ভুলের মাশুল, নিয়ম না জানার পুরস্কার!
আফ্রিকান নেশনস কাপে এবার নাইজেরিয়ার মতো সুযোগ পায়নি দক্ষিণ আফ্রিকাও। বাফানা বাফানারা নিজেদের গ্রুপে পয়েন্ট ও গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও বাদ পড়েছে হেড টু হেডে। অথচ নিয়ম জানা না থাকায় সিয়েরা লিওনের সঙ্গে ম্যাচ শেষে উল্লাসও করে তারা। ক্রীড়াঙ্গনে অহরহ এ ধরনের ভুল হয়। ঠিক সে রকম কয়েকটি ভুল নিয়েই আজকের এ আয়োজন।গোল ব্যবধান নয় হেড টু হেড : গোল পায়নি কোনো দল। ম্যাচ ড্র। সুবাদে এক পয়েন্ট পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে বাফানা বাফানারা।
সিয়েরা লিওনের সঙ্গে গোলশূন্য ড্রতে পাওয়া এক পয়েন্টে যে খুলে গিয়েছিল আফ্রিকান নেশনস কাপে খেলার দরজাটা! তাই শাবালালারা ঐতিহ্যবাহী জুলু নাচও শুরু করে দেয় ম্যাচ শেষে। কিন্তু হায়! আফ্রিকান নেশনস কাপের নিয়মটাই বুঝতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা, বুঝলে কি আর বাদ পড়ে উল্লাসে মেতে উঠে কেউ!
নিয়মটা কী? কনফেডারেশন অব আফ্রিকান ফুটবল (সিএএফ) আগেই জানিয়েছিল, বাছাই পর্বে কোনো গ্রুপের দুই বা তিন দলের পয়েন্ট সমান হয়ে গেলে বিবেচনায় আসবে হেড টু হেডে। তারপর গোল ব্যবধান। 'জি' গ্রুপে নাইজার, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সিয়েরা লিওনের পয়েন্ট ছিল সমান ৯। গোল গড়ে এগিয়ে থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা ভেবেছিল চূড়ান্ত পর্বের টিকিট পেয়েছে তারাই। সে কারণেই জুলু নাচ। কিন্তু ড্রেসিংরুমে ফিরে আসল ব্যাপারটা বুঝতে পেরে সবার আক্কেল গুড়ুম। হেড টু হেডে এগিয়ে থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা নয়, চূড়ান্ত পর্বের ছাড়পত্র পেয়ে যায় নাইজার। অথচ ম্যাচ শেষ হওয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকার মতো নাইজারও জানত না নিয়ম! এভাবে বাদ পড়ে স্বভাবতই হতাশ বাফানা বাফানারা। তারা আপিলও করে সিএএফের কাছে। কিন্তু তাতে কোনো সাড়া নেই। তাই সংস্থাটিকে একহাত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ পিতসো মসিমানে, 'পয়েন্ট সমান হলে গোল গড়ে এগিয়ে থাকা দলই পায় গ্রুপের শীর্ষস্থান। সব টুর্নামেন্টেই মানা হয় এটা। কিন্তু আফ্রিকায় হেড টু হেডকে মূল্যায়ন করা হয়েছে অহেতুকভাবে। যদি জানতাম আমাদের জয় দরকার ড্র নয়, তাহলে কি আর স্ট্রাইকার তুলে নিয়ে ডিফেন্ডার নামাই আমি।' অর্থাৎ নিয়মটা জানতেন না কোচ নিজেও! তাই বলা ভালো, কোচের ভুলে এবার নেশনস কাপে খেলা হলো না আফ্রিকার।
আফ্রিকানরা নিয়ম বুঝতে পারেনি ক্রিকেটেও : ২০০৩ বিশ্বকাপে পরের রাউন্ডে যেতে শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে জিততেই হতো শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। অথচ বৃষ্টিবিঘি্নত সেই ম্যাচেই কিনা অদ্ভুত এক ভুল করে বসলেন তখনকার প্রোটিয়া অধিনায়ক শন পোলক। শ্রীলঙ্কার ২৬৯ রানের জবাবে ৪৩তম ওভারে পোলক আউট হওয়ার সময় তাদের রান ছিল ৬ উইকেটে ২১২। ১৯৯৯-এর ট্র্যাজেডির নায়ক ল্যান্স ক্লুজনার তখন ক্রিজে, সঙ্গে মার্ক বাউচার। বৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল তাই তখন ড্রেসিংরুম থেকে বার্তা পাঠানো হয় ৪৫তম ওভার শেষে খেলা বন্ধ হলে, দক্ষিণ আফ্রিকার রান যদি আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ২২৯ করে ফেলতে পারে তাহলে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতি অনুযায়ী জিতবে তারাই। মুরালির করা ৪৫তম ওভারের চতুর্থ বলে ওয়াইড থেকে বাউন্ডারি হলে পাঁচটি অতিরিক্ত রান পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। পঞ্চম বলে বাউচার লংঅন দিয়ে ছক্কা মারলে স্কোর হয়ে যায় ২২৯। ম্যাচ জেতা হয়ে গেছে ভেবে উল্লাসে মেতে ওঠেন বাউচার! শেষ বলটা মিডউইকেটে পাঠিয়েও তাই কোনো রান নেওয়ার চেষ্টা করেননি বাউচার! পরে জানা যায় ম্যাচ টাই, জিততে হলে সে সময় করতে হতো ২৩০। সে কারণে বিশ্বকাপ থেকে আগেভাগেই বিদায় নেয় আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা! ভুলটা বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমে কেঁদেই ফেলেছিলেন পোলক, বাউচাররা।
ভুল সূচির কারণে...
