জাতীয় দলে খেলার জন্য আমি সব সময়ই প্রস্তুত
বিচ সকার সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। অথচ প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশিয়ান বিচ গেমসে সোনা জিতে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় গ্রুপ পর্ব ছাড়া ফাইনালেও গোল করেছেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা স্ট্রাইকার এনামুল হক। কাল দেশে ফেরার পর বিচ সকার ও জাতীয় দল নিয়ে কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়েছিলেন শেখ জামাল ছেড়ে আবাহনীতে নাম লেখানো এ স্ট্রাইকারবিচ সকার সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না আপনাদের। অথচ প্রতিটি ম্যাচেই আপনি গোল করেছেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ এই টুর্নামেন্টের শিরোপাও জিতেছে। সব কিছু মিলিয়ে অনুভূতিটা কেমন?
এনামুল হক : অবশ্যই অনেক ভালো লাগছে। যেকোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচেই গোল করাটা আনন্দের। আর সেটা যদি হয় দেশের পক্ষে তাহলে আনন্দের মাত্রাটা একটু বেশি হওয়াটাই স্বাভাবিক।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ সোনা জিতল। কিভাবে সেটা সম্ভব হলো?
এনামুল : পুরো ধারণাটাই আমাদের কাছে নতুন। সম্ভবত এ কারণেই আমাদের ওপর কোনো চাপ ছিল না। এ ছাড়া আমরা সব জাতীয় দলের ফুটবলার খেলেছি। এ অভিজ্ঞতাটা কাজে লেগেছে। দেশের হয়ে খেলতে গিয়েছি, সেখানে দলকে ভালো একটা কিছু দিতে হবে সব সময় মনের মধ্যে এই জেদটাই ছিল।
প্রশ্ন : ফাইনালে গিয়ে নাকি বাংলাদেশকে বাজে রেফারিংয়ের শিকার হতে হয়েছে?
এনামুল : ফাইনাল ম্যাচটি অনেক উত্তেজনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে। আমরা ভালো খেললেও শ্রীলঙ্কান রেফারি বারবার ওদের পক্ষে বাঁশি বাজিয়েছেন। দেখা গেছে মামুনের গায়ের সঙ্গে শ্রীলঙ্কান কোনো ফুটবলারের লাগেইনি। অথচ মামুনকে লাল কার্ড দেওয়া হয়েছে। এই সময় কথা বলতে গিয়ে কোমলও লাল কার্ড পেয়েছে। পুরো ম্যাচেই আমাদের এমন প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে খেলতে হয়েছে। সবার দোয়া ছিল বলেই আমরা এমন একটি টুর্নামেন্টের শিরোপা জিততে পেরেছি।
প্রশ্ন : শুনলাম একসময় মাঠ থেকে নাকি দলও উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল?
এনামুল : আমরা প্রথমবারের মতো খেলতে গিয়েছিলাম। অনেক নিয়ম-কানুনই আমাদের জানা ছিল না। আমরা ফাউল না করলেও রেফারি শুধু শুধু আমাদের বিপক্ষে বাঁশি বাজিয়েছে। একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই দল উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল। পরে আলোচনা শেষে আবারও দলকে মাঠে নামানো হয়েছে।
প্রশ্ন : এ ধরনের জয় সামনের দিনগুলোতে কি আপনাকে অনুপ্রেরণা জোগাবে?
এনামুল : যত দিন খেলব তত দিন এ ধরনের জয় আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
প্রশ্ন : একটা কথা শোনা যাচ্ছে, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচে কোচ আপনাকে ডাকতে পারেন। খেলার জন্য কি প্রস্তুত?
এনামুল : জাতীয় দলে খেলার জন্য আমি সব সময়ই প্রস্তুত। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টাই করব।
প্রশ্ন : জাতীয় দলে স্ট্রাইকার সমস্যা আছে। আপনার কি মনে হচ্ছে অভাবটা পূরণ করতে পারবেন?
এনামুল : আসলে এই জায়গাটা আমাকেই পূরণ করতে হয়। এর আগেও কয়েকবার এমন হয়েছে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ সোনা জিতল। কিভাবে সেটা সম্ভব হলো?
এনামুল : পুরো ধারণাটাই আমাদের কাছে নতুন। সম্ভবত এ কারণেই আমাদের ওপর কোনো চাপ ছিল না। এ ছাড়া আমরা সব জাতীয় দলের ফুটবলার খেলেছি। এ অভিজ্ঞতাটা কাজে লেগেছে। দেশের হয়ে খেলতে গিয়েছি, সেখানে দলকে ভালো একটা কিছু দিতে হবে সব সময় মনের মধ্যে এই জেদটাই ছিল।
প্রশ্ন : ফাইনালে গিয়ে নাকি বাংলাদেশকে বাজে রেফারিংয়ের শিকার হতে হয়েছে?
এনামুল : ফাইনাল ম্যাচটি অনেক উত্তেজনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়েছে। আমরা ভালো খেললেও শ্রীলঙ্কান রেফারি বারবার ওদের পক্ষে বাঁশি বাজিয়েছেন। দেখা গেছে মামুনের গায়ের সঙ্গে শ্রীলঙ্কান কোনো ফুটবলারের লাগেইনি। অথচ মামুনকে লাল কার্ড দেওয়া হয়েছে। এই সময় কথা বলতে গিয়ে কোমলও লাল কার্ড পেয়েছে। পুরো ম্যাচেই আমাদের এমন প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে খেলতে হয়েছে। সবার দোয়া ছিল বলেই আমরা এমন একটি টুর্নামেন্টের শিরোপা জিততে পেরেছি।
প্রশ্ন : শুনলাম একসময় মাঠ থেকে নাকি দলও উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল?
এনামুল : আমরা প্রথমবারের মতো খেলতে গিয়েছিলাম। অনেক নিয়ম-কানুনই আমাদের জানা ছিল না। আমরা ফাউল না করলেও রেফারি শুধু শুধু আমাদের বিপক্ষে বাঁশি বাজিয়েছে। একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই দল উঠিয়ে নেওয়া হয়েছিল। পরে আলোচনা শেষে আবারও দলকে মাঠে নামানো হয়েছে।
প্রশ্ন : এ ধরনের জয় সামনের দিনগুলোতে কি আপনাকে অনুপ্রেরণা জোগাবে?
এনামুল : যত দিন খেলব তত দিন এ ধরনের জয় আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
প্রশ্ন : একটা কথা শোনা যাচ্ছে, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচে কোচ আপনাকে ডাকতে পারেন। খেলার জন্য কি প্রস্তুত?
এনামুল : জাতীয় দলে খেলার জন্য আমি সব সময়ই প্রস্তুত। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টাই করব।
প্রশ্ন : জাতীয় দলে স্ট্রাইকার সমস্যা আছে। আপনার কি মনে হচ্ছে অভাবটা পূরণ করতে পারবেন?
এনামুল : আসলে এই জায়গাটা আমাকেই পূরণ করতে হয়। এর আগেও কয়েকবার এমন হয়েছে।
No comments