এই ‘জাতীয় পরিকল্পনা’ বাস্তবায়নে ওবামাকে কংগ্রেসকে পাশ কাটিয়ে নিজের নির্বাহী ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হবে।
টুইটারে দেওয়া ভিডিও বার্তায় ওবামা বলেন, ‘কার্বন দূষণ কমাতে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের দেশকে প্রস্তুত করতে এবং এই প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে একটি জাতীয় পরিকল্পনা দরকার। সেখানে পৌঁছতে যে রূপরেখা প্রণয়ন করা দরকার বলে বিশ্বাস করি, আমি সেই রূপরেখা প্রণয়ন করব।’
ধারণা করা হচ্ছে, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষণে ওবামা বিদ্যমান ও নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিশেষ করে যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র কয়লাচালিত, সেগুলোর ব্যাপারে কঠোর নীতি আরোপের ঘোষণা দেবেন। এ ছাড়া নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে আরও বেশি বায়ুকল বসানোর জন্য অতিরিক্ত জমি বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণাও আসতে পারে। তবে অনেক রিপাবলিকান এর বিরুদ্ধে যুক্তি তুলে ধরে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা জাতীয় পরিকল্পনার নামে যে উদ্যোগ নিয়েছেন, তা কোনো কাজে আসবে না। বিবিসি ও এএফপি।
গত শনিবার টুইটারে পোস্ট করা একটি ভিডিও বার্তায় এমনই আভাস দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা। বলা হচ্ছে, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি যে ভাষণটি দেবেন, তা হবে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত দিকনির্দেশনা।
প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট ওবামা কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে উদ্যোগ নিলেও কংগ্রেসে রিপাবলিকান সদস্যদের বাধার মুখে তা বাস্তবায়ন করতে পারেননি। নতুন মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর এ ব্যাপারে তিনি আবার উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে এই ‘জাতীয় পরিকল্পনা’ বাস্তবায়নে ওবামাকে কংগ্রেসকে পাশ কাটিয়ে নিজের নির্বাহী ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হবে।
টুইটারে দেওয়া ভিডিও বার্তায় ওবামা বলেন, ‘কার্বন দূষণ কমাতে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের দেশকে প্রস্তুত করতে এবং এই প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে একটি জাতীয় পরিকল্পনা দরকার। সেখানে পৌঁছতে যে রূপরেখা প্রণয়ন করা দরকার বলে বিশ্বাস করি, আমি সেই রূপরেখা প্রণয়ন করব।’
ধারণা করা হচ্ছে, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষণে ওবামা বিদ্যমান ও নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিশেষ করে যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র কয়লাচালিত, সেগুলোর ব্যাপারে কঠোর নীতি আরোপের ঘোষণা দেবেন। এ ছাড়া নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে আরও বেশি বায়ুকল বসানোর জন্য অতিরিক্ত জমি বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণাও আসতে পারে। তবে অনেক রিপাবলিকান এর বিরুদ্ধে যুক্তি তুলে ধরে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা জাতীয় পরিকল্পনার নামে যে উদ্যোগ নিয়েছেন, তা কোনো কাজে আসবে না। বিবিসি ও এএফপি।
No comments