১০০ মিটার স্প্রিন্টে এখন যেমন উসাইন বোল্ট, ইয়োহান ব্লেক আর আসাফা পাওয়েল তেমনি ১৯৭২ অলিম্পিকে ফেভারিট ছিলেন তিন মার্কিন এডি হার্ট, রে রবিনসন ও রবার্ট টেলর। সকালের হিটের পর তারা চলে যান গেমস ভিলেজে। কোয়ার্টার ফাইনাল দেরি আছে ভেবে সময় কাটান টিভি দেখে। টিভিতেই আবার দেখতে পান শুরু হয়ে গেছে ১০০ মিটারের কোয়ার্টার ফাইনাল। অথচ তাদের কোচ স্টেন রাইট জানিয়েছিলেন কোয়ার্টার ফাইনালের দেরি আছে অনেক! এরপর পড়িমড়ি করি তিনজনই দৌড় শুরু করেন অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পেঁৗছানোর। সফল হয়েছিলেন কেবল টেলর। ১০০ মিটারে রুপা জেতেন তিনি। আর সোনা জয়ের ফেভারিট হার্ট ও রবিনসন স্প্রিন্টটা দেখেন টিভিতে!
পুলে সাঁতারু বেশি তাই ডিসকোয়ালিফাইড : ২০০১ সাঁতার বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে ৪ গুণিতক ২০০ মিটার রিলেতে ফেভারিট ছিল অস্ট্রেলিয়ান মেয়েরা। প্রথম তিন লেগ শেষে এগিয়েও ছিল তারা। এগিয়ে ছিল শেষ পর্যন্তও। তার পরও পাওয়া হয়নি সোনাটা। কেননা অস্ট্রেলিয়ান মেয়েরা আনন্দে এতটাই আত্মহারা ছিল যে পুলে নেমে পড়েছিল বেশি খেলোয়াড়! যে জন্য হতে হয় ডিসকোয়ালিফাইড।
দর্শকের কথা শুনে সর্বনাশ : ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগে রেলিগেশন এড়াতে শেষ ম্যাচে সাউদাম্পটনের চেয়ে ভালো ফল করতে হতো ম্যানচেস্টার সিটিকে। সেই ম্যাচেই লিভারপুলের বিপক্ষে শুরুতে ০-২ গোলে পিছিয়ে পড়ে সিটিজেনরা, যার একটা আবার আত্মঘাতী গোল। যাই হোক, ৭৮ মিনিটে সমতায় ফেরে তারা। এ সময় দর্শক গ্যালারি থেকে কেউ একজন ম্যান সিটি কোচ অ্যালান বলকে জানান, উইম্বলডনে হেরে গেছে সাউদাম্পটন। সেটা শুনে তিনি খেলোয়াড়দের চিৎকার করে জানিয়ে দেন ফলটা। আর পরামর্শ দেন কর্নার ফ্ল্যাগের কাছে বল নিয়ে গিয়ে সময় নষ্ট করতে। এটা ছিল আসলে নিজেদের পায়েই কুড়াল মারার মতো। কেননা সাউদাম্পটন সে দিন হারেনি, ড্র করেছিল ০-০-তে! তাই সেবারের মতো রেলিগেটেড হয়ে যায় ম্যান সিটি।
ব্যাট ফেলে এসেছিলেন বব উইলিস : ৯০ টেস্টে ৩২৫ উইকেট আছে ইংলিশ ফাস্ট বোলার বব উইলিসের। টেলএন্ডার বলে ব্যাট হাতে সাফল্য নেই তেমন। টেস্টে করতে পেরেছেন মাত্র ৮৪০ রান, সর্বোচ্চ অপরাজিত ২৮। ব্যাট হাতে স্বাচ্ছন্দ্য নন বলেই কি ব্যাট ছাড়াই খেলতে নেমে পড়েছিলেন উইলিস? ১৯৮১ সালে অ্যাশেজের এজবাস্টন টেস্টে ঘটেছিল ঘটনাটা। চা বিরতির পর বব টেলরকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে নামেন উইলিস। ক্রিজে যাওয়ার পর বুঝতে পারেন ভুল করেছেন কোথায় একটা। প্যাড, হেলমেট, গ্লাভস সব ঠিকই আছে। কিন্তু কি যেন একটা নেই। একটু পর বুঝতে পারেন, আরে ব্যাটই তো আনা হয়নি! ওয়েবসাইট
