বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ড- আরও পাঁচ দিনের রিমান্ডে সাইফুল
বিশ্বজিৎ দাস হত্যার আসামি সাইফুল ইসলামকে আরও পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম আসাদুজ্জমান নূর এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে আট দিনের রিমান্ড শেষে সাইফুল ইসলামকে গতকাল আদালতে হাজির করে আরও সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এর আগে গত রোববার এ মামলায় আসামি রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল, জি এম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন ও মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
আসামি কাইয়ুম মিয়া ওরফে টিপু ও এইচ এম কিবরিয়া রিমান্ডে ডিবি হেফাজতে আছেন। এঁরা সবাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ছাত্রলীগের কর্মী।
এ ছাড়া মামুন অর রশিদ, ফারুক হোসেন, কাজী নাহিদুজ্জামান ওরফে তুহিন ও মোসলেহউদ্দীন নামে চার ব্যক্তিকে পুলিশ সন্দেহমূলকভাবে আটক করে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়। ‘নিরীহ’ এই চারজনকে এ মামলায় ফাঁসানো হয়েছে বলে তাঁদের পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁরা এখনো কারাগারে বন্দী।
৯ ডিসেম্বর ১৮ দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ছাত্রলীগের এক দল কর্মী কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা করে তরুণ দর্জি দোকানি বিশ্বজিৎ দাসকে।
এর আগে গত রোববার এ মামলায় আসামি রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল, জি এম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন ও মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
আসামি কাইয়ুম মিয়া ওরফে টিপু ও এইচ এম কিবরিয়া রিমান্ডে ডিবি হেফাজতে আছেন। এঁরা সবাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ছাত্রলীগের কর্মী।
এ ছাড়া মামুন অর রশিদ, ফারুক হোসেন, কাজী নাহিদুজ্জামান ওরফে তুহিন ও মোসলেহউদ্দীন নামে চার ব্যক্তিকে পুলিশ সন্দেহমূলকভাবে আটক করে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়। ‘নিরীহ’ এই চারজনকে এ মামলায় ফাঁসানো হয়েছে বলে তাঁদের পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁরা এখনো কারাগারে বন্দী।
৯ ডিসেম্বর ১৮ দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ছাত্রলীগের এক দল কর্মী কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা করে তরুণ দর্জি দোকানি বিশ্বজিৎ দাসকে।
No comments