মিসরে গণভোটের ফল আজ
মিসরে খসড়া সংবিধানের ব্যাপারে আয়োজিত গণভোটের ফল আজ মঙ্গলবার প্রকাশ করা হতে পারে। দেশটির নির্বাচন কমিশন এমন আভাসই দিয়েছে বলে গতকাল সোমবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়।
গণভোটে জালিয়াতির অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ফলাফল ঘোষণায় বিলম্ব হচ্ছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানান।
দেশটির নির্বাচন কমিশন গতকাল জানিয়েছে, নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ নিয়ে তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। মঙ্গলবার ফল ঘোষণা করা হতে পারে।
এর আগে বেসরকারি ফলাফলে দেখা গেছে, খসড়া সংবিধানের পক্ষে মত দিয়েছেন ৬০ শতাংশ ভোটার। তবে এখন কর্মকর্তারা ভোট জালিয়াতির ব্যাপারে বিরোধীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখছেন।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় দফা ভোট গ্রহণের পর প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা গেছে, ৬৩ শতাংশ ভোটার খসড়া সংবিধানের পক্ষে রায় দিয়েছেন। এর বিরোধিতা করে ভোট দিয়েছেন ৩০ শতাংশ ভোটার।
খসড়া সংবিধান নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কায়রোসহ মিসরের বড় বড় শহরে বিক্ষোভ করছে বিরোধীরা। খসড়া সংবিধানটি গণভোটে পাস হলে আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন হবে। এতে মিসরে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের মধ্যে যে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে, তা আরও প্রবল হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শাসনক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ ইসলামপন্থীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শূরা কাউন্সিলের হাতে চলে যাবে।
নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য মোহাম্মদ এল-তানোবলি বলেন, গণভোটে মিসরের জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটুক—নির্বাচন কমিশন সেটাই চায়।
রাজধানী কায়রো, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেকজান্দ্রিয়া ও অন্য আটটি প্রদেশে ১৫ ডিসেম্বর প্রথম দফা গণভোট হয়। দ্বিতীয় দফায় অন্য ১৭টি প্রদেশে ভোট হয় ২২ ডিসেম্বর।
সমালোচকেরা বলছেন, খসড়া সংবিধান অনুমোদিত হলে মিসরে গণবিক্ষোভ হবে। এমন সংবিধান মোবারকবিরোধী বিপ্লবের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
দেশটির নির্বাচন কমিশন গতকাল জানিয়েছে, নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ নিয়ে তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। মঙ্গলবার ফল ঘোষণা করা হতে পারে।
এর আগে বেসরকারি ফলাফলে দেখা গেছে, খসড়া সংবিধানের পক্ষে মত দিয়েছেন ৬০ শতাংশ ভোটার। তবে এখন কর্মকর্তারা ভোট জালিয়াতির ব্যাপারে বিরোধীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখছেন।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় দফা ভোট গ্রহণের পর প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা গেছে, ৬৩ শতাংশ ভোটার খসড়া সংবিধানের পক্ষে রায় দিয়েছেন। এর বিরোধিতা করে ভোট দিয়েছেন ৩০ শতাংশ ভোটার।
খসড়া সংবিধান নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কায়রোসহ মিসরের বড় বড় শহরে বিক্ষোভ করছে বিরোধীরা। খসড়া সংবিধানটি গণভোটে পাস হলে আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন হবে। এতে মিসরে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের মধ্যে যে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে, তা আরও প্রবল হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া শাসনক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ ইসলামপন্থীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শূরা কাউন্সিলের হাতে চলে যাবে।
নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য মোহাম্মদ এল-তানোবলি বলেন, গণভোটে মিসরের জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটুক—নির্বাচন কমিশন সেটাই চায়।
রাজধানী কায়রো, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেকজান্দ্রিয়া ও অন্য আটটি প্রদেশে ১৫ ডিসেম্বর প্রথম দফা গণভোট হয়। দ্বিতীয় দফায় অন্য ১৭টি প্রদেশে ভোট হয় ২২ ডিসেম্বর।
সমালোচকেরা বলছেন, খসড়া সংবিধান অনুমোদিত হলে মিসরে গণবিক্ষোভ হবে। এমন সংবিধান মোবারকবিরোধী বিপ্লবের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
No comments