সংসদেও দূষিত রাজনীতি!

জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দলীয় কয়েকজন সদস্য অশোভন ও দায়িত্বহীন বক্তব্য দিয়ে আসছেন। সরাসরি সম্প্রচারকৃত সংসদের অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের আচরণ ও উচ্চারণে ক্ষুব্ধ পাঠকরা জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে বলেছেন।
গ্রন্থনা : একরামুল হক শামীম ও মাহফুজুর রহমান মানিক

আবদুর রহমান
শিক্ষক (অব.), গাঙ্গেরকোট, কুমিল্লা
যে কোনো দেশের সংসদ সদস্যরা অগ্রসর ও সম্মানিত শ্রেণী হিসেবে বিবেচিত। অথচ আমাদের সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীরা সংসদে দাঁড়িয়ে অশোভন উচ্চারণের প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠেন। যিনি যত বেশি গালাগালি করতে পারেন, তিনিই দলীয় সমর্থকদের কাছ থেকে তত বেশি হাততালি ও বাহবা পেয়ে থাকেন। জাতি লজ্জার মাথা খেয়ে সংসদ টেলিভিশনে তা প্রত্যক্ষ করে। তা দেখে আমাদের মাথা হেঁট হয়ে যায়। সংসদ সদস্যদের জানা উচিত, পবিত্র সংসদে এ ধরনের অশোভন আচরণ করা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক, পারিবারিক শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক চেতনায় দৈন্যদশাকেই প্রতিফলিত করে।

আরিফুর রহমান আরিফ
শিক্ষার্থী, সেনবাগ, নোয়াখালী
এমপিরা যে ধরনের অশোভন ভাষা ব্যবহার করছেন তা সংসদীয় গণতন্ত্রের পরিপন্থী। শীর্ষ নেতাদের আশকারা পেয়ে এসব এমপি সংসদে অশালীন ও অসংসদীয় বক্তব্য দিচ্ছেন। এগুলো দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের দেখা উচিত। অশালীন ভাষা ব্যবহারকারীদের আশকারা না দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে। অশালীন ভাষা ব্যবহারকারী এমপিদের উদ্দেশে বলব, সংসদে গিয়ে শালীন ভাষা ব্যবহার করতে শিখুন। জাতীয় সংসদের পবিত্রতা রক্ষা করা সবার দায়িত্ব।

খোকন আহমেদ
ব্যবসায়ী, বেলাব, নরসিংদী
সরকার ও বিরোধী দল সংসদে জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে। তা না করে যদি ব্যক্তিগত বিদ্বেষে অশোভন উচ্চারণ করে তা দুঃখজনক।
আসিফ আল আজাদ
শিক্ষার্থী, গণবিশ্ববিদ্যালয়, সাভার
অশোভন উচ্চারণ করে সংসদকে অবমাননা করা হয়েছে। এ নিয়ে দলগুলোর যেমন, তেমনি স্পিকারেরও দায় আছে।
শামীম হাসান
শিক্ষার্থী, হরিসভা, ফরিদপুর
সংসদে অশোভন উচ্চারণ দুঃখজনক। সংসদ সদস্যরা জনপ্রতিনিধি। তাদের ভাষা এত খারাপ কেন? তারা সংসদ ভবনকে বুঝি খেলার মাঠ ভেবেছেন, তারা কি জানেন না তাদের কথা টেলিভিশনে দেখানো হচ্ছে?
