নদীদূষণ রোধ করতে হবে by আনিসউর রহমান আনিস
জলবায়ুর দ্রুত পরির্বতন হচ্ছে। তাপমাত্রার পরিমাণও বাড়ছে। ভবিষ্যতেও আরো বাড়বে। র্বতমান তাপদাহ তারই ইঙ্গিত বহন করে। ১৯৮০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত বিশেষ খবর তাপমাত্রা ১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সমদু্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ১৮ সেন্টিমিটার বেড়েছে। আগামী ২১০০ সাল নাগাদ তাপমাত্রার পরিমাণ আরো ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সমদু্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৫৯ সেন্টিমিটার বাড়তে পারে। জলবায়ুর পরির্বতন সংক্রান্ত জাতিসংঘের আন্তঃসরকার প্যানেলের গবেষণা থেকে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
আবহাওয়া পরির্বতন, উষষ্ণতা বৃদ্ধি এবং সমদু্রপৃষ্ঠের উষষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের মতো বিশাল ব-্টীপ এ দেশটি বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। জাতিসংঘের ১৪০০ পৃষ্ঠার এ রিপোটরাউ ভয়াবহ যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে তা উৎকণ্ঠিত হওয়ার মতোই। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে ২০৫০ সালে এশিয়াসহ বিশেষ খবর বিভিন্ন অঞ্চলে চরম বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। পানির সংকট দেখা দেবে। নদীগুলো দূষিত হবে এবং শুকিয়ে যাবে। পানির অভাবে কৃষির উৎপাদন মারাত্নকভাবে বিঘি্নত হবে। বিশেষ খবর ২০ থেকে ৬০ কোটি মানুষ দুভর্িক্ষের মধ্যে পতিত হবে। এশিয়া মহাদেশের ১০০ কোটির বেশি মানুষ আগামী ৪০ বছরে পানির সংকটের মুখোমুখি হবে। উপকূলের ১ কোটি মানুষ উ্টাস্থু হবে।
ইউরোপ, আমেরিকা ও আফিদ্ধকার নদীর চেয়ে এশিয়ার নদীগুলোর দূষণমাত্রা অত্যন্ত বেশি। এশিয়ার মধ্যে ভারতের পর বাংলাদেশেও বহু নদ-নদী দূষণের কবলে আক্রান্ত। বাংলাদেশে র্বতমানে দূষিত নদীর সংখ্যা প্রায় ৮৫টি। ইতিমধ্যে ঢাকার বুড়িগঙ্গা, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী, খুলনার ভৈরব, নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা, টঙ্গীর বালু নদীসহ দেশের ৮৫টি নদী মারাত্নকভাবে দূষণাক্রান্ত। ঢাকার বুড়িগঙ্গা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি দূষণাক্রান্ত নদী। র্বষা মৌসুম ছাড়া সারাবছরই বুড়িগঙ্গার পানি থাকে ঘোলা, বিষাক্ত ও আর্বজনায় পরিপূর্ণ। নদীর তীরর্বতী এলাকার পরিবেশ দিন দিন হয়ে উঠেছে অস্বাস্থ্যযকর। প্রায় এক শ' বছর আগে থেকেই বুড়িগঙ্গা দূষণের কবলে পড়ে বাধাগ্রস্ত হয়ে আসছে। দিনে দিনে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়ে প্রায় এক কোটিতে ঠেকেছে। বুড়িগঙ্গার গতিপ্রবাহেও ভাটা পড়েছে। ফলে পয়ঃ, ময়লা পানি ও র্বজ্য নির্গমনের পরিমাণ বেড়েছে। বুড়িগঙ্গার পরিবেশ ও পানি দূষণের জন্য দায়ী শিল্প-কারখানা। এর মধ্যে হাজারীবাগে দুই শতাধিক ট্যানারি শিল্প-কারখানা থেকে নিক্ষিপ্ত র্বজ্যই বুড়িগঙ্গার পানিকে নিয়ত দূষিত করে চলেছে। হাজারীবাগ ট্যানারি থেকে প্রতিদিন বুড়িগঙ্গায় ১৫ হাজার ঘনমিটার দূষিত পানি নির্গত হচ্ছে। তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে নির্গত হচ্ছে প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার