মহাসংকটের মধ্য দিয়ে চলছে দেশ: খালেদা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, দেশ মহাসংকটের মধ্য দিয়ে চলছে। অর্থনৈতিক সংকট তীব্রতর ও গণতন্ত্র বিপন্ন হতে চলেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সের (আইইবি) ৫৩তম কনভেনশনের সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
বিরোধীদলীয় নেতা অভিযোগ করেন, মানুষের মৌলিক-মানবিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হচ্ছে। সরকারি মদদে বিনা বিচারে হত্যা, অপহরণ ও গুম নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা সরকারি নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তিনি বলেন, পরিবেশ, প্রতিবেশ, পানি, কৃষি, বনজ সম্পদ, প্রাণবৈচিত্র্য, ভূমির উর্বরতা শক্তিসহ বাংলাদেশের অনেক কিছুই আজ পরাক্রমশালী প্রতিবেশীর আগ্রাসনের শিকার। এর প্রতিকারে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার-পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে সরকার পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনকে সংকটাপন্ন করে তুলেছে। দলীয়করণ ও টেন্ডারবাজিকে উৎসাহিত করে এবং অনুৎপাদনশীল খাতে রাষ্ট্রীয় ব্যয় বাড়িয়ে সরকার অর্থনীতিকে দেউলিয়া করে ফেলেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে জনজীবন দুর্বিষহ। সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা ধ্বংসের মুখোমুখি। উচ্চশিক্ষায় নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, সরকার আইন ও বিধিবিধান পাশ কাটিয়ে গণ খাতে ক্রয় ও সংগ্রহ-প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের অবৈধ কাজে বাধা দিতে গিয়ে প্রকৌশলীরা হেনস্তার শিকার হচ্ছেন। ক্ষমতায় গেলে এই অনিয়ম, নৈরাজ্য, লুণ্ঠনের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করে অপরাধীদের সাজা দেওয়া হবে।
খালেদা জিয়া বলেন, ‘সরকার ব্যর্থতাকে আড়াল করতে বিদ্যুৎ খাতে তথাকথিত উন্নয়নের কথা জোরেশোরে প্রচার করে থাকে। বিদ্যুৎ খাতে রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের নামে সরকার দলীয় ব্যবসায়ী ও ফড়িয়াদের অবাধ লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছে।’
আইইবির প্রাঙ্গণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউশনের সভাপতি নূরুল হুদা। আরও বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, ঢাকা কেন্দ্রের সভাপতি মনির উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আর এ গনি, আইইবির সাবেক সভাপতি জামিলুর রেজা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার-পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে সরকার পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনকে সংকটাপন্ন করে তুলেছে। দলীয়করণ ও টেন্ডারবাজিকে উৎসাহিত করে এবং অনুৎপাদনশীল খাতে রাষ্ট্রীয় ব্যয় বাড়িয়ে সরকার অর্থনীতিকে দেউলিয়া করে ফেলেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে জনজীবন দুর্বিষহ। সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা ধ্বংসের মুখোমুখি। উচ্চশিক্ষায় নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, সরকার আইন ও বিধিবিধান পাশ কাটিয়ে গণ খাতে ক্রয় ও সংগ্রহ-প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের অবৈধ কাজে বাধা দিতে গিয়ে প্রকৌশলীরা হেনস্তার শিকার হচ্ছেন। ক্ষমতায় গেলে এই অনিয়ম, নৈরাজ্য, লুণ্ঠনের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করে অপরাধীদের সাজা দেওয়া হবে।
খালেদা জিয়া বলেন, ‘সরকার ব্যর্থতাকে আড়াল করতে বিদ্যুৎ খাতে তথাকথিত উন্নয়নের কথা জোরেশোরে প্রচার করে থাকে। বিদ্যুৎ খাতে রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের নামে সরকার দলীয় ব্যবসায়ী ও ফড়িয়াদের অবাধ লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছে।’
আইইবির প্রাঙ্গণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউশনের সভাপতি নূরুল হুদা। আরও বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, ঢাকা কেন্দ্রের সভাপতি মনির উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আর এ গনি, আইইবির সাবেক সভাপতি জামিলুর রেজা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments