বই খুলেই রবীন্দ্রনাথের চিঠি
বছর দুয়েক আগে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের পুরনো বইয়ের দোকান থেকে একটি বই কিনেছিলেন মায়ি গোদা। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে আলবার্ট আইনস্টাইনের মতো পণ্ডিতদের লেখা 'গোল্ডেন বুক'। পাঁচ হাজার রুপি দিয়ে কিনে ভেবেছিলেন, অনেক জিতেছেন।
তবে তখনো তার জন্য এক রাশ বিস্ময় নিয়ে অপেক্ষা করছিল। বাড়ি গিয়ে পাতা উল্টাতেই ভেতর থেকে একটি পুরনো কাগজ বেরিয়ে আসে। বিশ্বভারতীর ছাপ দেওয়া প্যাডের পাতার নিচে সম্বোধনহীন একটি বার্তা। আর নিচে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সই। অর্থাৎ রবি ঠাকুরের চিঠি।
দারুণ চমকেছিলেন গোদা। বর্তমানে ব্যাঙ্গালুরুতে বসবাসকারী 'ব্লোসম বুক হাউস' নামে দোকানের মালিক গোদা বলেন, 'দোকানদার বা আমি কেউই ধারণা করতে পারিনি, ভেতরে এমন চিঠি থাকতে পারে। বই খোলার পর পেলাম ওটা।'
তার ধারণা, চিঠিসহ বইটি রবীন্দ্রনাথ হয়তো কাউকে উপহার দিয়েছিলেন। চিঠির সত্যতাও পরীক্ষা করিয়েছেন তিনি। এমনিতেই 'গোল্ডেন বুক' খুব এটা পাওয়া যায় না। মাত্র দেড় হাজার কপি ছাপা হয়েছিল।
এরই মধ্যে অনেক রবীন্দ্রপ্রেমীই গোদার কাছ থেকে চিঠিটি কিনতে চান। যদিও বেচার ইচ্ছা নেই তাঁর। ১৯৩১ সালের ১৭ ডিসেম্বর চিঠিটি লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। লিখেছিলেন, 'দেশ-বিদেশের মানুষ যেভাবে আমাকে শুভ কামনা জানায়, ভালোবাসে_তা আমাকে আপ্লুত করে। এটাই আমার জীবনের সেরা পাওয়া।' সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দারুণ চমকেছিলেন গোদা। বর্তমানে ব্যাঙ্গালুরুতে বসবাসকারী 'ব্লোসম বুক হাউস' নামে দোকানের মালিক গোদা বলেন, 'দোকানদার বা আমি কেউই ধারণা করতে পারিনি, ভেতরে এমন চিঠি থাকতে পারে। বই খোলার পর পেলাম ওটা।'
তার ধারণা, চিঠিসহ বইটি রবীন্দ্রনাথ হয়তো কাউকে উপহার দিয়েছিলেন। চিঠির সত্যতাও পরীক্ষা করিয়েছেন তিনি। এমনিতেই 'গোল্ডেন বুক' খুব এটা পাওয়া যায় না। মাত্র দেড় হাজার কপি ছাপা হয়েছিল।
এরই মধ্যে অনেক রবীন্দ্রপ্রেমীই গোদার কাছ থেকে চিঠিটি কিনতে চান। যদিও বেচার ইচ্ছা নেই তাঁর। ১৯৩১ সালের ১৭ ডিসেম্বর চিঠিটি লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। লিখেছিলেন, 'দেশ-বিদেশের মানুষ যেভাবে আমাকে শুভ কামনা জানায়, ভালোবাসে_তা আমাকে আপ্লুত করে। এটাই আমার জীবনের সেরা পাওয়া।' সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments