নাচেন ভালো সুন্দরী আর...
নন্দিত মডেল ও অভিনেত্রী মোনালিসা ভালো নাচতে জানেন। মডেলিং বা অভিনয়ে আসার আগেই নাচের সঙ্গে তার সখ্যতা। ছোটবেলা থেকেই তো নাচ শিখছেন। সবধরনের নাচেই আছে তার দক্ষতা। যদিও নৃত্যশিল্পী হিসেবে তাকে চেনেন খুব মানুষই। তবু পারফর্মিং আর্টের অন্যসব শাখার চেয়ে নাচের প্রতিই তার ভালোবাসা বেশি।
ক্যারিয়ারের এই পর্যায়ে মোনালিসা নাচ নিয়ে তাই নতুন করে ভাবতে শুরু করেছেন। সম্প্রতি মোনালিসা ভারত থেকে দেশে ফিরেছেন বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনের কাজ শেষ করে। ভারতে ছিলেন তিনি প্রায় ১৫ দিন। কলকাতা, আগ্রা ও দিল্লির আকর্ষণীয় লোকেশনে হয়েছে বিজ্ঞাপনগুলোর শুটিং। প্রসাধনী সামগ্রী ও ইলেকট্রনিক পণ্যের এই বিজ্ঞাপনগুলো নির্মাণ করেছেন কলকাতার নামি নির্মাতা সনক মিত্র। মোনালিসা জানালেন, অনেক বেছে বেছে কাজ করলেও তার হাতে এখন আছে হাফ ডজনেরও বেশি বিজ্ঞাপন। একটি কোমল পানীয়ের বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে অংশ নিতে শিগগিরই তাকে আবারও দেশের বাইরে যেতে হবে । এই বিজ্ঞাপনে তার সঙ্গে থাকছেন অভিনেতা মাহফুজ আহমেদকে।
বাংলানিউজকে এ প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, ‘মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে তিন বছর ধরে কোনো বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করিনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকটি এক ঘণ্টার নাটকে অভিনয় করেছি। সর্বশেষ ২০১০ সালের রোজার ঈদে দুটি নাটকে অভিনয় করেছিলাম। উনার সঙ্গে কাজ করাটা আমি সবসময়ই আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করি’।
টিভিনাটকে অভিনয়টা করাটাকে এখনো মোনালিসা শখের জায়গায় রেখেছেন। তাই অন্যদের তুলনায় তাকে ছোটপর্দার নাটকে কমই দেখা যায়। একক নাটকেই তিনি অভিনয় করে থাকেন। ধারাবাহিক নাটকে তাকে খুব একটা দেখা যায় না।
সম্প্রতি অবশ্য ‘উইল পাওয়ার’ নামের একটি ধারাবাহিক নাটকে তিনি অভিনয় করেছেন। নাটকটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন। ১০৪ পর্বের এই ধারাবাহিক নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, সবারই কাজের নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্র থাকে। আমার ক্ষেত্র হচ্ছে মডেলিং। শখ করে নাটকে অভিনয় করি। ধারাবাহিক নাটকে কাজ করলে একধরণের বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকতে হয়। নিয়মিত নাটকের শুটিংয়ে অংশ নিতে হয়। তাই ধারাবাহিক নাটকে আমাকে খুব কমই দেখা যায়। এই ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছি নির্মাতার অনুরোধ রক্ষা করার জন্যই। তাছাড়া ধারাবাহিকটি স্ক্রিপ্ট আর আমার চরিত্রটিও বেশ পছন্দ হয়েছে।
একাধিক পত্রিকায় সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে, চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন মোনালিসা। এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মোনালিসা বললেন, ‘এরকম একটি খবর পড়ে আমি নিজেও আসলে বেশ অবাক হয়েছি। কারণ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে আমার সঙ্গে কারও কথাই হয়নি। তবে অনেক আগে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের একাধিক প্রস্তাব আমার কাছে এসেছিল। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রতি আমার আগ্রহ নেই বলে তা আমি ফিরিয়ে দিয়েছি। আসলে ছোট পর্দার মানুষ। বিজ্ঞাপন আর নাটক নিয়েই থাকতে চাই। মনে হয় না যে, আমাকে দিয়ে কোনোদিন চলচ্চিত্রে অভিনয় সম্ভব হবে।
ইদানিং নাচ নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছেন মোনালিসা। ক্যারিয়ারের এ পর্যায়ে এসে তার মনে হয়েছে, তার প্রথম পছন্দ নাচের প্রতি খানিকটা অবিচার হয়ে গেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোনো একটি টিভি চ্যানেলে নিয়মিতভাবে নাচের একটি অনুষ্ঠান করবেন। অনুষ্ঠানটির পরিকল্পনা এরই মধ্যে অনেকদূর এগিয়ে এনেছেন তিনি। মোনালিসা নিজেই এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা ও পরিচালনায় থাকবেন।