নিয়মটা কী? কনফেডারেশন অব আফ্রিকান ফুটবল (সিএএফ) আগেই জানিয়েছিল, বাছাই পর্বে কোনো গ্রুপের দুই বা তিন দলের পয়েন্ট সমান হয়ে গেলে বিবেচনায় আসবে হেড টু হেডে। তারপর গোল ব্যবধান। 'জি' গ্রুপে নাইজার, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সিয়েরা লিওনের পয়েন্ট ছিল সমান ৯। গোল গড়ে এগিয়ে থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা ভেবেছিল চূড়ান্ত পর্বের টিকিট পেয়েছে তারাই। সে কারণেই জুলু নাচ। কিন্তু ড্রেসিংরুমে ফিরে আসল ব্যাপারটা বুঝতে পেরে সবার আক্কেল গুড়ুম। হেড টু হেডে এগিয়ে থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা নয়, চূড়ান্ত পর্বের ছাড়পত্র পেয়ে যায় নাইজার। অথচ ম্যাচ শেষ হওয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকার মতো নাইজারও জানত না নিয়ম! এভাবে বাদ পড়ে স্বভাবতই হতাশ বাফানা বাফানারা। তারা আপিলও করে সিএএফের কাছে। কিন্তু তাতে কোনো সাড়া নেই। তাই সংস্থাটিকে একহাত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ পিতসো মসিমানে, 'পয়েন্ট সমান হলে গোল গড়ে এগিয়ে থাকা দলই পায় গ্রুপের শীর্ষস্থান। সব টুর্নামেন্টেই মানা হয় এটা। কিন্তু আফ্রিকায় হেড টু হেডকে মূল্যায়ন করা হয়েছে অহেতুকভাবে। যদি জানতাম আমাদের জয় দরকার ড্র নয়, তাহলে কি আর স্ট্রাইকার তুলে নিয়ে ডিফেন্ডার নামাই আমি।' অর্থাৎ নিয়মটা জানতেন না কোচ নিজেও! তাই বলা ভালো, কোচের ভুলে এবার নেশনস কাপে খেলা হলো না আফ্রিকার।
আফ্রিকানরা নিয়ম বুঝতে পারেনি ক্রিকেটেও : ২০০৩ বিশ্বকাপে পরের রাউন্ডে যেতে শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে জিততেই হতো শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। অথচ বৃষ্টিবিঘি্নত সেই ম্যাচেই কিনা অদ্ভুত এক ভুল করে বসলেন তখনকার প্রোটিয়া অধিনায়ক শন পোলক। শ্রীলঙ্কার ২৬৯ রানের জবাবে ৪৩তম ওভারে পোলক আউট হওয়ার সময় তাদের রান ছিল ৬ উইকেটে ২১২। ১৯৯৯-এর ট্র্যাজেডির নায়ক ল্যান্স ক্লুজনার তখন ক্রিজে, সঙ্গে মার্ক বাউচার। বৃষ্টির সম্ভাবনা ছিল তাই তখন ড্রেসিংরুম থেকে বার্তা পাঠানো হয় ৪৫তম ওভার শেষে খেলা বন্ধ হলে, দক্ষিণ আফ্রিকার রান যদি আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ২২৯ করে ফেলতে পারে তাহলে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতি অনুযায়ী জিতবে তারাই। মুরালির করা ৪৫তম ওভারের চতুর্থ বলে ওয়াইড থেকে বাউন্ডারি হলে পাঁচটি অতিরিক্ত রান পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। পঞ্চম বলে বাউচার লংঅন দিয়ে ছক্কা মারলে স্কোর হয়ে যায় ২২৯। ম্যাচ জেতা হয়ে গেছে ভেবে উল্লাসে মেতে ওঠেন বাউচার! শেষ বলটা মিডউইকেটে পাঠিয়েও তাই কোনো রান নেওয়ার চেষ্টা করেননি বাউচার! পরে জানা যায় ম্যাচ টাই, জিততে হলে সে সময় করতে হতো ২৩০। সে কারণে বিশ্বকাপ থেকে আগেভাগেই বিদায় নেয় আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা! ভুলটা বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমে কেঁদেই ফেলেছিলেন পোলক, বাউচাররা।
ভুল সূচির কারণে...
