পায়ে পায়ে পাম্প শু by তৌহিদা শিরোপা
দিনমান ব্যস্ততা। সকালে কাজের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়া। সন্ধ্যায় কোনো আড্ডা-অনুষ্ঠান। দিনের আরামদায়ক জুতাটা বদলে কি তবে পরতেই হবে উঁচু হিলের কোনো জুতা? মোটেও না, সকালে পরা পাম্প শু-টাই দিব্যি চলে যাবে সন্ধ্যার সাজের সঙ্গেও। হালফ্যাশনে পাম্প শু, ব্যালেরিনা জুতা বেশ জনপ্রিয়। যেকোনো পরিবেশে মানিয়ে যায় এসব জুতা।
আবার আরামদায়কও। প্রাইড গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান আরবান ট্রুথের পরিচালক সুম্বাল মোমেন বলেন, ‘কর্মব্যস্ত দিনে ফ্ল্যাট পাম্প শু বেশি আরামদায়ক। রাতের কোনো পার্টিতে হালকা উঁচু (কিটেন হিল) পাম্প শু বা ব্যালেরিনা জুতা পরতে পারেন। করপোরেট পোশাকে এই যেমন—দিনে ফরমাল প্যান্ট-শার্টের সঙ্গে পরতে পারেন পাম্প শু। আবার রাতে পার্টি থাকলে ট্রাউজার, জিনস বা ফরমাল প্যান্টের সঙ্গে মিলিয়ে যেকোনো টপস, কুর্তা পরলেন। আর পায়ে গলিয়ে নিন পাম্প শু।’
ফ্যাশন ডিজাইনার মাহিন খান মনে করেন, সাধারণত ন্যাচারাল, নিউট্রাল রঙের জুতার প্রতি ঝোঁকটা বেশি। সব পরিবেশে সব পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায় এসব রঙের পাম্প শু। জুতার সঙ্গে ব্যাগের রং মিলিয়ে পরতে হবে, তা না। পার্টি বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে গাঢ় রঙের জুতাই ভালো দেখাবে। কালো, লাল, সোনালি, রুপালি, হলুদ ও তামা রঙের জুতা পরতে পারেন। নানা ধরনের বিডস, চুমকি, ফুলের নকশার জুতা পাওয়া যায় বাজারে। এসব জুতার সঙ্গে খুব জমকালো না সাজাই ভালো। মুখে নিউট্রাল রঙের বেস মেকআপ করা যেতে পারে। চোখের সাজে বৈচিত্র্য আনতে পারেন। স্মোকি সাজ তো চলবেই। এছাড়া নীল, সবুজ রঙের আইলাইনার, আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। একটু আঁটসাঁট করে চুল বাঁধতে পারেন। ঠোঁটে হালকা রঙের কোনো লিপগ্লস বা লিপস্টিক। ব্যস, এতেই আকর্ষণীয় হয়ে উঠবেন আপনি।
‘শীতের এই সময়ে পাম্প শুবেশ আরামদায়ক। অনেকের শীতে পা-ফাটার সমস্যা থাকে। তাঁরা এ ধরনের জুতা পারলে উপকৃত হবেন।’ বলেন অ্যাপেক্স অ্যাডেলকি ফুটওয়্যার লিমিটেডের প্রধান ডিজাইনার শ্যামল চন্দ্র সরকার। তিনি বলেন, হালকা রঙের জুতার চল রয়েছে এখন। গোলাপি, বাদামির নানা শেড, বিজ রঙের জুতা পরতে পারেন। কালো তো সব রঙের পোশাকের সঙ্গে পরা যায়। সংগ্রহে তাই একটি কালো পাম্প শু রাখতে পারেন। ফ্যাশনেবল এসব জুতা সব বয়সের মেয়েদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। সালোয়ার-কামিজ, কুর্তা-লেগিংস, এমনকি ফরমাল শার্ট-প্যান্টের সঙ্গেও পরতে পারেন। পা বন্ধ পাম্প শু ছাড়াও সামনের দিকটা সামান্য খোলা (পিপ টো) এ ধরনের পাম্প শু চলছে। এ ছাড়া নিচু হিলের জুতা পরা যেতে পারে। অ্যাপেক্সের চামড়ার ওপর স্ক্রিনপ্রিন্ট, এমবোস নকশার পাম্প শু পাবেন।
এ ছাড়া ঢাকার বনানীর আরবান ট্রুথ, বাটা, অটবির ক্লজেটসহ এলিফ্যান্ট রোড ও গুলশানের জুতার দোকানগুলোতে পাবেন পাম্প শু।
ফ্যাশন ডিজাইনার মাহিন খান মনে করেন, সাধারণত ন্যাচারাল, নিউট্রাল রঙের জুতার প্রতি ঝোঁকটা বেশি। সব পরিবেশে সব পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায় এসব রঙের পাম্প শু। জুতার সঙ্গে ব্যাগের রং মিলিয়ে পরতে হবে, তা না। পার্টি বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে গাঢ় রঙের জুতাই ভালো দেখাবে। কালো, লাল, সোনালি, রুপালি, হলুদ ও তামা রঙের জুতা পরতে পারেন। নানা ধরনের বিডস, চুমকি, ফুলের নকশার জুতা পাওয়া যায় বাজারে। এসব জুতার সঙ্গে খুব জমকালো না সাজাই ভালো। মুখে নিউট্রাল রঙের বেস মেকআপ করা যেতে পারে। চোখের সাজে বৈচিত্র্য আনতে পারেন। স্মোকি সাজ তো চলবেই। এছাড়া নীল, সবুজ রঙের আইলাইনার, আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। একটু আঁটসাঁট করে চুল বাঁধতে পারেন। ঠোঁটে হালকা রঙের কোনো লিপগ্লস বা লিপস্টিক। ব্যস, এতেই আকর্ষণীয় হয়ে উঠবেন আপনি।
‘শীতের এই সময়ে পাম্প শুবেশ আরামদায়ক। অনেকের শীতে পা-ফাটার সমস্যা থাকে। তাঁরা এ ধরনের জুতা পারলে উপকৃত হবেন।’ বলেন অ্যাপেক্স অ্যাডেলকি ফুটওয়্যার লিমিটেডের প্রধান ডিজাইনার শ্যামল চন্দ্র সরকার। তিনি বলেন, হালকা রঙের জুতার চল রয়েছে এখন। গোলাপি, বাদামির নানা শেড, বিজ রঙের জুতা পরতে পারেন। কালো তো সব রঙের পোশাকের সঙ্গে পরা যায়। সংগ্রহে তাই একটি কালো পাম্প শু রাখতে পারেন। ফ্যাশনেবল এসব জুতা সব বয়সের মেয়েদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। সালোয়ার-কামিজ, কুর্তা-লেগিংস, এমনকি ফরমাল শার্ট-প্যান্টের সঙ্গেও পরতে পারেন। পা বন্ধ পাম্প শু ছাড়াও সামনের দিকটা সামান্য খোলা (পিপ টো) এ ধরনের পাম্প শু চলছে। এ ছাড়া নিচু হিলের জুতা পরা যেতে পারে। অ্যাপেক্সের চামড়ার ওপর স্ক্রিনপ্রিন্ট, এমবোস নকশার পাম্প শু পাবেন।
এ ছাড়া ঢাকার বনানীর আরবান ট্রুথ, বাটা, অটবির ক্লজেটসহ এলিফ্যান্ট রোড ও গুলশানের জুতার দোকানগুলোতে পাবেন পাম্প শু।
No comments