নাচের অনুষ্ঠানটি প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, আমি মডেলিং ও অভিনয়ের মাধ্যমে পরিচিতি পেলেও নাচের প্রতি সব সময়ই অন্যরকম এক ভালবাসা আছে আমার। কারণ মডেলিং আর অভিনয়ে আসার আগে থেকেই আমি ছিলাম নৃত্যশিল্পী। অনেক দিন ধরেই মডেলিং ও অভিনয়ের বাইরে নতুন কিছু করার পরিকল্পনা মাথায় ঘুরছিল। এই পরিকল্পনাগুলো এবার বাস্তবায়ন করতে চাই। একাধিক টিভি চ্যানেলের সঙ্গে এ নিয়ে আমার কথা হয়েছে। আশা করছি, দু-এক মাসের মধ্যেই আমি নাচের অনুষ্ঠানটির কাজ শুরু করতে পারবো।
মডেলিং আর অভিনয়ে সাফল্যের পর মোনালিসা নৃত্যপরিচালক হিসেবে কতোটা সফল হন, তা দেখার জন্য এখন কেবল কয়েকটা দিন অপেক্ষা।
বাংলানিউজকে এ প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, ‘মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে তিন বছর ধরে কোনো বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করিনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকটি এক ঘণ্টার নাটকে অভিনয় করেছি। সর্বশেষ ২০১০ সালের রোজার ঈদে দুটি নাটকে অভিনয় করেছিলাম। উনার সঙ্গে কাজ করাটা আমি সবসময়ই আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করি’।
টিভিনাটকে অভিনয়টা করাটাকে এখনো মোনালিসা শখের জায়গায় রেখেছেন। তাই অন্যদের তুলনায় তাকে ছোটপর্দার নাটকে কমই দেখা যায়। একক নাটকেই তিনি অভিনয় করে থাকেন। ধারাবাহিক নাটকে তাকে খুব একটা দেখা যায় না।
সম্প্রতি অবশ্য ‘উইল পাওয়ার’ নামের একটি ধারাবাহিক নাটকে তিনি অভিনয় করেছেন। নাটকটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন। ১০৪ পর্বের এই ধারাবাহিক নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, সবারই কাজের নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্র থাকে। আমার ক্ষেত্র হচ্ছে মডেলিং। শখ করে নাটকে অভিনয় করি। ধারাবাহিক নাটকে কাজ করলে একধরণের বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকতে হয়। নিয়মিত নাটকের শুটিংয়ে অংশ নিতে হয়। তাই ধারাবাহিক নাটকে আমাকে খুব কমই দেখা যায়। এই ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছি নির্মাতার অনুরোধ রক্ষা করার জন্যই। তাছাড়া ধারাবাহিকটি স্ক্রিপ্ট আর আমার চরিত্রটিও বেশ পছন্দ হয়েছে।
একাধিক পত্রিকায় সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে, চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন মোনালিসা। এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মোনালিসা বললেন, ‘এরকম একটি খবর পড়ে আমি নিজেও আসলে বেশ অবাক হয়েছি। কারণ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে আমার সঙ্গে কারও কথাই হয়নি। তবে অনেক আগে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের একাধিক প্রস্তাব আমার কাছে এসেছিল। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রতি আমার আগ্রহ নেই বলে তা আমি ফিরিয়ে দিয়েছি। আসলে ছোট পর্দার মানুষ। বিজ্ঞাপন আর নাটক নিয়েই থাকতে চাই। মনে হয় না যে, আমাকে দিয়ে কোনোদিন চলচ্চিত্রে অভিনয় সম্ভব হবে।
ইদানিং নাচ নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছেন মোনালিসা। ক্যারিয়ারের এ পর্যায়ে এসে তার মনে হয়েছে, তার প্রথম পছন্দ নাচের প্রতি খানিকটা অবিচার হয়ে গেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোনো একটি টিভি চ্যানেলে নিয়মিতভাবে নাচের একটি অনুষ্ঠান করবেন। অনুষ্ঠানটির পরিকল্পনা এরই মধ্যে অনেকদূর এগিয়ে এনেছেন তিনি। মোনালিসা নিজেই এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা ও পরিচালনায় থাকবেন।
নাচের অনুষ্ঠানটি প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, আমি মডেলিং ও অভিনয়ের মাধ্যমে পরিচিতি পেলেও নাচের প্রতি সব সময়ই অন্যরকম এক ভালবাসা আছে আমার। কারণ মডেলিং আর অভিনয়ে আসার আগে থেকেই আমি ছিলাম নৃত্যশিল্পী। অনেক দিন ধরেই মডেলিং ও অভিনয়ের বাইরে নতুন কিছু করার পরিকল্পনা মাথায় ঘুরছিল। এই পরিকল্পনাগুলো এবার বাস্তবায়ন করতে চাই। একাধিক টিভি চ্যানেলের সঙ্গে এ নিয়ে আমার কথা হয়েছে। আশা করছি, দু-এক মাসের মধ্যেই আমি নাচের অনুষ্ঠানটির কাজ শুরু করতে পারবো।
মডেলিং আর অভিনয়ে সাফল্যের পর মোনালিসা নৃত্যপরিচালক হিসেবে কতোটা সফল হন, তা দেখার জন্য এখন কেবল কয়েকটা দিন অপেক্ষা।
No comments