পর্যটকদের ভিড়ে মুখর কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে গত দুই দিনে কুয়াকাটায় খুব বেশি পর্যটক দেখা না গেলেও গতকাল বুধবার সকাল থেকেই পর্যটকদের ভিড়ে মুখর হয়ে উঠেছে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত। ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সৈকতজুড়ে এখন পর্যটকদের মধ্যে বইছে আনন্দ-উচ্ছ্বাস।
গতকাল সকাল থেকেই সাগরে গোসলে নেমে পড়েন অনেকে। আবার অনেক পর্যটক সৈকতে বিভিন্ন খেলাধুলায় মেতে ওঠেন। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের বিরল দৃশ্য দেখতে এখানে ছুটে আসেন দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা। বিশেষ করে ঈদ বা অন্য কোনো সময় লম্বা ছুটিতে পর্যটকদের ভিড় বাড়ে কুয়াকাটায়। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, মঙ্গলবার বিকেল থেকেই পর্যটকেরা কুয়াকাটায় আসতে শুরু করেন। রাতের মধ্যেই হোটেল-মোটেলগুলো পর্যটকে ভরে যায়।
কুয়াকাটা ঝিনুক মার্কেটের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন জানান, শেষ মুহূর্তে পর্যটকদের ভিড়ে তাঁদের মনে আনন্দ বইছে। ঢাকার ধানমন্ডির রেজাউল হক বলেন, ‘ঢাকাতে ঈদ করেছি। দীর্ঘ ছুটি, তাই কুয়াকাটায় বেড়াতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। তবে কলাপাড়া থেকে কুয়াকাটার স্বল্প পথে তিনটি ফেরি পার হতে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। ওই তিনটি স্থানে সেতু নির্মাণ করা হলে এখানে পর্যটকদের আগমন আরও বাড়বে।’
ঢাকা থেকে আসা সুলতানা জাহান বলেন, ‘উত্তাল ঢেউ আর সাগরের গর্জন কার না ভালো লাগে। তাই এখানে ছুটে এসেছি। সৈকতে ঘুরে বেড়াব, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফাতরার বনে বেড়ানোর ইচ্ছাও আছে।’
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুমান ইমতিয়াজ জানান, হঠাত্ করে পর্যটকদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাঁর ধারণা, অন্তত এক সপ্তাহ পর্যটকে এমন ভরপুর থাকবে কুয়াকাটা।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মতলেব শরীফ বলেন, ‘প্রতিবছর ঈদ বা দীর্ঘ ছুটিতে পর্যটকদের জন্য আমাদের আয়োজন থাকে একটু ভিন্ন। আমরা এবারও সেভাবে আগাম প্রস্তুতি নিয়েছি। কিন্তু এবার শুরুতে পর্যটকদের আগমন কম থাকায় ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়লেও শেষ মুহূর্তে পর্যটকদের আগমনে আমাদের হতাশা কেটে গেছে।’
কুয়াকাটা ঝিনুক মার্কেটের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন জানান, শেষ মুহূর্তে পর্যটকদের ভিড়ে তাঁদের মনে আনন্দ বইছে। ঢাকার ধানমন্ডির রেজাউল হক বলেন, ‘ঢাকাতে ঈদ করেছি। দীর্ঘ ছুটি, তাই কুয়াকাটায় বেড়াতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। তবে কলাপাড়া থেকে কুয়াকাটার স্বল্প পথে তিনটি ফেরি পার হতে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। ওই তিনটি স্থানে সেতু নির্মাণ করা হলে এখানে পর্যটকদের আগমন আরও বাড়বে।’
ঢাকা থেকে আসা সুলতানা জাহান বলেন, ‘উত্তাল ঢেউ আর সাগরের গর্জন কার না ভালো লাগে। তাই এখানে ছুটে এসেছি। সৈকতে ঘুরে বেড়াব, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফাতরার বনে বেড়ানোর ইচ্ছাও আছে।’
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুমান ইমতিয়াজ জানান, হঠাত্ করে পর্যটকদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা করতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাঁর ধারণা, অন্তত এক সপ্তাহ পর্যটকে এমন ভরপুর থাকবে কুয়াকাটা।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মতলেব শরীফ বলেন, ‘প্রতিবছর ঈদ বা দীর্ঘ ছুটিতে পর্যটকদের জন্য আমাদের আয়োজন থাকে একটু ভিন্ন। আমরা এবারও সেভাবে আগাম প্রস্তুতি নিয়েছি। কিন্তু এবার শুরুতে পর্যটকদের আগমন কম থাকায় ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়লেও শেষ মুহূর্তে পর্যটকদের আগমনে আমাদের হতাশা কেটে গেছে।’
No comments