মো. ফখরুল ইসলাম টিপু
শিক্ষার্থী, সেনবাগ, নোয়াখালী
সংসদে ও সংসদের বাইরে নেতাদের অশোভন আচরণ হীনতা ও দীনতার বহিঃপ্রকাশ। এমন আচরণে সংশ্লিষ্ট নেতাদের সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানোর প্রস্তাব করছি।
কুমারেশ চন্দ্র
বাস শ্রমিক, ঝিনাইদহ টার্মিনাল
সংসদে অশোভন উচ্চারণ অসংসদীয়, কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন ভাষা দূষিত রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ। জাতীয় সংসদে অশালীন ভাষাচর্চার প্রথম কাতারের প্রায় সবাই সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য। যাদের রাজনৈতিক অতীত নেই বলেই চলে। তাদের ভাষা প্রায়োগিক জ্ঞান নেই। নেই জনগণের কাছে ভোটের দায়। এমন কুৎসিত মন্তব্য ও চরিত্র হননের ঘটনা যখন সংসদে ঘটছে, তখন বাকি সংসদ সদস্য টেবিল চাপড়িয়ে সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করছেন, তারাও অশালীন ভাষার সমর্থক। এসব পরিহার করা জরুরি।
আলমগীর কবির
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সংসদ পরমতসহিষ্ণু আচরণ প্রদর্শনের জায়গা। যেখানে সরকার ও বিরোধী দল একে অপরের ইতিবাচক সমালোচনা করে। কিন্তু আমরা দেখছি, এর পরিবর্তে সংসদে অশোভন উচ্চারণ হচ্ছে। বিরোধী দল ছোটখাটো অভিযোগে ওয়াকআউট করছে। কুরুচিপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করছে। এগুলো গণতন্ত্রের দৃষ্টান্ত নয়। এ জন্য সরকারি ও বিরোধী দলকে আলোচনায় অংশগ্রহণ করে সমঝোতায় পেঁৗছতে হবে।
ওয়াহিদ মুরাদ
কবি, স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর
সংসদে অশোভন ভাষা প্রয়োগ কিংবা শব্দ প্রয়োগে অতিরিক্ত ভাবাবেগ কোনো অবস্থায়ই মেনে নেওয়া যায় না। সংসদ আইন প্রণয়নের সূতিকাগার। জনগণ সংসদ সদস্যরা কী বলছেন সেদিকে তাকিয়ে থাকেন। অথচ বক্তব্য দেওয়ার সময় তারা এতটা নিম্নমানের শব্দ বা তথ্য প্রয়োগ করেন যা কোনোভাবেই শালীনতার পর্যায়ে পড়ে না। এ ধরনের অশোভন বক্তব্য অবশ্য সংসদের কার্যবিবরণী থেকে বাদ দেওয়া জরুরি মনে করি। এগুলো রেখে দিলে আগামী প্রজন্ম কী শিখবে?
ফারুক হোসেন
সাংবাদিক, বাগমারা, রাজশাহী
সংসদ সদস্যরা যেভাবে সংসদে ধ্বংসাত্মক ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেন তা শোভনীয় নয়। তারা জনগুরুত্বপূর্ণ আলাপ-আলোচনা না করে একে অপরের বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি করছেন। এমন শব্দ ব্যবহার করছেন যা তাদের মুখে মানায় না। জনগণ এসব চায় না।
অনিন্দ্য বণিক রামু
স্বাস্থ্যকর্র্মী, কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ
ব্যয়বহুল এমন সংসদে এবং টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারকৃত অধিবেশনে অশোভন উচ্চারণ জনগণ আশা করে না।
রনি বর্মণ
শিক্ষার্থী, মধুপুর, টাঙ্গাইল
এটা দুঃখজনক। স্পিকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
আলী আফজাল শরিফ
চাকরিজীবী, তেজগাঁও, ঢাকা
সংসদ সদস্যরা যে ভাষায় সংসদে কথা বলছেন, জনগণ তা কখনোই কামনা করে না। এসব বন্ধ করতে দলীয় প্রধানদের ভূমিকা আবশ্যক। এমন আচরণ যারা করবেন তাদের যেন স্পিকার শাস্তি হিসেবে পরবর্তী ৭ দিনের জন্য সংসদে আসা নিষিদ্ধ করেন। তাহলেই এসব বন্ধ হবে।
মো. মেহেদী হাসান
ব্যবসায়ী, বানারীপাড়া, বরিশাল
এ জন্য দুই নেত্রীই দায়ী। তাদের কারণেই এসব বলতে সাহস করেন সংসদ সদস্যরা। দুই নেত্রী যেন এসব প্রশ্রয় না দেন।
শেখ মো. আলী
ব্যবসায়ী, তালতলা বাজার, মুন্সীগঞ্জ
প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধীদলীয় নেতাদের চরিত্র নিয়ে যে ধরনের ভাষা সংসদে ব্যবহার হচ্ছে তা দুঃখজনক। এ ধরনের নোংরা ভাষা ব্যবহার না করার জন্য সংসদ সদস্যদের প্রতি আমাদের অনুরোধ। সংসদ পবিত্র স্থান, এর পবিত্রতা রক্ষা করুন।
