প্রধানমন্ত্রীর নামাজের কথা অগ্রহণযোগ্য : গয়েশ্বর
সংবিধান থেকে 'আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' শব্দবন্ধ তুলে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নামাজ পড়ার কথা গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, 'সংবিধানে সংশোধনী এনে আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস বর্জন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এখন তিনি নামাজের কথা বলছেন। আল্লাহর ওপর বিশ্বাস না থাকলে যেখানে ইমানই ঠিক থাকে না, সেখানে প্রধানমন্ত্রীর নামাজের কথা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।'
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল আয়োজিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এসব কথা বলেন। ধর্ম নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্যের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথার প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
'এতিমের টাকা ফেরত দিন। নইলে মামলা মোকাবিলা করতে হবে'_খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জবাবে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, 'আপনি (প্রধানমন্ত্রী) এখনো প্যারোলে মুক্ত রয়েছেন। আদালত আপনার প্যারোল বাতিল না করলেও যেকোনো মুহূর্তে জনগণ আপনার প্যারোল বাতিল করতে পারে। সুতরাং অন্যকে জেলের ভয় দেখাবেন না। যেকোনো মুহূর্তে আপনাকেই জেলে যেতে হতে পারে।' যোগাযোগমন্ত্রীকে কমিশন এজেন্ট আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, 'সৈয়দ আবুল হোসেনের তো কোনো দোষ নেই। তিনি তো কমিশন এজেন্ট। দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি যা কামাই করছেন তার সিংহভাগ চলে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। এ কারণেই আবুল হোসেন বলতে পারেন আমার মন্ত্রিত্ব খাওয়ার সাহস প্রধানমন্ত্রীরও নেই।' দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থের ভাগ ঠিকমতো আদায় করতে শেখ রেহানার ছেলে নিয়মিত প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে বসছেন বলেও অভিযোগ করেন গয়েশ্বর।
সংগঠনের সভাপতি হুমায়ুন কবীর ব্যাপারীর সভাপতিত্বে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি নেতা এম এ হানিফ, আবু নাসের মোহাম্মদ রাহমাতুল্লাহ, সাংস্কৃতিক দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহিন।
'এতিমের টাকা ফেরত দিন। নইলে মামলা মোকাবিলা করতে হবে'_খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জবাবে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, 'আপনি (প্রধানমন্ত্রী) এখনো প্যারোলে মুক্ত রয়েছেন। আদালত আপনার প্যারোল বাতিল না করলেও যেকোনো মুহূর্তে জনগণ আপনার প্যারোল বাতিল করতে পারে। সুতরাং অন্যকে জেলের ভয় দেখাবেন না। যেকোনো মুহূর্তে আপনাকেই জেলে যেতে হতে পারে।' যোগাযোগমন্ত্রীকে কমিশন এজেন্ট আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, 'সৈয়দ আবুল হোসেনের তো কোনো দোষ নেই। তিনি তো কমিশন এজেন্ট। দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি যা কামাই করছেন তার সিংহভাগ চলে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। এ কারণেই আবুল হোসেন বলতে পারেন আমার মন্ত্রিত্ব খাওয়ার সাহস প্রধানমন্ত্রীরও নেই।' দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থের ভাগ ঠিকমতো আদায় করতে শেখ রেহানার ছেলে নিয়মিত প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে বসছেন বলেও অভিযোগ করেন গয়েশ্বর।
সংগঠনের সভাপতি হুমায়ুন কবীর ব্যাপারীর সভাপতিত্বে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি নেতা এম এ হানিফ, আবু নাসের মোহাম্মদ রাহমাতুল্লাহ, সাংস্কৃতিক দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহিন।
No comments