অসন্তুষ্ট সংসদীয় কমিটি বিমানের হাজার কোটি টাকার অনিয়ম আপত্তি অনিষ্পন্ন
বাংলাদেশ বিমানে ছয় বছরে এক হাজার কোটির বেশি টাকার আর্থিক অনিয়ম অনিষ্পন্ন অবস্থায় পড়ে আছে। এ সম্পর্কিত অডিট আপত্তি এখনো নিষ্পত্তি না করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। কমিটি বিমানকে বিশেষ বিভাগ গঠন করে এসব অডিট আপত্তি নিষ্পত্তি করতে বলেছে।
সংসদ ভবনে গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কমিটির বৈঠকে এসব অডিট (নিরীক্ষা) আপত্তি নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা গেছে, ২০০৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সময়ে বিমানের ছয়টি খাতে ৯৬২টি অডিট আপত্তি রয়েছে। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৪১টির, যা থেকে তিন হাজার ৯৪৯ কোটি ১০ লাখ ৫১ হাজার ১৪৫ টাকা সমন্বয় বা আদায় করা হয়েছে।
অনিষ্পন্ন অডিট আপত্তির সংখ্যা ৬২১টি। এর সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ এক হাজার ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ ৩৩ হাজার ৩২৩ টাকা।
সব মিলিয়ে ৯৬২টি অডিট আপত্তির সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ চার হাজার ৯৮৬ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬৮ টাকা। এর মধ্যে চার হাজার ৮৬৯ কোটি ৯২ লাখ ৪২ হাজার ৪৪৯ টাকার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধি অনুসরণ করা হয়নি। আর্থিক অনিয়মের কারণে আপত্তি দেওয়া হয়েছে ৩৭ কোটি ১৪ লাখ ৮৭১ টাকার ক্ষেত্রে। অননুমোদিত হিসাবের সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ ১১ কোটি ১৫ লাখ ৩৬৬ টাকা। চুক্তিবহির্ভূত হিসাবের সঙ্গে জড়িত ২২ কোটি ৯১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৩ টাকা। অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ৮৪ কোটি ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫৭ টাকা এবং তহবিল তছরুপের কারণে আট কোটি ৯৯ লাখ ৯৭ হাজার ৪৪২ টাকার হিসাবে আপত্তি দেওয়া হয়েছে।
বছরের হিসাবে দেখা গেছে, ২০০৭ সালে ৩০০ কোটি ২৯ লাখ ৮৮ হাজার ৮৬৭ টাকা, ২০০৮ সালে চার হাজার ২৩ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার ৭৬২ টাকা, ২০০৯ সালে ২৪৪ কোটি ৭৩ লাখ ৩২ হাজার ৫৮৭ টাকা, ২০১০ সালে ৬১ কোটি ৬৮ লাখ ৩৭ হাজার ৯৩৯ টাকা, ২০১১ সালে ৩৪৯ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ১৩৩ টাকা এবং ২০১২ সালে ছয় কোটি ৮৬ লাখ ৬৯ হাজার ১৮০ টাকার ব্যাপারে অডিট আপত্তি দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে কমিটির সদস্য টি আই এম ফজলে রাব্বি চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, বিমান যেসব অডিট আপত্তির হিসাব দিয়েছে, সেগুলোকে সুনির্দিষ্ট করা হয়নি। অনিয়ম বলতে কী ধরনের অনিয়ম, তা স্পষ্ট করা হয়নি। আর্থিক বিধি মেনে না চলার সুনির্দিষ্ট কারণও উল্লেখ করেনি।
কমিটির সভাপতি এ বি এম গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য টি আই এম ফজলে রাব্বি চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, এস কে আবু বাকের ও মইন উদ্দিন খান বাদল এবং বিমানের চেয়ারম্যান জামাল উদ্দীন আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংসদ ভবনে গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কমিটির বৈঠকে এসব অডিট (নিরীক্ষা) আপত্তি নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা গেছে, ২০০৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সময়ে বিমানের ছয়টি খাতে ৯৬২টি অডিট আপত্তি রয়েছে। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৪১টির, যা থেকে তিন হাজার ৯৪৯ কোটি ১০ লাখ ৫১ হাজার ১৪৫ টাকা সমন্বয় বা আদায় করা হয়েছে।
অনিষ্পন্ন অডিট আপত্তির সংখ্যা ৬২১টি। এর সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ এক হাজার ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ ৩৩ হাজার ৩২৩ টাকা।
সব মিলিয়ে ৯৬২টি অডিট আপত্তির সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ চার হাজার ৯৮৬ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬৮ টাকা। এর মধ্যে চার হাজার ৮৬৯ কোটি ৯২ লাখ ৪২ হাজার ৪৪৯ টাকার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধি অনুসরণ করা হয়নি। আর্থিক অনিয়মের কারণে আপত্তি দেওয়া হয়েছে ৩৭ কোটি ১৪ লাখ ৮৭১ টাকার ক্ষেত্রে। অননুমোদিত হিসাবের সঙ্গে জড়িত অর্থের পরিমাণ ১১ কোটি ১৫ লাখ ৩৬৬ টাকা। চুক্তিবহির্ভূত হিসাবের সঙ্গে জড়িত ২২ কোটি ৯১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৩ টাকা। অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ৮৪ কোটি ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫৭ টাকা এবং তহবিল তছরুপের কারণে আট কোটি ৯৯ লাখ ৯৭ হাজার ৪৪২ টাকার হিসাবে আপত্তি দেওয়া হয়েছে।
বছরের হিসাবে দেখা গেছে, ২০০৭ সালে ৩০০ কোটি ২৯ লাখ ৮৮ হাজার ৮৬৭ টাকা, ২০০৮ সালে চার হাজার ২৩ কোটি ৮৩ লাখ ৭৪ হাজার ৭৬২ টাকা, ২০০৯ সালে ২৪৪ কোটি ৭৩ লাখ ৩২ হাজার ৫৮৭ টাকা, ২০১০ সালে ৬১ কোটি ৬৮ লাখ ৩৭ হাজার ৯৩৯ টাকা, ২০১১ সালে ৩৪৯ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ১৩৩ টাকা এবং ২০১২ সালে ছয় কোটি ৮৬ লাখ ৬৯ হাজার ১৮০ টাকার ব্যাপারে অডিট আপত্তি দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে কমিটির সদস্য টি আই এম ফজলে রাব্বি চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, বিমান যেসব অডিট আপত্তির হিসাব দিয়েছে, সেগুলোকে সুনির্দিষ্ট করা হয়নি। অনিয়ম বলতে কী ধরনের অনিয়ম, তা স্পষ্ট করা হয়নি। আর্থিক বিধি মেনে না চলার সুনির্দিষ্ট কারণও উল্লেখ করেনি।
কমিটির সভাপতি এ বি এম গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য টি আই এম ফজলে রাব্বি চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, এস কে আবু বাকের ও মইন উদ্দিন খান বাদল এবং বিমানের চেয়ারম্যান জামাল উদ্দীন আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments