তৃতীয়বারের মতো ওয়াটার বাস
রাজধানীর সদরঘাট-গাবতলী বৃত্তাকার নৌপথের
প্রথম পর্ব (২৯ কিলোমিটার) চালুর পর ২০০৪ সালে মহাসমারোহে উদ্বোধন করা
হয়েছিল ওয়াটার বাস। মাস খানেক চলার পর বন্ধ হয়ে গেলে যোগ হয় বেসরকারি
প্রতিষ্ঠান এটলাস লিমিটেডের ‘এটলাস সান’।
কিন্তু এই নৌযানটিও চলল না বেশি দিন।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে ২০১০ সালের আগস্টে নতুন উদ্যমে আবার চালু করে ওয়াটার বাস। ১১ মাস পর সে উদ্যমেও ভাটা পড়ে। সে সময় ভারত থেকে ১০টি ওয়াটার বাস আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তারপর দীর্ঘদিন চুপ।
এবার আবার নতুন চমক। আগে সম্পূর্ণ সরকারি অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তত্ত্বাবধানে চললেও এবার উদ্যোগ নিয়েছে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। কয়েক দিন ধরে পরীক্ষামূলকভাবে সদরঘাট-সিন্নিরটেক যাতায়াত করছে দুটি ওয়াটার বাস।
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান খুব আশাবাদী, এবার বৃত্তাকার নৌপথে ওয়াটার বাস চলাচল স্থায়ী হবে। কারণ, আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যাগুলো দূর করা হচ্ছে। নৌযানের যান্ত্রিক ত্রুটি এড়াতে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা, যাতায়াত পথ খনন, যাত্রীদের সুবিধায় কম ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। ল্যান্ডিং স্টেশনগুলোও সংস্কার করা হচ্ছে।
দুটি পুরোনো ‘এম এল বুড়িগঙ্গা’ ও ‘এম এল তুরাগ’। এগুলোর সঙ্গে নতুন চারটির যোগ। পুরোনো দুটিতে ৩৫টি আসন। নতুন চারটির প্রতিটিতে একযোগে আসন পাবেন ৮১ জন যাত্রী। আগের দুটি তৈরি হয়েছিল দেড় কোটি টাকায়। নতুন চারটি তৈরিতে মোট খরচ তিন কোটি টাকা। বুড়িগঙ্গা নদীর পশ্চিম পারে কেরানীগঞ্জে ঢাকা ডকইয়ার্ড লিমিটেডের কারখানায় তৈরি হয়েছে চারটি ওয়াটার বাস। আনুষ্ঠানিক চালুর পর প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে এক ঘণ্টা পর পর চলবে। ভাড়া সর্বোচ্চ ৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন (একটি ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্যটি) ১০ টাকা। সদরঘাট থেকে আমিনবাজার পর্যন্ত পাঁচটি স্টেশন থাকবে। ইতিমধ্যে সদরঘাট ও আমিনবাজারে ওয়াটার বাসে যাতায়াতের জন্য যাত্রীদের আকৃষ্ট করা হচ্ছে। মাইকিং করে বলা হচ্ছে, ‘সড়কপথের যানজট এড়াতে পরিবেশবান্ধব ওয়াটার বাসে যাতায়াত করুন।’
বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান জানান, শিগগির ওয়াটার বাস আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। এ ছাড়া আরও চারটি বাস নির্মাণ করা হবে।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে ২০১০ সালের আগস্টে নতুন উদ্যমে আবার চালু করে ওয়াটার বাস। ১১ মাস পর সে উদ্যমেও ভাটা পড়ে। সে সময় ভারত থেকে ১০টি ওয়াটার বাস আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তারপর দীর্ঘদিন চুপ।
এবার আবার নতুন চমক। আগে সম্পূর্ণ সরকারি অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) তত্ত্বাবধানে চললেও এবার উদ্যোগ নিয়েছে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। কয়েক দিন ধরে পরীক্ষামূলকভাবে সদরঘাট-সিন্নিরটেক যাতায়াত করছে দুটি ওয়াটার বাস।
নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান খুব আশাবাদী, এবার বৃত্তাকার নৌপথে ওয়াটার বাস চলাচল স্থায়ী হবে। কারণ, আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যাগুলো দূর করা হচ্ছে। নৌযানের যান্ত্রিক ত্রুটি এড়াতে তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা, যাতায়াত পথ খনন, যাত্রীদের সুবিধায় কম ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। ল্যান্ডিং স্টেশনগুলোও সংস্কার করা হচ্ছে।
দুটি পুরোনো ‘এম এল বুড়িগঙ্গা’ ও ‘এম এল তুরাগ’। এগুলোর সঙ্গে নতুন চারটির যোগ। পুরোনো দুটিতে ৩৫টি আসন। নতুন চারটির প্রতিটিতে একযোগে আসন পাবেন ৮১ জন যাত্রী। আগের দুটি তৈরি হয়েছিল দেড় কোটি টাকায়। নতুন চারটি তৈরিতে মোট খরচ তিন কোটি টাকা। বুড়িগঙ্গা নদীর পশ্চিম পারে কেরানীগঞ্জে ঢাকা ডকইয়ার্ড লিমিটেডের কারখানায় তৈরি হয়েছে চারটি ওয়াটার বাস। আনুষ্ঠানিক চালুর পর প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে এক ঘণ্টা পর পর চলবে। ভাড়া সর্বোচ্চ ৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন (একটি ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্যটি) ১০ টাকা। সদরঘাট থেকে আমিনবাজার পর্যন্ত পাঁচটি স্টেশন থাকবে। ইতিমধ্যে সদরঘাট ও আমিনবাজারে ওয়াটার বাসে যাতায়াতের জন্য যাত্রীদের আকৃষ্ট করা হচ্ছে। মাইকিং করে বলা হচ্ছে, ‘সড়কপথের যানজট এড়াতে পরিবেশবান্ধব ওয়াটার বাসে যাতায়াত করুন।’
বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান জানান, শিগগির ওয়াটার বাস আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। এ ছাড়া আরও চারটি বাস নির্মাণ করা হবে।
No comments