হাসপাতালে কাটছে তাঁদের বড়দিন
বিশ্বের একসময়ের প্রভাবশালী দুই নেতা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (সিনিয়র) এবারের বড়দিন কাটাচ্ছেন হাসাপাতালে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারি বিবৃতির বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, অবিসংবাদিত মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা এবারের বড়দিন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। ৯৪ বছর বয়সী ম্যান্ডেলাকে দুই সপ্তাহ আগে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি ফুসফুসে সংক্রমণ ও পিত্তথলির পাথরজনিত সমস্যায় ভুগছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার জনগণের মনে তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।
ম্যান্ডেলা বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলে সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গ সরকারের অধীনে ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য তাঁর এই ত্যাগের কারণে দেশটির অধিকাংশ মানুষ তাঁকে জাতির জনকের সম্মান দিয়েছেন।
খবরে বলা হয়েছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ৮৮ বছর বয়সী জর্জ বুশ এবারের বড়দিন কাটাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের একটি হাসপাতালে। জ্বর, শ্বাসনালির প্রদাহজনিত জটিলতা ও শারীরিক দুর্বলতার কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তিনি।
হাসপাতালের মুখপাত্র জানান, বড়দিনের আগে সিনিয়র বুশকে ছেড়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি হঠাত্ করে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।
বুশের মুখপাত্র জিম ম্যাকগ্রাথ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বেশকিছু শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত সপ্তাহে অল্প জ্বরের কারণে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েন। চিকিত্সকেরা তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতির ব্যাপারে আশাবাদী। তবে সমস্যাগুলোর মধ্যে একটিতে উন্নতি হলে অন্যটির অবনতি হচ্ছে।
হাসপাতালে সিনিয়র বুশকে দেখতে গিয়েছিলেন ছেলে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। সদা কর্মব্যস্ত বুশের পক্ষে সেই ২৩ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে থাকাটা বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে।
ম্যান্ডেলা বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলে সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গ সরকারের অধীনে ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য তাঁর এই ত্যাগের কারণে দেশটির অধিকাংশ মানুষ তাঁকে জাতির জনকের সম্মান দিয়েছেন।
খবরে বলা হয়েছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ৮৮ বছর বয়সী জর্জ বুশ এবারের বড়দিন কাটাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের একটি হাসপাতালে। জ্বর, শ্বাসনালির প্রদাহজনিত জটিলতা ও শারীরিক দুর্বলতার কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তিনি।
হাসপাতালের মুখপাত্র জানান, বড়দিনের আগে সিনিয়র বুশকে ছেড়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি হঠাত্ করে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।
বুশের মুখপাত্র জিম ম্যাকগ্রাথ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বেশকিছু শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত সপ্তাহে অল্প জ্বরের কারণে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েন। চিকিত্সকেরা তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতির ব্যাপারে আশাবাদী। তবে সমস্যাগুলোর মধ্যে একটিতে উন্নতি হলে অন্যটির অবনতি হচ্ছে।
হাসপাতালে সিনিয়র বুশকে দেখতে গিয়েছিলেন ছেলে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। সদা কর্মব্যস্ত বুশের পক্ষে সেই ২৩ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে থাকাটা বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে।
No comments