বড়দিনে সাজানো ঘর
বড়দিন সমাগত। খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ নিয়ে ইতিমধ্যে সাজ সাজ রব পড়ে গেছে। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। অনেকেই ব্যস্ত ঘর গোছানো নিয়ে। তেমনি ছোট ফ্ল্যাটের ছিমছাম সাজানোর বর্ণনা দেওয়া হলো।
ইরার ঘরের আয়তন ৯০ বর্গফুট। সেখানে ব্যবস্থা করতে হবে খাওয়ার, বসার এবং সম্ভব হলে শোয়ারও।তাই ইরা কাজের সুবিধার জন্য ঘরটাকে প্রথমেই দুটো জোনে ভাগ করে নেয়। একটি দিক খাওয়ার জন্য, অন্য দিকটায় বসার ব্যবস্থা। বসার আয়োজনটা এমন হওয়া উচিত যাতে সেখানে বসাও যায়। আবার প্রয়োজনে শোয়াও চলে। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল উপায় হলো একটি ডিভান। দিনেরবেলায় বসার ব্যবস্থা, রাতে শুতেও অসুবিধা নেই। ডিভানের নিচে রেখেছে স্টোরেজ স্পেস।
ডিভান ছাড়া এই ঘরের আর একটি মাত্র উল্লেখযোগ্য আসবাব হলো ডাইনিং টেবিল। বাড়ির সদস্য সংখ্যা যেহেতু পাঁচ তাই ইরা ইংরেজী ইউ শেপের এমন একটি টেবিল রেখেছে, যার চারপাশে পাঁচটি চেয়ার রাখা যায়। জিনিসপত্রের জন্য একটি চাকা লাগানো কেবিনেটও তৈরি করেছে। স্থান সংকুলান না হলে টেবিলের তলায় রাখা যায় আবার প্রয়োজনে বেডসাইড টেবিল হিসেবেও ব্যবহার করতে অসুবিধা নেই। ডাইনিং টেবিলের ব্যাকড্রবের কথা মাথায় রেখে সেখানে রাখা হয়েছে একটি কাঁচের বাসনপত্র রাখার তাক। এছাড়া টুকিটাকি জিনিসপত্রের জন্য বানানো হয়েছে কাঠের ছোট্ট কেবিনেট। ঘরটি মাপে যেহেতু নিহায়তই ছোট আর আসবাবের সংখ্যাও খুব কম নয়, সেহেতু ইরা গুরুত্ব দিয়েছে অন্যান্য বিষয়। প্রথমত ঘরের আসবাবই একটু নিচু। ডাইনিং টেবিল এবং চেয়ারের গড়ন, উচ্চতা এমন যে চোখ কখনও আটকে যায় না।দ্বিতীয়ত রং-এর ব্যবহার। ঘরটিকে যাতে কখনই বদ্ধ মনে না হয় সে জন্য ইরা বেছে নিয়েছে হাল্কা অথচ উজ্জ্বল রং। দেয়ালে হাল্কা গোলাপি। হোয়াইট সিডারের ফার্নিচার শুধুই কাঠের রঙে পালিশ করা। ডিভান, ডাইনিং টেবিল, কাঁচের তাক কিংবা ক্যাবিনেট তো বটেই, ওর আগের যে পুরনো দেয়াল আলমারিটা ছিল, সেখানেও লাগিয়েছে একই রং। আলমারিটি একটু নতুন রূপ দেয়ার জন্য অবশ্য আধ ইঞ্চি চওড়া মোল্ডিং বিট ব্যবহার করেছে সে। আর তার সঙ্গে মিলিয়ে চেয়ারের ব্যাকরেস্ট হয়ে অর্ধচন্দ্রাকৃতি। টেবিলের পায়া একটু অন্য ধরনের গোল নশকা করা।
ইরার খাবার ঘরের বৈশিষ্ট্যÑ ঢোকার মুখে দরজার দু’পাশে বড় রং করা টবে দু’টি রবার প্লান্ট। দরজার দু’পাশে রঙের বৈপরীত্য এনে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছ। এখানে একটু নতুন মাত্রা যোগ করেছে ইরা। এখানের রং উজ্জ্বল গোলাপি। ইংরেজীতে যাকে স্ট্রবেরি পিংক। এরই সঙ্গে মিলিয়ে চেয়ারের গদিও লালছে রঙের করা হয়েছে। ডিভানের ওপর বিছানো বেড কভার আর কুশন কভারে সাদা, গাঢ় বাদামি, গোলাপির ছোঁয়া রেখেছে।
