নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড-এলাকাজুড়ে আতঙ্ক
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নর্থ
সাউথ ইউনিভার্সিটিতে গতকাল রবিবার রাতে আগুন লাগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়তলা
অডিটরিয়াম ভবনের বেইসমেন্ট-৩-এ জেনারেটরের সংযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
আগুন
ভবনটির নিচের অংশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। এতে গোটা
এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দুই ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন
নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুন নেভাতে গিয়ে কয়েকজন কর্মী আহত হন।
ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা যায়, আগুন লাগার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়নি। দুর্ঘটনা এড়াতে কোনো কার্যকর ব্যবস্থাও ছিল না। কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার নামে স্থানীয় বাসিন্দাদের আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগাতে বাধা দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ইউনিভার্সিটির আগুনের ঘটনায় রাত সাড়ে ৮টা থেকেই আশপাশে ব্যাপক উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে ভিড় করে হাজারো উৎসুক মানুষ। ওই সময় ভবনের ভেতরে মানুষ আটকা আছে বলেও আশঙ্কা করা হয়।
রাত পৌণে ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) মেজর মাহবুব বলেন, 'আগুনের সূত্রপাত হয়েছে ভবনের বেইসমেন্ট ৩ থেকে। আমরা সেটা খুঁজে পেয়েছি। আমাদের টিম ভেতরে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেছে। আগুন এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে।' তিনি বলেন, 'ভেতরে তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কিছু আগুনের অংশও আছে।' মেজর মাহবুব বলেন, 'আমাদের কাছে পৌণে ৯টায় আগুনের সংবাদ পৌঁছায়। আমরা ৯টার দিকেই ঘটনাস্থলে কাজ শুরু করি। তবে আলামত দেখে মনে হচ্ছে, ভেতরে আরো আগে আগুন লেগেছে। আমরা বেশি ইউনিট নিয়ে দ্রুত কাজ না করলে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।' তিনি জানান, ভবনটির নিচের বেইসমেন্টে ছয়টি জেনারেটর ও সেন্ট্রাল এসির সংযোগ ছিল। আগুনে এসব বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভেতরে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়। আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের চার কর্মী আহত হন। এর মধ্যে শাহিন নামের একজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামান কালের কণ্ঠকে জানান, রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা অগ্নিকাণ্ডের খবর পান। দ্রুত আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, ছয়তলা ভবনটিতে ক্যান্টিন, রিডিং কক্ষ ও পার্কিং রয়েছে। তিনটি বেইসমেন্টের মধ্যে ১ ও ২ কার পার্কিং হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর নিচে বেইসমেন্ট-৩ জেনারেটর, বৈদ্যুতিকসংযোগ ও শীততাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রধান কেন্দ্র। রাত সাড়ে ৮টায় বেইসমেন্ট ৩-এ জেনারেটর বিস্ফোরণের শব্দ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তার আগে সেখানে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়।
ইউনিভার্সিটির নিরাপত্তাকর্মী রবীন্দ্রনাথ জানান, রাত ৮টার কিছু সময় পর একটি বিকট শব্দ হয় এবং ভবনটির নিচে থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে। তিনি প্রধান নিরাপত্তাকর্মী গোপাল চন্দ্র রায়কে ঘটনাটি জানান। রবীন্দ্রনাথ দাবি করেন, নিরাপত্তার কারণে ফটকগুলো আটকে তাঁরা নিজেরাই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। ফায়ার সার্ভিসে কখন খবর দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে রবীন্দ্রনাথ বলেন, 'এ ব্যাপারে আমি জানি না।'
রাতে ঘটনাস্থলে ঘুরে র্যাব-১-এর সহাকারী পরিচালক রিয়াদুল ইসলাম বলেন, 'ভেতরে কোনো মানুষ আটকা পড়েছে বলে জানা যায়নি। কোনো হতাহতের খবর নেই। তবে এ দুর্ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।'