ঘনমিটার দূষিত পানি। রাজধানীর অন্য এলাকা থেকে প্রতিদিন তিন হাজার ঘনমিটার দূষিত তরল র্বজ্য বুড়িগঙ্গার পানিতে মিশছে। এছাড়া বুড়িগঙ্গার বুকের ওপর প্রতিদিন হাজার হাজার জলযান চলাচল করে থাকে। তাদের তেল নিঃসরণের জন্যও বুড়িগঙ্গার পানি দ্রুত দূষিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গায় এখন প্রাণের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। ঢাকা থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে শীতলক্ষ্যার অবস্থান। এই নদীর তীরে নারায়ণগঞ্জ অবস্থিত। শীতলক্ষ্যা নদীর পানি মিল-কারখানার বিষাক্ত বজরাউ্য মারাত্নক দূষণের কবলে।
রাজধানী ঢাকাকে ঘিরে যে নদীগুলো পরিবেষ্টিত হয়ে আছে সেগুলো হচ্ছে_ বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, ধলেশ্বরী ও বালু। আর এদের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে রয়েছে শীতলক্ষ্যা, বংশাই, কালীগঙ্গা ইত্যাদি নদী। এই নদীগুলোর দূষণের মাত্রা বিপজ্জনক। এই নদীগুলো ঘিরে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার শিল্প-কারখানা। ঢাকাকে ঘিরে থাকা নদীগুলোর পানি বিষাক্ত হওয়ার কারণে ঢাকাতে বসবাসরত এক কোটি মানুষও ভয়াবহ বিষাক্ত পরিবেশের মধ্যে আটকে গেছে। বালু নদীর দূষণের মূল কারণ হচ্ছে তেজগাঁও শিল্প এলাকার শিল্প-কারখানাগুলোর অপরিশোধিত র্বজ্য।
সাভার হচ্ছে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চল। বংশাই, ধলেশ্বরী ও তুরাগ নদী সাভারের ওপর দিয়ে প্রবাহিত। এই নদীগুলোর তীরে গড়ে উঠেছে অনেক শিল্প-কারখানা। নদীগুলোতে ব্যাপকভাবে শিল্পর্বজ্য ফেলার কারণে নদীর পানি বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। ডায়িং শিল্প ইউনিটগুলোয় ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপিত না হওয়ায় সাভার উপজেলার লাখ লাখ মানুষ পরিবেশ দূষণের শিকার। নদী দূষণের শিকার রাজধানী ঢাকাই নয়, সারাদেশের বহু নদী দূষিত হচ্ছে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী দূষিত হওয়ার ফলে কর্ণফুলীর ১০ কিলোমিটারজুড়ে মারাত্নক পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। ১৯৪৯ সালে কর্ণফুলী পেপার মিলটি (কেপিএম) স্থাপিত হওয়ার পর থেকে মিলের রাসায়নিক র্বজ্য ও নির্গত গ্যাস ট্রিটমেন্ট ব্যতীত কর্ণফুলীতে ফেলার কারণে আজ কর্ণফুলীর পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কেপিএমের ১০ টন তরল ও সলিড রাসায়নিক র্বজ্য সরাসরি প্রতিদিন নদীতে এসে পড়ছে। নদীর পানি দূষিত হওয়ার ফলে নদীর তীরর্বতী বিপুলসংখ্যক মানুষ ভয়াবহ দুর্দশার শিকার হতে যাচ্ছে। নদী দূষিত হওয়ার কারণে শত শত প্রজাতির মৎস্য নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে।
এটা ইতিহাস স্বীকৃত যে, আমাদের সভ্যতা, আমার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, অর্থনীতি_ এসব নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। আমাদের বড় শহরগুলো গড়ে উঠেছে কোনো না কোনো নদীকে ঘিরে। শহর বা উপশহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত যে কোনো নদ-নদী ওই শহর কিংবা উপশহরের জন্য ছিল আশীর্বাদস্বরূপ। বিশেষ খবর বহু বড় বড় শহর নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। নদী