ভারতের বদলা নেওয়ার প্রথম সুযোগ
২৮ বছরের অপেক্ষার অবসানে বিশ্বকাপ জয়ের পর ছয় মাসও পেরোয়নি। টেস্ট র্যাংকিংয়ের সিংহাসনেও উঠেছিল তারা। দুয়ের যুগলবন্দিতে ভারতীয় ক্রিকেটের স্বর্ণযুগের আবাহন। ইংল্যান্ডে যাবে আর জিতে আসবে, এ যেন ছিল কেবল সময়ের ব্যাপার। অথচ সেই সময় আসার পর হলোটা কী! টোয়েন্টি টোয়েন্টি, টেস্ট, ওয়ানডে প্রতিটি সিরিজই হেরেছে মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। শুধু তা-ই নয়, তিনটি সিরিজের মধ্যে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি তারা। ছয় মাসের ব্যাপারে আকাশের উচ্চতা থেকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়ার এমন ঘটনা ক্রিকেট ইতিহাসেই তো খুব সচরাচর দেখা যায় না।
আজ থেকে শুরু হওয়া ভারত-ইংল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজ তাই ধোনির দলের জন্য অগি্নপরীক্ষা। ঘরের মাঠে খেলা হবে বলে আত্মবিশ্বাসটাও কম নয়। প্রতিশোধের পাশাপাশি লাইনচ্যুত ভারতীয় ক্রিকেটকে আবার কক্ষপথে ফেরানোর এটিই বড় সুযোগ।
সিরিজে ইংল্যান্ডের হিসাবটা অন্য রকম। শুধু তো ভারত না, ইতিহাসও তাদের প্রতিপক্ষ। ভারতের মাটিতে তাদের বিপক্ষে খেলা সর্বশেষ ১৩ ওয়ানডের মধ্যে কেবল একটি জিতেছে ইংল্যান্ড। ২০০৮-০৯ মৌসুমে সর্বশেষ সফরে ০-৫ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল। আর ১৯৮৪ সালের পর থেকে ভারতে গিয়ে কোনো ওয়ানডে সিরিজ জিততে পারেনি তারা। ২০০১ সালের টেস্ট সিরিজের আগে স্টিভ ওয়াহ যেমন ভারতকে 'চূড়ান্ত যুদ্ধক্ষেত্র' হিসেবে অভিহিত করেছিলেন, ইংল্যান্ডের সামনেও এবার সেই চ্যালেঞ্জ।
ভারতের চ্যালেঞ্জ ইনজুরি জয় করারও। ইংল্যান্ড সফর থেকে ১১ জন ক্রিকেটারকে দেশে পাঠাতে হয়েছে ইনজুরির জন্য। এই সিরিজেও খেলতে পারবেন না শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দর শেবাগ, যুবরাজ সিং, জহির খান, মুনাফ প্যাটেলরা। তবুও ঘুরে দাঁড়ানোর আশা ছাড়ছেন না ধোনি, 'ইংল্যান্ড সফরে ব্যাটসম্যানদের পারফরম্যান্স ছিল ভালো। এখন ঘরের মাঠে সুযোগ এসেছে বোলারদের ভালো করার। এটি ভিন্ন এক বোলিং লাইনআপ। তারা অনেক আইপিএল খেলেছে। তবে এটি হবে ভিন্ন ধরনের ক্রিকেট।' ইংল্যান্ডে দুঃস্বপ্নের সফর থেকেও প্রাপ্তি আছে বলে মনে করেন ভারত অধিনায়ক। আর সেটিই এই সিরিজের পাথেয়, 'আমাদের বেশ কিছু তরুণ ইংল্যান্ডে ভালো খেলেছে। সেখানকার উইকেট ছিল অন্য রকম। আমাদের জন্য এই সিরিজে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং তিন বিভাগেই ভালো করা।'
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে এই পাঁচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি হবে আজ। ভারতের রাজত্ব পুনরুদ্ধারের অভিযান আর ইংল্যান্ডের পরিসংখ্যানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর মিশন। ওয়েবসাইট
সিরিজে ইংল্যান্ডের হিসাবটা অন্য রকম। শুধু তো ভারত না, ইতিহাসও তাদের প্রতিপক্ষ। ভারতের মাটিতে তাদের বিপক্ষে খেলা সর্বশেষ ১৩ ওয়ানডের মধ্যে কেবল একটি জিতেছে ইংল্যান্ড। ২০০৮-০৯ মৌসুমে সর্বশেষ সফরে ০-৫ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল। আর ১৯৮৪ সালের পর থেকে ভারতে গিয়ে কোনো ওয়ানডে সিরিজ জিততে পারেনি তারা। ২০০১ সালের টেস্ট সিরিজের আগে স্টিভ ওয়াহ যেমন ভারতকে 'চূড়ান্ত যুদ্ধক্ষেত্র' হিসেবে অভিহিত করেছিলেন, ইংল্যান্ডের সামনেও এবার সেই চ্যালেঞ্জ।
ভারতের চ্যালেঞ্জ ইনজুরি জয় করারও। ইংল্যান্ড সফর থেকে ১১ জন ক্রিকেটারকে দেশে পাঠাতে হয়েছে ইনজুরির জন্য। এই সিরিজেও খেলতে পারবেন না শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দর শেবাগ, যুবরাজ সিং, জহির খান, মুনাফ প্যাটেলরা। তবুও ঘুরে দাঁড়ানোর আশা ছাড়ছেন না ধোনি, 'ইংল্যান্ড সফরে ব্যাটসম্যানদের পারফরম্যান্স ছিল ভালো। এখন ঘরের মাঠে সুযোগ এসেছে বোলারদের ভালো করার। এটি ভিন্ন এক বোলিং লাইনআপ। তারা অনেক আইপিএল খেলেছে। তবে এটি হবে ভিন্ন ধরনের ক্রিকেট।' ইংল্যান্ডে দুঃস্বপ্নের সফর থেকেও প্রাপ্তি আছে বলে মনে করেন ভারত অধিনায়ক। আর সেটিই এই সিরিজের পাথেয়, 'আমাদের বেশ কিছু তরুণ ইংল্যান্ডে ভালো খেলেছে। সেখানকার উইকেট ছিল অন্য রকম। আমাদের জন্য এই সিরিজে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং তিন বিভাগেই ভালো করা।'
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে এই পাঁচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি হবে আজ। ভারতের রাজত্ব পুনরুদ্ধারের অভিযান আর ইংল্যান্ডের পরিসংখ্যানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর মিশন। ওয়েবসাইট
No comments