রাতে খবর পেয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, গুলশান, উত্তরা, বাড্ডা, বনানীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক অভিভাবক নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সমনে ভিড় করেন। উৎকণ্ঠিত অভিভাবকরা কর্তৃপক্ষের তীব্র সমালোচনা করেন। সাবি্বর আহমেদ, আবদুল হাই, নাঈমুল ইসলামসহ কয়েজন বলেন, রাতে শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি-ওয়ার্ক করেন। এমবিএর ক্লাসও হয়। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এলাকাবাসীকে আগুন নেভানোর কাজে বাধা দেওয়া হয়। নিরাপত্তাকর্মীরা অভিভাবকদেরও ভেতরে ঢুকতে দেননি। তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন।
অভিভাবকরা বলেন, প্রতিষ্ঠিত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা দেখে তাঁরা উৎকণ্ঠিত। ঘটনাস্থলে বিবিএর প্রথম সেমিস্টারের ছাত্র সজীব চৌধুরী জানান, তিনি ক্লাস শেষে তৃতীয় তলায় রিডিং কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। রাত সাড়ে ৮টায় তিনি ধোঁয়া দেখতে পান। তিনি দ্রুত ১ নম্বর গেট দিয়ে বের হয়ে আসেন। অন্য কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, আগুন ও ধোঁয়া দেখার পর একটি গেট দিয়ে অনেকেই তাড়াহুড়ো করে বের হয়েছেন। কিছু গাড়িও বের করা হয়।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ফলের ব্যবসায়ী আবদুল আউয়াল, স্থানীয় বাসিন্দা রমিজ উদ্দিন, মাহতাব আহমেদসহ কয়েকজন বলেন, তাঁরা জেনেছেন রাত ৮টার দিকে বেইসমেন্টে আগুন লাগে। কিছু সময় আগুন জ্বলার পর জেনারেটরের বিস্ফোরণ ঘটলে এলাকাবাসী টের পায়। ভয়াবহ রকমের ধোঁয়া ও আগুন দেখে তারা আগুন নেভানোর কাজে অংশ নিতে চেয়েছে। তবে নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানান, ঘটনার সময় ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসের গেটগুলো বন্ধ ছিল। ঘটনাস্থলে অগ্নিনির্বাপণের দুটি গাড়ি পৌঁছে রাত ৯টার দিকে। ভবনে পানির সরবরাহ ছিল না। এ কারণে অগ্নিনির্বাপণের কাজে বেগ পেতে হয় কর্মীদের।
রাতে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য বেনজির আহমেদ ঘটনাস্থলে গেলেও সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান। রাত ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ডাম্পিংয়ের কাজ চলছিল বলে জানা গেছে।
ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা যায়, আগুন লাগার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়নি। দুর্ঘটনা এড়াতে কোনো কার্যকর ব্যবস্থাও ছিল না। কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার নামে স্থানীয় বাসিন্দাদের আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগাতে বাধা দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ইউনিভার্সিটির আগুনের ঘটনায় রাত সাড়ে ৮টা থেকেই আশপাশে ব্যাপক উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে ভিড় করে হাজারো উৎসুক মানুষ। ওই সময় ভবনের ভেতরে মানুষ আটকা আছে বলেও আশঙ্কা করা হয়।
রাত পৌণে ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) মেজর মাহবুব বলেন, 'আগুনের সূত্রপাত হয়েছে ভবনের বেইসমেন্ট ৩ থেকে। আমরা সেটা খুঁজে পেয়েছি। আমাদের টিম ভেতরে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেছে। আগুন এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে।' তিনি বলেন, 'ভেতরে তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কিছু আগুনের অংশও আছে।' মেজর মাহবুব বলেন, 'আমাদের কাছে পৌণে ৯টায় আগুনের সংবাদ পৌঁছায়। আমরা ৯টার দিকেই ঘটনাস্থলে কাজ শুরু করি। তবে আলামত দেখে মনে হচ্ছে, ভেতরে আরো আগে আগুন লেগেছে। আমরা বেশি ইউনিট নিয়ে দ্রুত কাজ না করলে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।' তিনি জানান, ভবনটির নিচের বেইসমেন্টে ছয়টি জেনারেটর ও সেন্ট্রাল এসির সংযোগ ছিল। আগুনে এসব বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভেতরে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়। আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের চার কর্মী আহত হন। এর মধ্যে শাহিন নামের একজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামান কালের কণ্ঠকে জানান, রাত পৌনে ৯টার দিকে তাঁরা অগ্নিকাণ্ডের খবর পান। দ্রুত আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, ছয়তলা ভবনটিতে ক্যান্টিন, রিডিং কক্ষ ও পার্কিং রয়েছে। তিনটি বেইসমেন্টের মধ্যে ১ ও ২ কার পার্কিং হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর নিচে বেইসমেন্ট-৩ জেনারেটর, বৈদ্যুতিকসংযোগ ও শীততাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রধান কেন্দ্র। রাত সাড়ে ৮টায় বেইসমেন্ট ৩-এ জেনারেটর বিস্ফোরণের শব্দ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তার আগে সেখানে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়।
ইউনিভার্সিটির নিরাপত্তাকর্মী রবীন্দ্রনাথ জানান, রাত ৮টার কিছু সময় পর একটি বিকট শব্দ হয় এবং ভবনটির নিচে থেকে ধোঁয়া বের হতে থাকে। তিনি প্রধান নিরাপত্তাকর্মী গোপাল চন্দ্র রায়কে ঘটনাটি জানান। রবীন্দ্রনাথ দাবি করেন, নিরাপত্তার কারণে ফটকগুলো আটকে তাঁরা নিজেরাই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। ফায়ার সার্ভিসে কখন খবর দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে রবীন্দ্রনাথ বলেন, 'এ ব্যাপারে আমি জানি না।'
রাতে ঘটনাস্থলে ঘুরে র্যাব-১-এর সহাকারী পরিচালক রিয়াদুল ইসলাম বলেন, 'ভেতরে কোনো মানুষ আটকা পড়েছে বলে জানা যায়নি। কোনো হতাহতের খবর নেই। তবে এ দুর্ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।'
রাতে খবর পেয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, গুলশান, উত্তরা, বাড্ডা, বনানীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক অভিভাবক নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সমনে ভিড় করেন। উৎকণ্ঠিত অভিভাবকরা কর্তৃপক্ষের তীব্র সমালোচনা করেন। সাবি্বর আহমেদ, আবদুল হাই, নাঈমুল ইসলামসহ কয়েজন বলেন, রাতে শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি-ওয়ার্ক করেন। এমবিএর ক্লাসও হয়। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এলাকাবাসীকে আগুন নেভানোর কাজে বাধা দেওয়া হয়। নিরাপত্তাকর্মীরা অভিভাবকদেরও ভেতরে ঢুকতে দেননি। তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন।
অভিভাবকরা বলেন, প্রতিষ্ঠিত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা দেখে তাঁরা উৎকণ্ঠিত। ঘটনাস্থলে বিবিএর প্রথম সেমিস্টারের ছাত্র সজীব চৌধুরী জানান, তিনি ক্লাস শেষে তৃতীয় তলায় রিডিং কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। রাত সাড়ে ৮টায় তিনি ধোঁয়া দেখতে পান। তিনি দ্রুত ১ নম্বর গেট দিয়ে বের হয়ে আসেন। অন্য কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, আগুন ও ধোঁয়া দেখার পর একটি গেট দিয়ে অনেকেই তাড়াহুড়ো করে বের হয়েছেন। কিছু গাড়িও বের করা হয়।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ফলের ব্যবসায়ী আবদুল আউয়াল, স্থানীয় বাসিন্দা রমিজ উদ্দিন, মাহতাব আহমেদসহ কয়েকজন বলেন, তাঁরা জেনেছেন রাত ৮টার দিকে বেইসমেন্টে আগুন লাগে। কিছু সময় আগুন জ্বলার পর জেনারেটরের বিস্ফোরণ ঘটলে এলাকাবাসী টের পায়। ভয়াবহ রকমের ধোঁয়া ও আগুন দেখে তারা আগুন নেভানোর কাজে অংশ নিতে চেয়েছে। তবে নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানান, ঘটনার সময় ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসের গেটগুলো বন্ধ ছিল। ঘটনাস্থলে অগ্নিনির্বাপণের দুটি গাড়ি পৌঁছে রাত ৯টার দিকে। ভবনে পানির সরবরাহ ছিল না। এ কারণে অগ্নিনির্বাপণের কাজে বেগ পেতে হয় কর্মীদের।
রাতে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য বেনজির আহমেদ ঘটনাস্থলে গেলেও সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান। রাত ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ডাম্পিংয়ের কাজ চলছিল বলে জানা গেছে।
No comments