ছয় জামায়াত নেতাকে আদালতে হাজির হতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত আমিরসহ ছয়জনকে আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য দুটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।যাঁদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন_জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মজিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর আমির মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, সেক্রেটারি দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী এবং ডা. শফিকুর রহমান।
পল্টন থানার দ্রুতবিচার আইনের মামলায় ওই ছয়জনকে পলাতক দেখিয়ে গত ২৮ সেপ্টেম্বর চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেয় পুলিশ। এরপর পুলিশ তাঁদের খুঁজে না পাওয়াসংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে আদালতে। এ অবস্থায় ঢাকার মহানগর দ্রুতবিচার হাকিম আসাদুজ্জামান নুর গতকাল ওই ছয়জনের বিরুদ্ধে পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ দেন।
মামলায় ২১০ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে ৪৯ জনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের অব্যাহতি দিয়ে ১৬১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ছয়জন পলাতক থাকায় গত ২ অক্টোবর তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ মালামাল ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর জামায়াতের বিক্ষোভ চলাকালে রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, বিজয়নগর এলাকায় যানবাহনে ভাঙচুর-অগি্নসংযোগ করা হয়। পিটিয়ে আহত করা হয় পুলিশের ৩৮ সদস্যকে। ওই ঘটনায় পুলিশের গাড়িসহ শতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করা হয়। অগি্নসংযোগ করা হয় ১৮টিতে। এ ঘটনায় জামায়াতের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে রমনা ও পল্টন থানায় ১৩টি মামলা করা হয়। এর মধ্যে পুলিশ বাদী হয়ে দ্রুতবিচার আইনে দুটিসহ ৯টি মামলা করে। বাকি চারটি মামলা করেন ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ির মালিকরা। এসব মামলায় জামায়াতের ১২ কেন্দ্রীয় নেতাসহ দুই থেকে তিন হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় ২১০ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে ৪৯ জনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের অব্যাহতি দিয়ে ১৬১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ছয়জন পলাতক থাকায় গত ২ অক্টোবর তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ মালামাল ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর জামায়াতের বিক্ষোভ চলাকালে রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, বিজয়নগর এলাকায় যানবাহনে ভাঙচুর-অগি্নসংযোগ করা হয়। পিটিয়ে আহত করা হয় পুলিশের ৩৮ সদস্যকে। ওই ঘটনায় পুলিশের গাড়িসহ শতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করা হয়। অগি্নসংযোগ করা হয় ১৮টিতে। এ ঘটনায় জামায়াতের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে রমনা ও পল্টন থানায় ১৩টি মামলা করা হয়। এর মধ্যে পুলিশ বাদী হয়ে দ্রুতবিচার আইনে দুটিসহ ৯টি মামলা করে। বাকি চারটি মামলা করেন ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ির মালিকরা। এসব মামলায় জামায়াতের ১২ কেন্দ্রীয় নেতাসহ দুই থেকে তিন হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
No comments