অফিসের একঘেয়েমি দূর করুন
চাকরিজীবী মানুষমাত্রই অফিস আর কাজ। আর অফিসে বসে একটানা কয়েক ঘণ্টা কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে যে কেউ। এক সময় ক্লান্তিতে শরীর ওমন দুটোই আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। মাথাও হয়ত তখন আর কাজ করতে চায় না।
অফিসের কাজ তখন বিরক্তিকর ও একঘেয়ে লাগাটাই স্বাভাবিক। কাজের এই ক্লান্তি ও একঘেয়েমিতার ফলে অফিসের পরবর্তী ঘণ্টাগুলো কাটানো যেমন কঠিন হয়ে পড়ে, হয়ত কাজে মনোযোগও থাকে না। মনোযোগের অভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজে ভুল হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কাজের চেয়ে অকাজই হবে বেশি। অফিসের কাজের এই একঘেয়েমিতা দূর করা যায় খুব সহজেই।
* টানা কয়েক ঘণ্টা কাজ করার পর অফিসের ভেতর একটু পায়চারি করে নিতে পারেন। এতে মাথাটা একটু হালকা হবে।
* সহকর্মী কেউ ব্যস্ত না থাকলে অল্প কিছু সময় তার সঙ্গে গল্প করে আসতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার সহকর্মীর কাজের যেন কোন ব্যাঘাত না ঘটে।
* কাজের ফাঁকে সময় করে এক ফাঁকে চা খেয়ে নিতে পারেন। এতে শরীর ও মন দুটোই চাঙ্গা হবে। কাজে গতি ফিরে পারেন।
*কাজের চাপ কম থাকলে সহকর্মীদের সঙ্গে বসেই চা খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে একটু সময় গল্প করে নিতে পারেন।
* সহকর্মীরা ব্যস্ত থাকলে কিংবা গল্প করার পরিবেশ না থাকলে কিংবা গল্প করার পরিবশে না থাকলে মোবাইলে হেডফোনে আপনার প্রিয় দু’একটি গান শুনে নিতে পারেন। এর ফলে মন হালকা ও ফুরফুরে লাগবে। নতুন করে কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন।
* কাজের ফাঁকে চা খেতে খেতে পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন কিছুক্ষণ।
* পরিবারের কারও সঙ্গে কিংবা প্রিয় মানুষের সঙ্গে ফোনে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারেন। জরুরী কথা না থাকলেও কিছুক্ষণ কথা বলুন। এতে কাজের উৎসাহ ফিরে পারেন।
* প্রিয় কোন বন্ধুর সঙ্গেও কথা বলতে পারেন। কাজের একঘেয়েমিতা দূর হয়ে যাবে সহজেই।
*আবার অফিস শেষে বন্ধুরা মিলে কোথাও আড্ডা দেয়ার প্ল্যান করে ফেলতে পারেন। ফোনে খোঁজখবর নিয়ে সময় ঠিক করে নিন।
চাকরিজীবী প্রত্যেককেই প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘণ্টা অফিসে কাটাতে হয়। কিন্তু অফিসের কাজ যদি হয়ে উঠে বিরক্তিকর ও একঘেয়ে অল্প কয়েক দিনেই হাঁপিয়ে ওঠা স্বাভাবিক। তাই কাজে যাতে একঘেয়েমিতা না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। মনকে প্রফুল্ল ও চাঙ্গা রাখুন সব সময়। তাহলেই কাজে আসবে মনোযোগ। ফিরে পাবেন উৎসাহ। নতুন উদ্যমে কাজ করতে পারবেন। অফিসকে তখন আর বিরক্তিকর ও একঘেয়ে মনে হবে না।
সাবিনা ইয়াসমিন
* টানা কয়েক ঘণ্টা কাজ করার পর অফিসের ভেতর একটু পায়চারি করে নিতে পারেন। এতে মাথাটা একটু হালকা হবে।
* সহকর্মী কেউ ব্যস্ত না থাকলে অল্প কিছু সময় তার সঙ্গে গল্প করে আসতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার সহকর্মীর কাজের যেন কোন ব্যাঘাত না ঘটে।
* কাজের ফাঁকে সময় করে এক ফাঁকে চা খেয়ে নিতে পারেন। এতে শরীর ও মন দুটোই চাঙ্গা হবে। কাজে গতি ফিরে পারেন।
*কাজের চাপ কম থাকলে সহকর্মীদের সঙ্গে বসেই চা খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে একটু সময় গল্প করে নিতে পারেন।
* সহকর্মীরা ব্যস্ত থাকলে কিংবা গল্প করার পরিবেশ না থাকলে কিংবা গল্প করার পরিবশে না থাকলে মোবাইলে হেডফোনে আপনার প্রিয় দু’একটি গান শুনে নিতে পারেন। এর ফলে মন হালকা ও ফুরফুরে লাগবে। নতুন করে কাজে মনোযোগ দিতে পারবেন।
* কাজের ফাঁকে চা খেতে খেতে পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন কিছুক্ষণ।
* পরিবারের কারও সঙ্গে কিংবা প্রিয় মানুষের সঙ্গে ফোনে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারেন। জরুরী কথা না থাকলেও কিছুক্ষণ কথা বলুন। এতে কাজের উৎসাহ ফিরে পারেন।
* প্রিয় কোন বন্ধুর সঙ্গেও কথা বলতে পারেন। কাজের একঘেয়েমিতা দূর হয়ে যাবে সহজেই।
*আবার অফিস শেষে বন্ধুরা মিলে কোথাও আড্ডা দেয়ার প্ল্যান করে ফেলতে পারেন। ফোনে খোঁজখবর নিয়ে সময় ঠিক করে নিন।
চাকরিজীবী প্রত্যেককেই প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘণ্টা অফিসে কাটাতে হয়। কিন্তু অফিসের কাজ যদি হয়ে উঠে বিরক্তিকর ও একঘেয়ে অল্প কয়েক দিনেই হাঁপিয়ে ওঠা স্বাভাবিক। তাই কাজে যাতে একঘেয়েমিতা না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। মনকে প্রফুল্ল ও চাঙ্গা রাখুন সব সময়। তাহলেই কাজে আসবে মনোযোগ। ফিরে পাবেন উৎসাহ। নতুন উদ্যমে কাজ করতে পারবেন। অফিসকে তখন আর বিরক্তিকর ও একঘেয়ে মনে হবে না।
সাবিনা ইয়াসমিন
No comments