১০০ মিটার স্প্রিন্টে এখন যেমন উসাইন বোল্ট, ইয়োহান ব্লেক আর আসাফা পাওয়েল তেমনি ১৯৭২ অলিম্পিকে ফেভারিট ছিলেন তিন মার্কিন এডি হার্ট, রে রবিনসন ও রবার্ট টেলর। সকালের হিটের পর তারা চলে যান গেমস ভিলেজে। কোয়ার্টার ফাইনাল দেরি আছে ভেবে সময় কাটান টিভি দেখে। টিভিতেই আবার দেখতে পান শুরু হয়ে গেছে ১০০ মিটারের কোয়ার্টার ফাইনাল। অথচ তাদের কোচ স্টেন রাইট জানিয়েছিলেন কোয়ার্টার ফাইনালের দেরি আছে অনেক! এরপর পড়িমড়ি করি তিনজনই দৌড় শুরু করেন অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পেঁৗছানোর। সফল হয়েছিলেন কেবল টেলর। ১০০ মিটারে রুপা জেতেন তিনি। আর সোনা জয়ের ফেভারিট হার্ট ও রবিনসন স্প্রিন্টটা দেখেন টিভিতে!
পুলে সাঁতারু বেশি তাই ডিসকোয়ালিফাইড : ২০০১ সাঁতার বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে ৪ গুণিতক ২০০ মিটার রিলেতে ফেভারিট ছিল অস্ট্রেলিয়ান মেয়েরা। প্রথম তিন লেগ শেষে এগিয়েও ছিল তারা। এগিয়ে ছিল শেষ পর্যন্তও। তার পরও পাওয়া হয়নি সোনাটা। কেননা অস্ট্রেলিয়ান মেয়েরা আনন্দে এতটাই আত্মহারা ছিল যে পুলে নেমে পড়েছিল বেশি খেলোয়াড়! যে জন্য হতে হয় ডিসকোয়ালিফাইড।
দর্শকের কথা শুনে সর্বনাশ : ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগে রেলিগেশন এড়াতে শেষ ম্যাচে সাউদাম্পটনের চেয়ে ভালো ফল করতে হতো ম্যানচেস্টার সিটিকে। সেই ম্যাচেই লিভারপুলের বিপক্ষে শুরুতে ০-২ গোলে পিছিয়ে পড়ে সিটিজেনরা, যার একটা আবার আত্মঘাতী গোল। যাই হোক, ৭৮ মিনিটে সমতায় ফেরে তারা। এ সময় দর্শক গ্যালারি থেকে কেউ একজন ম্যান সিটি কোচ অ্যালান বলকে জানান, উইম্বলডনে হেরে গেছে সাউদাম্পটন। সেটা শুনে তিনি খেলোয়াড়দের চিৎকার করে জানিয়ে দেন ফলটা। আর পরামর্শ দেন কর্নার ফ্ল্যাগের কাছে বল নিয়ে গিয়ে সময় নষ্ট করতে। এটা ছিল আসলে নিজেদের পায়েই কুড়াল মারার মতো। কেননা সাউদাম্পটন সে দিন হারেনি, ড্র করেছিল ০-০-তে! তাই সেবারের মতো রেলিগেটেড হয়ে যায় ম্যান সিটি।
ব্যাট ফেলে এসেছিলেন বব উইলিস : ৯০ টেস্টে ৩২৫ উইকেট আছে ইংলিশ ফাস্ট বোলার বব উইলিসের। টেলএন্ডার বলে ব্যাট হাতে সাফল্য নেই তেমন। টেস্টে করতে পেরেছেন মাত্র ৮৪০ রান, সর্বোচ্চ অপরাজিত ২৮। ব্যাট হাতে স্বাচ্ছন্দ্য নন বলেই কি ব্যাট ছাড়াই খেলতে নেমে পড়েছিলেন উইলিস? ১৯৮১ সালে অ্যাশেজের এজবাস্টন টেস্টে ঘটেছিল ঘটনাটা। চা বিরতির পর বব টেলরকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে নামেন উইলিস। ক্রিজে যাওয়ার পর বুঝতে পারেন ভুল করেছেন কোথায় একটা। প্যাড, হেলমেট, গ্লাভস সব ঠিকই আছে। কিন্তু কি যেন একটা নেই। একটু পর বুঝতে পারেন, আরে ব্যাটই তো আনা হয়নি! ওয়েবসাইট
No comments