এভারেস্টে বহনযোগ্য শৌচাগার স্থাপনের দাবি পরিবেশবাদীদের
বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টে বহনযোগ্য শৌচাগার স্থাপনে উদ্যোগ নিতে নেপাল সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সে দেশের একটি পরিবেশবাদী সংগঠন।
ইকো হিমাল নামের ওই সংগঠনটি জানিয়েছে, নেপালের দক্ষিণ বেইসক্যাম্প থেকে প্রতিবছর হাজারো আরোহী এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার অভিযানে নামেন। এই অভিযানে হাজার হাজার ডলার খরচ করেন অভিযাত্রীরা। মুশকিল হলো, তাঁদের এই দীর্ঘ অভিযাত্রায় প্রাকৃতিক কাজ সারার জন্য কোনো শৌচাগার নেই। পর্বতারোহী ও তাঁদের মালামাল বহনকারীদের তাই যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। বরফের কারণে এসব বর্জ্য কয়েক দশকেও ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। ফলে বর্জ্য জমে এভারেস্টের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গটিকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পর্বতারোহীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইকো হিমাল। সংগঠনটির পরিচালক ফিনজো শেরপা বলেছেন, কোনো কোনো অভিযাত্রী দল বহনযোগ্য ক্যানেস্তারা নিয়ে আসে। কিন্তু তাদের মালামাল বহনকারীদের বরফের ওপরই প্রাকৃতিক কর্ম সারতে হয়।
ইকো হিমাল নামের ওই সংগঠনটি জানিয়েছে, নেপালের দক্ষিণ বেইসক্যাম্প থেকে প্রতিবছর হাজারো আরোহী এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার অভিযানে নামেন। এই অভিযানে হাজার হাজার ডলার খরচ করেন অভিযাত্রীরা। মুশকিল হলো, তাঁদের এই দীর্ঘ অভিযাত্রায় প্রাকৃতিক কাজ সারার জন্য কোনো শৌচাগার নেই। পর্বতারোহী ও তাঁদের মালামাল বহনকারীদের তাই যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। বরফের কারণে এসব বর্জ্য কয়েক দশকেও ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। ফলে বর্জ্য জমে এভারেস্টের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গটিকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পর্বতারোহীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইকো হিমাল। সংগঠনটির পরিচালক ফিনজো শেরপা বলেছেন, কোনো কোনো অভিযাত্রী দল বহনযোগ্য ক্যানেস্তারা নিয়ে আসে। কিন্তু তাদের মালামাল বহনকারীদের বরফের ওপরই প্রাকৃতিক কর্ম সারতে হয়।
No comments