শান্তি আলোচনার পক্ষে তালেবান কাতারের কার্যালয় থেকে নামফলক সরানোর আভাস
কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তি
আলোচনা ভেস্তে যেতে পারে বলে যে খবর বেরিয়েছে আফগানিস্তানের তালেবান তা
প্রত্যাখ্যান করেছে। একই সঙ্গে আলোচনার স্বার্থে কাতারে তালেবানের
কার্যালয়ে ব্যবহূত বিতর্কিত পতাকা ও নামফলক সরিয়ে নেওয়ার আভাস দিয়েছে
তালেবান।
দোহায় তালেবানের মুখপাত্র শাহীন সুহাইল বলেন,
কার্যালয়ের পতাকা ও নামফলক সরিয়ে নেওয়া নিয়ে সাধারণ তালেবান সদস্যদের মধ্যে
তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তা সত্ত্বেও তাঁরা সেগুলো সরিয়ে ফেলার ব্যাপারে
চিন্তা করছেন। তবে দোহা থেকে তালেবানের আরেক মুখপাত্র ড. মুহাম্মাদ নাইম এক
বিবৃতিতে বলেন, নামফলক ও পতাকা ব্যবহারের বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে কাতার
সরকারের চুক্তি হয়েছে। একই বিবৃতিতে তিনি বলেন, ওই কার্যালয় খোলার ব্যাপারে
তালেবান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করেছে বলে সম্প্রতি মার্কিন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি যে দাবি করেছেন তা সঠিক নয়।
গত শনিবার নিউইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে একটি অজ্ঞাত সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, তালেবান নামফলক ও পতাকা রাখার ব্যাপারে অনড় থাকবে। ফলে শেষ পর্যন্ত শান্তি আলোচনা ভেস্তে যেতে পারে। তবে গতকাল আফগানিস্তানে তালেবানের মুখপাত্র জবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেন, নিউইয়র্ক টাইমস-এর কাছে তাঁদের কোনো স্বীকৃত মুখপাত্র তথ্য দেননি। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা শান্তি আলোচনায় আগ্রহী।
এদিকে গত শনিবারই তালেবানের সঙ্গে আলোচনার জন্য মার্কিন বিশেষ দূত জেমস ডবিনস কাতারের রাজধানী দোহায় পৌঁছেছেন।
আগামী বছরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে ৬৮ হাজার সেনা প্রত্যাহার করে নেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ রকম পরিস্থিতিতে তালেবানের সঙ্গে আলোচনাকে উৎসাহিত করছে ওবামা প্রশাসন। তবে আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই কাতারে তালেবানের কার্যালয় খোলার তীব্র বিরোধী। তিনি বলেছেন, এটা হবে তালেবানের জন্য নির্বাসিত সরকারের প্রতীক। ওয়াশিংটনও এ ব্যাপারে কারজাইয়ের সঙ্গে একমত। কিন্তু তারা মনে করে, এর মধ্য দিয়ে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা বহাল থাকবে। এএফপি ও রয়টার্স।
গত শনিবার নিউইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে একটি অজ্ঞাত সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, তালেবান নামফলক ও পতাকা রাখার ব্যাপারে অনড় থাকবে। ফলে শেষ পর্যন্ত শান্তি আলোচনা ভেস্তে যেতে পারে। তবে গতকাল আফগানিস্তানে তালেবানের মুখপাত্র জবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেন, নিউইয়র্ক টাইমস-এর কাছে তাঁদের কোনো স্বীকৃত মুখপাত্র তথ্য দেননি। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা শান্তি আলোচনায় আগ্রহী।
এদিকে গত শনিবারই তালেবানের সঙ্গে আলোচনার জন্য মার্কিন বিশেষ দূত জেমস ডবিনস কাতারের রাজধানী দোহায় পৌঁছেছেন।
আগামী বছরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে ৬৮ হাজার সেনা প্রত্যাহার করে নেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ রকম পরিস্থিতিতে তালেবানের সঙ্গে আলোচনাকে উৎসাহিত করছে ওবামা প্রশাসন। তবে আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই কাতারে তালেবানের কার্যালয় খোলার তীব্র বিরোধী। তিনি বলেছেন, এটা হবে তালেবানের জন্য নির্বাসিত সরকারের প্রতীক। ওয়াশিংটনও এ ব্যাপারে কারজাইয়ের সঙ্গে একমত। কিন্তু তারা মনে করে, এর মধ্য দিয়ে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা বহাল থাকবে। এএফপি ও রয়টার্স।
No comments