তবে ইরার বাড়ির সব আসবাবই দামী টিক উডের । প্রয়োজনে এর কমদামের আসবাবেও ছোট্ট খাওয়ার ঘরটিকে সাজিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন নানা কাজে।
যাপিত ডেস্ক
ডিভান ছাড়া এই ঘরের আর একটি মাত্র উল্লেখযোগ্য আসবাব হলো ডাইনিং টেবিল। বাড়ির সদস্য সংখ্যা যেহেতু পাঁচ তাই ইরা ইংরেজী ইউ শেপের এমন একটি টেবিল রেখেছে, যার চারপাশে পাঁচটি চেয়ার রাখা যায়। জিনিসপত্রের জন্য একটি চাকা লাগানো কেবিনেটও তৈরি করেছে। স্থান সংকুলান না হলে টেবিলের তলায় রাখা যায় আবার প্রয়োজনে বেডসাইড টেবিল হিসেবেও ব্যবহার করতে অসুবিধা নেই। ডাইনিং টেবিলের ব্যাকড্রবের কথা মাথায় রেখে সেখানে রাখা হয়েছে একটি কাঁচের বাসনপত্র রাখার তাক। এছাড়া টুকিটাকি জিনিসপত্রের জন্য বানানো হয়েছে কাঠের ছোট্ট কেবিনেট। ঘরটি মাপে যেহেতু নিহায়তই ছোট আর আসবাবের সংখ্যাও খুব কম নয়, সেহেতু ইরা গুরুত্ব দিয়েছে অন্যান্য বিষয়। প্রথমত ঘরের আসবাবই একটু নিচু। ডাইনিং টেবিল এবং চেয়ারের গড়ন, উচ্চতা এমন যে চোখ কখনও আটকে যায় না।দ্বিতীয়ত রং-এর ব্যবহার। ঘরটিকে যাতে কখনই বদ্ধ মনে না হয় সে জন্য ইরা বেছে নিয়েছে হাল্কা অথচ উজ্জ্বল রং। দেয়ালে হাল্কা গোলাপি। হোয়াইট সিডারের ফার্নিচার শুধুই কাঠের রঙে পালিশ করা। ডিভান, ডাইনিং টেবিল, কাঁচের তাক কিংবা ক্যাবিনেট তো বটেই, ওর আগের যে পুরনো দেয়াল আলমারিটা ছিল, সেখানেও লাগিয়েছে একই রং। আলমারিটি একটু নতুন রূপ দেয়ার জন্য অবশ্য আধ ইঞ্চি চওড়া মোল্ডিং বিট ব্যবহার করেছে সে। আর তার সঙ্গে মিলিয়ে চেয়ারের ব্যাকরেস্ট হয়ে অর্ধচন্দ্রাকৃতি। টেবিলের পায়া একটু অন্য ধরনের গোল নশকা করা।
ইরার খাবার ঘরের বৈশিষ্ট্যÑ ঢোকার মুখে দরজার দু’পাশে বড় রং করা টবে দু’টি রবার প্লান্ট। দরজার দু’পাশে রঙের বৈপরীত্য এনে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছ। এখানে একটু নতুন মাত্রা যোগ করেছে ইরা। এখানের রং উজ্জ্বল গোলাপি। ইংরেজীতে যাকে স্ট্রবেরি পিংক। এরই সঙ্গে মিলিয়ে চেয়ারের গদিও লালছে রঙের করা হয়েছে। ডিভানের ওপর বিছানো বেড কভার আর কুশন কভারে সাদা, গাঢ় বাদামি, গোলাপির ছোঁয়া রেখেছে।
তবে ইরার বাড়ির সব আসবাবই দামী টিক উডের । প্রয়োজনে এর কমদামের আসবাবেও ছোট্ট খাওয়ার ঘরটিকে সাজিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন নানা কাজে।
যাপিত ডেস্ক
No comments