মায়ের মৃত্যুতে কামারুজ্জামানের তিন ঘণ্টার মুক্তি
গাজীপুরের কাশিমপুরে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ইউনিট-২ থেকে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামান গতকাল বুধবার বিকেল চারটা ২৫ মিনিটে তিন ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন। মায়ের জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়।
ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির আবদুল হালিম সাংবাদিকদের জানান, কামারুজ্জামানের মা সালেহা খাতুন গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় শেরপুর সদর উপজেলার বাজিতখিলা গ্রামে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যজনিত রোগে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ১০২ বছর। তিনি পাঁচ পুত্র, দুই কন্যা, বহু নাতি-নাতনি ও আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন। প্রথম জানাজা গতকাল বুধবার মিরপুরে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জানাজা আজ শেরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। তারপর তাঁর মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
কাশিমপুর কারাগারের কারাধ্যক্ষ সুভাষ চন্দ্র ঘোষ জানান, গতকাল বুধবার সাড়ে তিনটার দিকে কারা কর্তৃপক্ষ কামারুজ্জামানের প্যারোলে মুক্তির ফ্যাক্স বার্তা পায়। পরে বিকেল চারটা ২৫ মিনিটে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া কামারুজ্জামান গত বছরের ২৪ জুন থেকে কাশিমপুর কারাগারে বন্দী আছেন।
কাশিমপুর কারাগারের কারাধ্যক্ষ সুভাষ চন্দ্র ঘোষ জানান, গতকাল বুধবার সাড়ে তিনটার দিকে কারা কর্তৃপক্ষ কামারুজ্জামানের প্যারোলে মুক্তির ফ্যাক্স বার্তা পায়। পরে বিকেল চারটা ২৫ মিনিটে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া কামারুজ্জামান গত বছরের ২৪ জুন থেকে কাশিমপুর কারাগারে বন্দী আছেন।
No comments