সানির এ কেমন দুঃখ প্রকাশ?
পর্নোতারকা সানি লিওনকে নিয়ে জিসম-২ তৈরি করেছেন অভিনেত্রী পরিচালক পূজা ভাট। মুক্তির আগেই ছবিটি চারিদিকে হইচই ফেলে দিয়েছিল। আর মুক্তির পরও এর রেশ কাটেনি। কারণ আর কিছু নয়, ছবিতে সানির রগরগে দৃশ্যে মোহনীয় উপস্থিতি।
শরীর প্রদর্শনের কারণে কোনো ক্ষোভ নেই সানির। উল্টো জিসম-২ ছবিতে আরও খোলামেলা হতে পারেননি বলে দর্শকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। জি নিউজকে সানি লিওন বলেছেন, ‘আরও খোলামেলাভাবে পর্দায় আসতে পারিনি বলে আমি দুঃখিত। তবে ভক্তরা টিকিট কিনে দেখেছেন বলে তাঁদের ধন্যবাদ।’
জিসম-২ ছবিতে নায়িকা সানি লিওনের চরিত্রের নাম ইজনা। তাঁকে সামনে রেখে কুখ্যাত অপরাধী কবিরকে ধরতে চান গোয়েন্দা কর্মকর্তা আয়ান। ইজনার শরীরী টানে কবির আসেও, কিন্তু ঘায়েল হন ইজনা নিজেই। একদিকে তাঁর অতীতের অদম্য আকর্ষণ, অন্যদিকে বর্তমানের হাতছানি। এ রকম ছবিতে তাঁকে উপেক্ষা করার সাধ্য আসলে কারও নেই।
ছবিতে নগ্নতা আর যৌনতার দৃশ্যের কারণে বিতর্ক চারিদিকে। এমনকি, ছবির পোস্টার ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই শহর থেকে তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। কিন্তু তাতেও থোড়াই কেয়ার সানির। ‘ভারতে বিভিন্ন ধরনের নিয়ম রয়েছে। এখানে একটি সেন্সর বোর্ড আছে, যেখানে জবাবদিহি করতে হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি হয়তো সবখানে আছে। জিসম-২ সিনেমাটা মূলধারার জেনেই আমি এতে অভিনয় করেছি’, বলছিলেন সানি লিওন।
তবে এ দুঃখপ্রকাশ তাঁর আগামী ছবি ‘রাগিনি এমএমএস ২’ এর প্রচারণা বলেও মনে করা হচ্ছে। এতে দর্শকেরা ভাবতে পারে, জিসম-২-এর অপূর্ণতা নিশ্চয়ই ‘রাগিনি এমএমএস ২’ দিয়ে সানি পূরণ করবেন। অপেক্ষা সেই দিন পর্যন্ত।
ছবিতে নগ্নতা আর যৌনতার দৃশ্যের কারণে বিতর্ক চারিদিকে। এমনকি, ছবির পোস্টার ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই শহর থেকে তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। কিন্তু তাতেও থোড়াই কেয়ার সানির। ‘ভারতে বিভিন্ন ধরনের নিয়ম রয়েছে। এখানে একটি সেন্সর বোর্ড আছে, যেখানে জবাবদিহি করতে হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি হয়তো সবখানে আছে। জিসম-২ সিনেমাটা মূলধারার জেনেই আমি এতে অভিনয় করেছি’, বলছিলেন সানি লিওন।
তবে এ দুঃখপ্রকাশ তাঁর আগামী ছবি ‘রাগিনি এমএমএস ২’ এর প্রচারণা বলেও মনে করা হচ্ছে। এতে দর্শকেরা ভাবতে পারে, জিসম-২-এর অপূর্ণতা নিশ্চয়ই ‘রাগিনি এমএমএস ২’ দিয়ে সানি পূরণ করবেন। অপেক্ষা সেই দিন পর্যন্ত।
No comments