শহরকে উন্নত করে তোলে এবং তার সঙ্গে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও আকর্ষণীয় করে তোলে। শুধু সৌন্দর্যই নয়, চিত্তবিনোদন, নির্মল বাতাস, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক পরিবেশ একটা শহরের গুরুত্ব আরো বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু শহরকে ঘিরে প্রবাহিত অধিকাংশ নদীগুলো দূষণে আক্রান্ত। তার সঙ্গে তীরর্বতী বসবাসরত মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। গ্রামের পর গ্রাম এবং চিরচেনা জনপদ বিপন্ন হতে চলেছে। দূষিত নদীর দুর্গল্পেব্দ উপকূলর্বতী মানুষদের জীবন বিপন্ন। দূষণের ভারে বাধাগ্রস্ত নদী হারাচ্ছে তার প্রবাহ। দূষিত নদীগুলোকে রক্ষা করা না গেলে শহর-গ্রাম-জনপদ রক্ষা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।
ইউরোপ, আমেরিকা ও আফিদ্ধকার নদীর চেয়ে এশিয়ার নদীগুলোর দূষণমাত্রা অত্যন্ত বেশি। এশিয়ার মধ্যে ভারতের পর বাংলাদেশেও বহু নদ-নদী দূষণের কবলে আক্রান্ত। বাংলাদেশে র্বতমানে দূষিত নদীর সংখ্যা প্রায় ৮৫টি। ইতিমধ্যে ঢাকার বুড়িগঙ্গা, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী, খুলনার ভৈরব, নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা, টঙ্গীর বালু নদীসহ দেশের ৮৫টি নদী মারাত্নকভাবে দূষণাক্রান্ত। ঢাকার বুড়িগঙ্গা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি দূষণাক্রান্ত নদী। র্বষা মৌসুম ছাড়া সারাবছরই বুড়িগঙ্গার পানি থাকে ঘোলা, বিষাক্ত ও আর্বজনায় পরিপূর্ণ। নদীর তীরর্বতী এলাকার পরিবেশ দিন দিন হয়ে উঠেছে অস্বাস্থ্যযকর। প্রায় এক শ' বছর আগে থেকেই বুড়িগঙ্গা দূষণের কবলে পড়ে বাধাগ্রস্ত হয়ে আসছে। দিনে দিনে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়ে প্রায় এক কোটিতে ঠেকেছে। বুড়িগঙ্গার গতিপ্রবাহেও ভাটা পড়েছে। ফলে পয়ঃ, ময়লা পানি ও র্বজ্য নির্গমনের পরিমাণ বেড়েছে। বুড়িগঙ্গার পরিবেশ ও পানি দূষণের জন্য দায়ী শিল্প-কারখানা। এর মধ্যে হাজারীবাগে দুই শতাধিক ট্যানারি শিল্প-কারখানা থেকে নিক্ষিপ্ত র্বজ্যই বুড়িগঙ্গার পানিকে নিয়ত দূষিত করে চলেছে। হাজারীবাগ ট্যানারি থেকে প্রতিদিন বুড়িগঙ্গায় ১৫ হাজার ঘনমিটার দূষিত পানি নির্গত হচ্ছে। তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে নির্গত হচ্ছে প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার ঘনমিটার দূষিত পানি। রাজধানীর অন্য এলাকা থেকে প্রতিদিন তিন হাজার ঘনমিটার দূষিত তরল র্বজ্য বুড়িগঙ্গার পানিতে মিশছে। এছাড়া বুড়িগঙ্গার বুকের ওপর প্রতিদিন হাজার হাজার জলযান চলাচল করে থাকে। তাদের তেল নিঃসরণের জন্যও বুড়িগঙ্গার পানি দ্রুত দূষিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গায় এখন প্রাণের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। ঢাকা থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে শীতলক্ষ্যার অবস্থান। এই নদীর তীরে নারায়ণগঞ্জ অবস্থিত। শীতলক্ষ্যা নদীর পানি মিল-কারখানার বিষাক্ত বজরাউ্য মারাত্নক দূষণের কবলে।
রাজধানী ঢাকাকে ঘিরে যে নদীগুলো পরিবেষ্টিত হয়ে আছে সেগুলো হচ্ছে_ বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, ধলেশ্বরী ও বালু। আর এদের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে রয়েছে শীতলক্ষ্যা, বংশাই, কালীগঙ্গা ইত্যাদি নদী। এই নদীগুলোর দূষণের মাত্রা বিপজ্জনক। এই নদীগুলো ঘিরে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার শিল্প-কারখানা। ঢাকাকে ঘিরে থাকা নদীগুলোর পানি বিষাক্ত হওয়ার কারণে ঢাকাতে বসবাসরত এক কোটি মানুষও ভয়াবহ বিষাক্ত পরিবেশের মধ্যে আটকে গেছে। বালু নদীর দূষণের মূল কারণ হচ্ছে তেজগাঁও শিল্প এলাকার শিল্প-কারখানাগুলোর অপরিশোধিত র্বজ্য।
সাভার হচ্ছে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চল। বংশাই, ধলেশ্বরী ও তুরাগ নদী সাভারের ওপর দিয়ে প্রবাহিত। এই নদীগুলোর তীরে গড়ে উঠেছে অনেক শিল্প-কারখানা। নদীগুলোতে ব্যাপকভাবে শিল্পর্বজ্য ফেলার কারণে নদীর পানি বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। ডায়িং শিল্প ইউনিটগুলোয় ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপিত না হওয়ায় সাভার উপজেলার লাখ লাখ মানুষ পরিবেশ দূষণের শিকার। নদী দূষণের শিকার রাজধানী ঢাকাই নয়, সারাদেশের বহু নদী দূষিত হচ্ছে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী দূষিত হওয়ার ফলে কর্ণফুলীর ১০ কিলোমিটারজুড়ে মারাত্নক পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। ১৯৪৯ সালে কর্ণফুলী পেপার মিলটি (কেপিএম) স্থাপিত হওয়ার পর থেকে মিলের রাসায়নিক র্বজ্য ও নির্গত গ্যাস ট্রিটমেন্ট ব্যতীত কর্ণফুলীতে ফেলার কারণে আজ কর্ণফুলীর পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কেপিএমের ১০ টন তরল ও সলিড রাসায়নিক র্বজ্য সরাসরি প্রতিদিন নদীতে এসে পড়ছে। নদীর পানি দূষিত হওয়ার ফলে নদীর তীরর্বতী বিপুলসংখ্যক মানুষ ভয়াবহ দুর্দশার শিকার হতে যাচ্ছে। নদী দূষিত হওয়ার কারণে শত শত প্রজাতির মৎস্য নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে।
এটা ইতিহাস স্বীকৃত যে, আমাদের সভ্যতা, আমার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, অর্থনীতি_ এসব নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। আমাদের বড় শহরগুলো গড়ে উঠেছে কোনো না কোনো নদীকে ঘিরে। শহর বা উপশহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত যে কোনো নদ-নদী ওই শহর কিংবা উপশহরের জন্য ছিল আশীর্বাদস্বরূপ। বিশেষ খবর বহু বড় বড় শহর নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। নদী শহরকে উন্নত করে তোলে এবং তার সঙ্গে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও আকর্ষণীয় করে তোলে। শুধু সৌন্দর্যই নয়, চিত্তবিনোদন, নির্মল বাতাস, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক পরিবেশ একটা শহরের গুরুত্ব আরো বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু শহরকে ঘিরে প্রবাহিত অধিকাংশ নদীগুলো দূষণে আক্রান্ত। তার সঙ্গে তীরর্বতী বসবাসরত মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। গ্রামের পর গ্রাম এবং চিরচেনা জনপদ বিপন্ন হতে চলেছে। দূষিত নদীর দুর্গল্পেব্দ উপকূলর্বতী মানুষদের জীবন বিপন্ন। দূষণের ভারে বাধাগ্রস্ত নদী হারাচ্ছে তার প্রবাহ। দূষিত নদীগুলোকে রক্ষা করা না গেলে শহর-গ্রাম-জনপদ রক্ষা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে।
No comments