নাজমুল মোরশেদ শিমুল
শিক্ষার্থী, কেন্দুয়া বাজার, ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল
কথায় বলে, ছাগল দিয়ে হাল চাষ করা যায় না। তাই আইন প্রণেতার আসনে এমন নারীদের স্থান করে দিলে তারা এমন ভাষা ব্যবহার করবেন এটাই স্বাভাবিক। দলগুলোর উচিত মনোনয়ন দেওয়ার আগে কাদের সংসদে আনছেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানা।
ইউসুফ খান
চাকরিজীবী, জয়পাড়া
সরকার ও বিরোধী দলের কয়েকজন মহিলা সদস্য অতি তোষামোদি করে হয়তোবা এমপি হয়েছেন। তারাই নেতাদের খুশি করতে সংসদে অশালীন ভাষা ব্যবহার করছেন। এদের ভাষা শুনলে আমাদের ঘৃণা হয়। তাদের সংসদ থেকে বের করে দেওয়া উচিত।
আবু সাঈদ মণ্ডল
রাজনৈতিক কর্মী, সিরাজগঞ্জ
অশোভন কথা না বলার জন্য উভয় দলের এমপিদের অনুরোধ করছি।
আবদুর রহমান
ব্যবসায়ী, চট্টগ্রাম
সংসদে প্রত্যেক সংসদ সদস্যের জনকল্যাণমূলক আলাপ-আলোচনা করা উচিত।
শাহাদাত
চাকরিজীবী, ফেনী
সংসদ সদস্য অপু উকিল বিরোধী দলের নেত্রীর ব্যাপারে সংসদে যে বক্তব্য রেখেছেন, তা দুঃখজনক।
লক্ষ্মণ চন্দ্র সরকার
ব্যবসায়ী, মতলব, চাঁদপুর
আমরা জনগণ তাদের সংসদে পাঠাই আমাদের কথা বলার জন্য। দেশের জনগণ সংসদ অধিবেশনগুলো দেখে। মা-বাবা, সন্তান মিলে সংসদ অধিবেশন দেখেন। সংরক্ষিত আসনের সদস্যদের বক্তব্য শুনে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। আগামীতে সংরক্ষিত আসনের সদস্য নির্বাচনের আগে যেন এ বিষয়টি বিবেচনা করা হয়।
মো. আবদুস সোবহান
শিক্ষক, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
জাতীয় সংসদ একটি পবিত্র স্থান। বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের নীতিনির্ধারণের স্থান। নীতিনির্ধারক ব্যক্তিরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ আশা করে, জাতীয় সংসদে এমন কিছু গঠনমূলক আলোচনা হোক, যা চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করে এবং গণতন্ত্রের পথকে বিকশিত করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, জাতীয় সংসদ সদস্যরা নিজেদের সমালোচনার মধ্য দিয়ে এমন কিছু শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করেন, যা রীতিমতো আমাদের বিস্মিত করে। সেই সঙ্গে তারা প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে এমন সব সমালোচনা করেন, যা সভ্য সমাজে কোনো শিক্ষিত লোক করতে পারেন না। জাতীয় সংসদ সদস্য হয়ে এ ধরনের নৈতিক স্খলন জাতির জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক। সারাবিশ্ব যখন প্রতিটি সেকেন্ডের মূল্য দিয়ে জাতির উন্নয়ন পরিকল্পনা করছে, ঠিক সেই মুহূর্তে বাংলাদেশের সরকার এবং বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যরা একে অপরের বিরুদ্ধে অহেতুক কটূক্তি ও রসাল আলাপচারিতায় ব্যস্ত। সংসদ সদস্যদের প্রতি আকুল আবেদন, নিজেদের প্রচলিত অভ্যাসের পরিবর্তন ঘটান এবং দেশ-জাতির উন্নয়ন ও বর্তমান রাজনৈতিক সংকট দূরীকরণে আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত করুন।
শাহ কুতুবুজ্জামান
শ্রমিক. মধুখালী রেলগেট, ফরিদপুর
সংসদ কার্যক্রম পরিচালনা করতে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। এ টাকার জোগানদাতা এ দেশের সাধারণ মানুষ। পবিত্র সংসদে যারা অশোভন আচরণ করেন, সেসব সদস্যের সদস্যপদ বাতিল করা উচিত।
মোহাম্মদ আলী
চাকরিজীবী, হাজারীবাগ রোড, ঢাকা
আমাদের সংসদ সদস্যরা একে অপরের এমনকি প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতার চরিত্র নিয়ে সংসদে অশোভন ভাষা ব্যবহার করছেন, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। সংসদে যে ধরনের ভাষা শোনা যাচ্ছে, ত সভ্য সমাজে শোনা যায় না। উভয় দলের সদস্যদেরই এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়া দরকার। এখন পরিবারের লোকদের নিয়ে সংসদ অধিবেশন দেখতে খুবই লজ্জা লাগে।
লক্ষ্মীকান্ত চৌধুরী
ব্যবসায়ী, রাউজান, চট্টগ্রাম
আমি মনে করি, যারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে যান, তাদের কাজ হলো জনগণের স্বার্থে উন্নয়নমূলক কাজ করা এবং কথা বলা। ইদানীং কিছু সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদে বিশ্রী ভাষায় কথা বলেন, যা খুবই দুঃখজনক।
আবদুল আজিজ
ব্যবসায়ী, কুড়িল বিশ্বরোড, ঢাকা
দুই পক্ষই কেউ কাউকে ছাড়ছে না। এ ধরনের কথাবার্তা হওয়া ঠিক নয়। এটি দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। প্রধানমন্ত্রীকেই দায়িত্ব নিয়ে এটি বন্ধ করা উচিত। সংসদে এ ধরনের আচরণ চলতে থাকলে বহির্বিশ্বের কাছে আমরা নিন্দনীয় হয়ে যাব।
সোহেল মুন্সী
ব্যবসায়ী, মুন্সীগঞ্জ
সংসদে যে ধরনের বক্তব্য রাখা হচ্ছে, তা কোনোভাবেই ঠিক নয়।
মাহবুবুল আলম চুন্নু
লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর
অশোভন আচরণ ও উচ্চারণকারী সংসদ সদস্যদের আগামীতে নমিনেশন না দেওয়াই প্রত্যেক দলের জন্য সমুচিত হবে।
রনি তালুকদার
শিক্ষার্থী, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
সংসদে যে অশোভনীয় বক্তব্য রাখা হচ্ছে, তা বন্ধে মাননীয় স্পিকার, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতাকে পদক্ষেপ নিতে হবে। নতুন প্রজন্ম সংসদ অধিবেশন দেখে। সংসদ সদস্যদের কাছে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে, জানার আছে। সংসদে অশোভন বক্তব্য রাখলে আমরা বিব্রত হই।
সুলতান আহমেদ
চাকরিজীবী, কুমিল্লা
সংসদে সংসদ নেতা ও বিরোধীদলীয় নেতা অশোভনীয় আচরণ থেকে দূরে থাকলে সংসদ সদস্যরাও অশোভন আচরণ থেকে সরে আসবেন।
শাহ আলম
ব্যবসায়ী, সিরাজগঞ্জ
দুই দলের নারী সদস্যরা যে ধরনের কথা বলছেন. তা ঠিক নয়। এ ব্যাপারে স্পিকারকে ভূমিকা রাখতে হবে।
চামেলী
শিক্ষার্থী, মৌচাক, গাজীপুর
আমাদের সংসদে সংসদ সদস্যরা যে ধরনের আচরণ করছেন, তা গ্রহণযোগ্য নয়।
রনি রেজা
সাংবাদিক, গোপালগঞ্জ
সংসদ সদস্যদের নূ্যনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ করা উচিত। তাদের বক্তব্যের কারণে গোটা জাতি লজ্জিত।
প্রকাশ দত্ত
শিক্ষার্থী, গোপালগঞ্জ
সংসদের আচরণবিধি সবাইকে মেনে চলা উচিত। দেশের জনগণের কথা বলার জন্যই তাদের সংসদে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তারা সংসদে গিয়ে জনগণের কথা না বলে একে অপরের বিরুদ্ধে অশোভন কথাবার্তা বলছেন।
সাকিবুল হাসান
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
সংসদ সদস্যদের অশালীন ভাষায় কথা বলা বন্ধে তাদের জন্য নূ্যনতম শিক্ষাগত যোগ্যতার মাপকাঠি প্রয়োজন। তাহলেই তারা অশালীন ভাষা ব্যবহার করবেন না।
নুরুল ইসলাম ওয়াহিদ
ব্যবসায়ী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার
সংসদ সদস্যদের অশোভন বক্তব্যের আমরা নিন্দা জানাই।
বিপ্লব রায়
শিক্ষার্থী, গোপালগঞ্জ
সংসদে অশোভন বক্তব্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। স্পিকারের প্রতি অনুরোধ, দলমত নির্বিশেষে গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রেখে সংসদ কার্যক্রম পরিচালনা করুন।
আবরার ইশরাত আসির
শিক্ষার্থী, ফেনী
সংসদে যে ধরনের বক্তব্য রাখা হচ্ছে, তা মোটেও কাম্য নয়। মাননীয় স্পিকার এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে আশা করছি।

No comments

Powered by Blogger.